০৬:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪

চৈত্রের দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন, চাতক পাখির মতো বৃষ্টির অপেক্ষায় !

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:২৩:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৩
  • / ১৭০১ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চৈত্রের দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবনে সারাদেশের মানুষ চাতক পাখির মতো বৃষ্টির অপেক্ষায়। তবে কবে নামবে বৃষ্টি, সেই আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই সপ্তাহ গড়িয়ে আগামী রোববার বৃষ্টি নামতে পারে বলে জানানো হয়েছে। তার আগ পর্যন্ত গরমের এমন যন্ত্রনা থাকবেই। বৈশাখের আগে দেশজুড়েই এখন মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বইছে।

গতকাল চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত কয়েকদিন ধরেই এই জেলায় থার্মোমিটারে পারদ চড়ছে। এসময় ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক জানান, মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগসহ নীলফামারী জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে। আগামী ৭২ ঘণ্টায়ও তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে।

রোজার মধ্যে চলমান তাপপ্রবাহে সারাদেশে মানুষের নাভিঃশ্বাস উঠেছে। বৈশাখের শুরুর দিনেও এমন গরম থাকবে। অসহনীয় গরমে পানিশূন্যতা পানিবাহিত রোগ এড়াতে সাবধান হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকেরা। গরম থেকে মুক্তি পেতে দুই-এক স্থানে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজনও করা হয়।

এদিকে, টানা ১২দিন ধরে চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বিরাজ করছে। প্রখর রোদে বেসামাল মানুষ।

চুয়াডাঙ্গায় গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৯.৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস। যা এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। জেলাজুড়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি তাপপ্রবাহ। তীব্র তাপদাহে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। রোদের তীব্র তাপে শ্রমিক, দিনমজুর, রিকশা, ভ্যান চালকরা কাজ করতে না পেরে অলস সময় পার করছেন।

একটু প্রশান্তির খোঁজে গাছের ছায়া বা ঠান্ডা স্থান খুঁজছেন অনেকেই। দুপুর হওয়ার সাথে সাথে রাস্তায় লোকজনের চলাচল কমে যাচ্ছে। কৃষি কাজে নিয়োজিতরাও মাঠে কাজ করতে পারছেন না। প্রচন্ড রোদে প্রাণিকুলের ত্রাহি অবস্থা। হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। বিশেষ করে শিশুরা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে বেশি।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

চৈত্রের দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন, চাতক পাখির মতো বৃষ্টির অপেক্ষায় !

আপডেট সময় : ০১:২৩:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৩

চৈত্রের দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবনে সারাদেশের মানুষ চাতক পাখির মতো বৃষ্টির অপেক্ষায়। তবে কবে নামবে বৃষ্টি, সেই আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই সপ্তাহ গড়িয়ে আগামী রোববার বৃষ্টি নামতে পারে বলে জানানো হয়েছে। তার আগ পর্যন্ত গরমের এমন যন্ত্রনা থাকবেই। বৈশাখের আগে দেশজুড়েই এখন মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বইছে।

গতকাল চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত কয়েকদিন ধরেই এই জেলায় থার্মোমিটারে পারদ চড়ছে। এসময় ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক জানান, মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগসহ নীলফামারী জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে। আগামী ৭২ ঘণ্টায়ও তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে।

রোজার মধ্যে চলমান তাপপ্রবাহে সারাদেশে মানুষের নাভিঃশ্বাস উঠেছে। বৈশাখের শুরুর দিনেও এমন গরম থাকবে। অসহনীয় গরমে পানিশূন্যতা পানিবাহিত রোগ এড়াতে সাবধান হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকেরা। গরম থেকে মুক্তি পেতে দুই-এক স্থানে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজনও করা হয়।

এদিকে, টানা ১২দিন ধরে চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বিরাজ করছে। প্রখর রোদে বেসামাল মানুষ।

চুয়াডাঙ্গায় গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৯.৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস। যা এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। জেলাজুড়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি তাপপ্রবাহ। তীব্র তাপদাহে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। রোদের তীব্র তাপে শ্রমিক, দিনমজুর, রিকশা, ভ্যান চালকরা কাজ করতে না পেরে অলস সময় পার করছেন।

একটু প্রশান্তির খোঁজে গাছের ছায়া বা ঠান্ডা স্থান খুঁজছেন অনেকেই। দুপুর হওয়ার সাথে সাথে রাস্তায় লোকজনের চলাচল কমে যাচ্ছে। কৃষি কাজে নিয়োজিতরাও মাঠে কাজ করতে পারছেন না। প্রচন্ড রোদে প্রাণিকুলের ত্রাহি অবস্থা। হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। বিশেষ করে শিশুরা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে বেশি।