০৫:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ মে ২০২৪

অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলেছেন দেশের বিজ্ঞানীরা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৬:৪১:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুন ২০২০
  • / ১৫২০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলেছেন দেশের বিজ্ঞানীরা। মধ্যপ্রাচ্যের বভিন্নি জাতরে খেজুর উৎপাদনে প্রাথমিকভাবে সফল হয়েছেন তারা। মেহেরপুরের মুজিবনগর কমেপ্লেক্সে পরিক্ষামূলকভাবে তৈরি বাগানের ২০ টি গাছে থোকায় থোকায় ঝুলছে খেজুর। চলছে সাকারের মাধ্যমে চারা তৈরির প্রক্রিয়া। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এখন প্রয়োজন এ অঞ্চলে একটি খেজুর রিসার্চ সেন্টার। তাহলে, সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হবে এই খেজুররে চাষ।

লম্বা সারিবদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন জাতের খেজুর গাছ। থোকায় থোকায় ঝুলছে খেজুর। কোনো গাছে সবুজ, হলুদ আবার কোনো গাছে লালচে আকার ধারণ করেছে। যা দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা দর্শনার্থী ও স্থানীয়রা।

২০১৪ সালে কুষ্টিয়া ধান গবেষনা ইনস্টিটিউটের কয়েকজন বিজ্ঞানী মধ্যপ্রাচ্যের দুবাই থেকে নিয়ে আসেন আজওয়া, আম্বার, মারিয়ম, খালাচসহ ১০ টি জাত। চারা তৈরি করে আড়াই হাজার গাছ লাগানো হয় মেহেরপুরের মুজিবনগর কমপ্লেক্সে। মাত্র চার বছরের মাথায় আসে ফল। কৃত্রিম পরাগায়নের মাধ্যমে বাড়ানো হয়েছে গাছের ফল ধারণ ক্ষমতা। পোকার আক্রমন থেকে রক্ষা পেতে নেট আর বৃষ্টি ঠকোতে পলিথিন দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়েছে।

বিজ্ঞানীরা জানান, মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে এখানকার আবহাওয়ার মিল না থাকায় এ পর্যায়ে আসতে অনেক প্রতিকুল পরিবেশ পাড়ি দিতে হয়েছে। তবে ২০টি গাছে পরিপূর্ণ ফল আসায় খুশি তারা। এখন পরিক্ষা-নিরীক্ষা চলছে ফলের মিষ্টতা ধরে রাখার।

এ চাষ ছড়িয়ে দিতে পারলে দেশে তাজা খেজুরের চাহিদা মেটানো সম্ভব। তবে, সংরক্ষনের জন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদী গবেষনা। এ অঞ্চলে একটি ডেট রিসার্চ সেন্টার তৈরির দাবি জানান তিনি।

দেশে মধ্যপ্রাচ্যের খেজুরেরর আমদানি নির্ভরতা কমাতে হলে সারাদেশে এ ফলের চাষ ছড়িয়ে দিতে হবে বলে মনে করেন, এই বিজ্ঞানী।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলেছেন দেশের বিজ্ঞানীরা

আপডেট সময় : ০৬:৪১:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুন ২০২০

অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলেছেন দেশের বিজ্ঞানীরা। মধ্যপ্রাচ্যের বভিন্নি জাতরে খেজুর উৎপাদনে প্রাথমিকভাবে সফল হয়েছেন তারা। মেহেরপুরের মুজিবনগর কমেপ্লেক্সে পরিক্ষামূলকভাবে তৈরি বাগানের ২০ টি গাছে থোকায় থোকায় ঝুলছে খেজুর। চলছে সাকারের মাধ্যমে চারা তৈরির প্রক্রিয়া। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এখন প্রয়োজন এ অঞ্চলে একটি খেজুর রিসার্চ সেন্টার। তাহলে, সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হবে এই খেজুররে চাষ।

লম্বা সারিবদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন জাতের খেজুর গাছ। থোকায় থোকায় ঝুলছে খেজুর। কোনো গাছে সবুজ, হলুদ আবার কোনো গাছে লালচে আকার ধারণ করেছে। যা দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা দর্শনার্থী ও স্থানীয়রা।

২০১৪ সালে কুষ্টিয়া ধান গবেষনা ইনস্টিটিউটের কয়েকজন বিজ্ঞানী মধ্যপ্রাচ্যের দুবাই থেকে নিয়ে আসেন আজওয়া, আম্বার, মারিয়ম, খালাচসহ ১০ টি জাত। চারা তৈরি করে আড়াই হাজার গাছ লাগানো হয় মেহেরপুরের মুজিবনগর কমপ্লেক্সে। মাত্র চার বছরের মাথায় আসে ফল। কৃত্রিম পরাগায়নের মাধ্যমে বাড়ানো হয়েছে গাছের ফল ধারণ ক্ষমতা। পোকার আক্রমন থেকে রক্ষা পেতে নেট আর বৃষ্টি ঠকোতে পলিথিন দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়েছে।

বিজ্ঞানীরা জানান, মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে এখানকার আবহাওয়ার মিল না থাকায় এ পর্যায়ে আসতে অনেক প্রতিকুল পরিবেশ পাড়ি দিতে হয়েছে। তবে ২০টি গাছে পরিপূর্ণ ফল আসায় খুশি তারা। এখন পরিক্ষা-নিরীক্ষা চলছে ফলের মিষ্টতা ধরে রাখার।

এ চাষ ছড়িয়ে দিতে পারলে দেশে তাজা খেজুরের চাহিদা মেটানো সম্ভব। তবে, সংরক্ষনের জন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদী গবেষনা। এ অঞ্চলে একটি ডেট রিসার্চ সেন্টার তৈরির দাবি জানান তিনি।

দেশে মধ্যপ্রাচ্যের খেজুরেরর আমদানি নির্ভরতা কমাতে হলে সারাদেশে এ ফলের চাষ ছড়িয়ে দিতে হবে বলে মনে করেন, এই বিজ্ঞানী।