১০:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪

সমুদ্রের পাশে গড়ে তোলা স্থাপনা উচ্ছেদে আপিল বিভাগের আদেশের অপেক্ষায়

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:২৪:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ১৫০৮ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কক্সবাজারের সমুদ্রের পাশে গড়ে তোলা স্থাপনা উচ্ছেদে আপিল বিভাগের আদেশের কপির অপেক্ষায় রয়েছে জেলা প্রশাসন। রায়ের কপি হাতে পেলেই নির্দেশনা অনুযায়ী অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। আর সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বলছেন, প্রশাসনের অবহেলায় দিনদিন হুমকির মুখে পড়ছে সৈকতের পরিবেশ।

প্রায় দুই দশক ধরে পর্যটনের নামে অপরিকল্পিতভাবে বড় বড় ইমারতে ঢেকে গেছে কক্সবাজারের পুরো সমুদ্র সৈকত। বালিয়াড়ির ওপর তৈরি হয়েছে বিখ্যাত সব হোটেলের স্থাপনা। রয়েছে ছোটখাটো হোটেল মোটেলও।

সৈকতকে সংকটাপন্ন ঘোষণা করে ১৯৯৯ সালে স্থাপনা নির্মাণ বন্ধে নির্দেশনা আসে। কিন্তু আজও তা কার্যকর হয়নি। উল্টো নির্দেশনা উপেক্ষা করে সৈকতজুড়ে প্রভাব খাটিয়ে ১ দশমিক ৫ কিলোমিটারেরও বেশি এলাকায় ছড়িয়েছে ফাইভ স্টার, থ্রি স্টার মানের হোটেলের বিস্তার। প্রশাসনের অবহেলাই এর একমাত্র কারন, বলছেন সুশীল সমাজ।

খোদ পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাও স্বীকার করেছেন চার শতাধিক নির্মিত স্থাপনার পরিবেশ ছাড়পত্র নেই। মানা হয়নি বিল্ডিং কোডও।

যেহেতু স্থাপনা নির্মাণ বন্ধে উচ্চ আদালতের রায় এসেছে, আদেশের কপি হাতে পৌঁছালেই ব্যবস্থা নেয়া শুরু হবে, জানালেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক।

গেলো ২৩ ডিসেম্বর কক্সবাজারের লাবণী পয়েন্ট থেকে কলাতলী পর্যন্ত ১ দশমিক ৫ কিলোমিটার এলাকার সব লিজ বাতিলের নির্দেশনা দেয় দেশের সর্বোচ্চ আদালত। পাশাপাশি ওইসব জায়গায় গড়ে উঠা স্থাপনাগুলোও গুঁড়িয়ে দিতে বলা হয়।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সমুদ্রের পাশে গড়ে তোলা স্থাপনা উচ্ছেদে আপিল বিভাগের আদেশের অপেক্ষায়

আপডেট সময় : ০২:২৪:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৯

কক্সবাজারের সমুদ্রের পাশে গড়ে তোলা স্থাপনা উচ্ছেদে আপিল বিভাগের আদেশের কপির অপেক্ষায় রয়েছে জেলা প্রশাসন। রায়ের কপি হাতে পেলেই নির্দেশনা অনুযায়ী অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। আর সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বলছেন, প্রশাসনের অবহেলায় দিনদিন হুমকির মুখে পড়ছে সৈকতের পরিবেশ।

প্রায় দুই দশক ধরে পর্যটনের নামে অপরিকল্পিতভাবে বড় বড় ইমারতে ঢেকে গেছে কক্সবাজারের পুরো সমুদ্র সৈকত। বালিয়াড়ির ওপর তৈরি হয়েছে বিখ্যাত সব হোটেলের স্থাপনা। রয়েছে ছোটখাটো হোটেল মোটেলও।

সৈকতকে সংকটাপন্ন ঘোষণা করে ১৯৯৯ সালে স্থাপনা নির্মাণ বন্ধে নির্দেশনা আসে। কিন্তু আজও তা কার্যকর হয়নি। উল্টো নির্দেশনা উপেক্ষা করে সৈকতজুড়ে প্রভাব খাটিয়ে ১ দশমিক ৫ কিলোমিটারেরও বেশি এলাকায় ছড়িয়েছে ফাইভ স্টার, থ্রি স্টার মানের হোটেলের বিস্তার। প্রশাসনের অবহেলাই এর একমাত্র কারন, বলছেন সুশীল সমাজ।

খোদ পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাও স্বীকার করেছেন চার শতাধিক নির্মিত স্থাপনার পরিবেশ ছাড়পত্র নেই। মানা হয়নি বিল্ডিং কোডও।

যেহেতু স্থাপনা নির্মাণ বন্ধে উচ্চ আদালতের রায় এসেছে, আদেশের কপি হাতে পৌঁছালেই ব্যবস্থা নেয়া শুরু হবে, জানালেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক।

গেলো ২৩ ডিসেম্বর কক্সবাজারের লাবণী পয়েন্ট থেকে কলাতলী পর্যন্ত ১ দশমিক ৫ কিলোমিটার এলাকার সব লিজ বাতিলের নির্দেশনা দেয় দেশের সর্বোচ্চ আদালত। পাশাপাশি ওইসব জায়গায় গড়ে উঠা স্থাপনাগুলোও গুঁড়িয়ে দিতে বলা হয়।