০৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

ফুটবলের সব থেকে বড় মঞ্চ বিশ্বকাপ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:৪৭:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর ২০২২
  • / ১৬০২ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ফুটবলের সব থেকে বড় মঞ্চ বিশ্বকাপ। বিশ্বকাপে খেলার জন্য মুখিয়ে থাকে পৃথীবির সব দেশ। চার বছর পর পর ৩২ টি দেশ নিয়েই অনুষ্ঠিত গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ। যেখানে শিরোপা ঘরে তোলার জন্য উন্মুখ প্রতিটি দল। তবে চ্যাম্পিয়ন হলেই ফুটবলীয় এক অভিশাপ যেন জেঁকে বসে। চ্যাম্পিয়ন দল পরবর্তী আসরে গিয়ে গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়ে যায়। এটাই যেন নিয়মিত প্রথা। যা ‘চ্যাম্পিয়ন্স কার্স’ নামে পরিচিত।

ফুটবল বিশ্বকাপ। অংশগ্রহণ করে ২০০ টির বেশি দেশ। আর মূল পর্বে সুযোগ পায় ৩২টি। এক মাসের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে বিজয়ী দলের ঘরে যায় শিরোপা।

বিশ্বকাপ শিরোপা ধরে রাখতে গ্রুপপর্ব থেকেই বিদায় নিতে হয় আগের বছরের ফেভারিটদের।নিয়ম করেই এই অনিয়ম চলছে। অঘটনেরই শিকার চ্যাম্পিয়ন দলগুলো। ১৯৯৮ সালে ঘরের মাঠে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স। পরের আসরেও হট ফেভারিট হয়েই টুর্নামেন্ট শুরু করলেও সব প্রত্যাশায় পানি ঢেলে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয় ফরাসিরা।

২০০৬ এর চ্যাম্পিয়ন ইতালি। ফেভারিটের তকমা নিয়েই পরবর্তী আসরে জোরসোর অংশগ্রহণ। কিন্তু বিধিবাম….গ্রুপ পর্বেই ধরাশয়ী ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। একটি ম্যাচেও জয়ের দেখা পায়নি। স্লোভাকিয়ার সাথে ৩-২ গোলে হেরে টুর্নামেন্টের শুরু। পরের দুই ম্যাচ ড্র প্যারাগুয়ে ও নিউজিল্যান্ডের সাথে। খালি হাতে বাড়ি ফেরা।

২০১০-এ নিজেদের প্রথম বিশ্বকাপের শিরোপা ঘরে তোলে । সময় গড়িয়ে ২০১৪ একই পরিণতি হয় স্পেনের। গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয় স্প্যানিশরা।

স্পেনের পর ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পরে জার্মানি। ২০১৪ সালে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় জোয়াকিম লো-র দল। রাশিয়া বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন্স কার্স পেয়ে বসে জার্মানিকেও। গ্রুপ পর্বে ৩ ম্যাচের দুটিতেই হেরে বিদায় নেয় শেষ ষোলোর আগেই।

২০ বছর পর একই সমিকরণের সামনে দাঁড়িয়ে ফ্রান্স। ফরাসিরা কি পারবে চ্যাম্পিয়ন্স কার্স এড়াতে। নাকি ইতিহাসের পুনরাবৃত্তিই ঘটবে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ফুটবলের সব থেকে বড় মঞ্চ বিশ্বকাপ

আপডেট সময় : ০২:৪৭:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর ২০২২

ফুটবলের সব থেকে বড় মঞ্চ বিশ্বকাপ। বিশ্বকাপে খেলার জন্য মুখিয়ে থাকে পৃথীবির সব দেশ। চার বছর পর পর ৩২ টি দেশ নিয়েই অনুষ্ঠিত গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ। যেখানে শিরোপা ঘরে তোলার জন্য উন্মুখ প্রতিটি দল। তবে চ্যাম্পিয়ন হলেই ফুটবলীয় এক অভিশাপ যেন জেঁকে বসে। চ্যাম্পিয়ন দল পরবর্তী আসরে গিয়ে গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়ে যায়। এটাই যেন নিয়মিত প্রথা। যা ‘চ্যাম্পিয়ন্স কার্স’ নামে পরিচিত।

ফুটবল বিশ্বকাপ। অংশগ্রহণ করে ২০০ টির বেশি দেশ। আর মূল পর্বে সুযোগ পায় ৩২টি। এক মাসের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে বিজয়ী দলের ঘরে যায় শিরোপা।

বিশ্বকাপ শিরোপা ধরে রাখতে গ্রুপপর্ব থেকেই বিদায় নিতে হয় আগের বছরের ফেভারিটদের।নিয়ম করেই এই অনিয়ম চলছে। অঘটনেরই শিকার চ্যাম্পিয়ন দলগুলো। ১৯৯৮ সালে ঘরের মাঠে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স। পরের আসরেও হট ফেভারিট হয়েই টুর্নামেন্ট শুরু করলেও সব প্রত্যাশায় পানি ঢেলে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয় ফরাসিরা।

২০০৬ এর চ্যাম্পিয়ন ইতালি। ফেভারিটের তকমা নিয়েই পরবর্তী আসরে জোরসোর অংশগ্রহণ। কিন্তু বিধিবাম….গ্রুপ পর্বেই ধরাশয়ী ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। একটি ম্যাচেও জয়ের দেখা পায়নি। স্লোভাকিয়ার সাথে ৩-২ গোলে হেরে টুর্নামেন্টের শুরু। পরের দুই ম্যাচ ড্র প্যারাগুয়ে ও নিউজিল্যান্ডের সাথে। খালি হাতে বাড়ি ফেরা।

২০১০-এ নিজেদের প্রথম বিশ্বকাপের শিরোপা ঘরে তোলে । সময় গড়িয়ে ২০১৪ একই পরিণতি হয় স্পেনের। গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয় স্প্যানিশরা।

স্পেনের পর ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পরে জার্মানি। ২০১৪ সালে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় জোয়াকিম লো-র দল। রাশিয়া বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন্স কার্স পেয়ে বসে জার্মানিকেও। গ্রুপ পর্বে ৩ ম্যাচের দুটিতেই হেরে বিদায় নেয় শেষ ষোলোর আগেই।

২০ বছর পর একই সমিকরণের সামনে দাঁড়িয়ে ফ্রান্স। ফরাসিরা কি পারবে চ্যাম্পিয়ন্স কার্স এড়াতে। নাকি ইতিহাসের পুনরাবৃত্তিই ঘটবে।