০৮:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪

চট্টগ্রামে বে-টার্মিনাল নির্মাণে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখিয়েছে সিঙ্গাপুরসহ কয়েকটি দেশ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৪:৪৯:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ১৬৪২ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

এবার বে টার্মিনাল নির্মাণে বিদেশি বিনিয়োগ খুঁজছে চট্টগ্রাম বন্দর। ইতিমধ্যে সিঙ্গাপুরসহ কয়েকটি দেশ নতুন বন্দর তৈরীতে অংশিদার হতে আগ্রহ দেখিয়েছে বলে জানিয়েছেন বন্দর চেয়ারম্যান। আর আমদানী-রপ্তানীকারকরা বলছেন, বৈশ্বিক কারনে আমদানী রপ্তানী কমে যাওয়ায়, গুরুত্বপুর্ণ এসব প্রকল্পে ধীরে চলো নীতিতে হাঁটছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। এখনি গতি না ফেরালে, অদুর ভবিষ্যতে মাশুল গুনতে হবে।

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ৬ কিলোমিটার দুরে কাট্টলীর সাগরপারে ২০১৮ সালে বে-টার্মিনাল নামে নতুন বন্দর তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয় । কিন্তু এখন পর্যন্ত শুধু সাইনবোর্ডই দৃশ্যমান। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, বহু দুর এগিয়েছে দাফতরিক কাজ।

প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রয়োজন এক বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। শুরুতে নিজস্ব অর্থায়নে অন্তত একটি টার্মিনাল করার কথা বলা হলেও এখন বিদেশি বিনিয়োগ খুঁজছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে সক্ষমতা আর ইমেজের ব্যাপারে ছাড় দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বন্দর চেয়ারম্যান।

ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কারনে আমদানী রপ্তানীতে ভাটা পড়ায় বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ মুখ থুবড়ে পড়েছে। ফুটেজ-২ এভাবে চলতে থাকলে স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে বিপর্যয় নামবে সামুদ্রিক বাণিজ্যে। সেটাফ

বিজিএমইএ বলছে, বৈশ্মিক কারনে ব্যবসা বাণিজ্য দৃশ্যমান না হলেও, বিনিয়োগ থেমে নেই। কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় তাদের সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না বন্দর।

খাতা কলমে বছরে ২৬ লাখ টিউস কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করার সক্ষমতা থাকলেও সক্ষমতার সবটুকু ব্যবহার করে ৩০ লাখের বেশি কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করে চট্টগ্রাম বন্দর। যুদ্ধের আগে বছরে ১০ থেকে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ছিলো। বর্তমান অবকাঠামোতে যা মোকাবিলা করা কঠিন।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

চট্টগ্রামে বে-টার্মিনাল নির্মাণে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখিয়েছে সিঙ্গাপুরসহ কয়েকটি দেশ

আপডেট সময় : ০৪:৪৯:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

এবার বে টার্মিনাল নির্মাণে বিদেশি বিনিয়োগ খুঁজছে চট্টগ্রাম বন্দর। ইতিমধ্যে সিঙ্গাপুরসহ কয়েকটি দেশ নতুন বন্দর তৈরীতে অংশিদার হতে আগ্রহ দেখিয়েছে বলে জানিয়েছেন বন্দর চেয়ারম্যান। আর আমদানী-রপ্তানীকারকরা বলছেন, বৈশ্বিক কারনে আমদানী রপ্তানী কমে যাওয়ায়, গুরুত্বপুর্ণ এসব প্রকল্পে ধীরে চলো নীতিতে হাঁটছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। এখনি গতি না ফেরালে, অদুর ভবিষ্যতে মাশুল গুনতে হবে।

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ৬ কিলোমিটার দুরে কাট্টলীর সাগরপারে ২০১৮ সালে বে-টার্মিনাল নামে নতুন বন্দর তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয় । কিন্তু এখন পর্যন্ত শুধু সাইনবোর্ডই দৃশ্যমান। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, বহু দুর এগিয়েছে দাফতরিক কাজ।

প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রয়োজন এক বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। শুরুতে নিজস্ব অর্থায়নে অন্তত একটি টার্মিনাল করার কথা বলা হলেও এখন বিদেশি বিনিয়োগ খুঁজছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে সক্ষমতা আর ইমেজের ব্যাপারে ছাড় দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বন্দর চেয়ারম্যান।

ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কারনে আমদানী রপ্তানীতে ভাটা পড়ায় বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ মুখ থুবড়ে পড়েছে। ফুটেজ-২ এভাবে চলতে থাকলে স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে বিপর্যয় নামবে সামুদ্রিক বাণিজ্যে। সেটাফ

বিজিএমইএ বলছে, বৈশ্মিক কারনে ব্যবসা বাণিজ্য দৃশ্যমান না হলেও, বিনিয়োগ থেমে নেই। কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় তাদের সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না বন্দর।

খাতা কলমে বছরে ২৬ লাখ টিউস কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করার সক্ষমতা থাকলেও সক্ষমতার সবটুকু ব্যবহার করে ৩০ লাখের বেশি কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করে চট্টগ্রাম বন্দর। যুদ্ধের আগে বছরে ১০ থেকে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ছিলো। বর্তমান অবকাঠামোতে যা মোকাবিলা করা কঠিন।