০৯:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪

মুজিববর্ষে জমি ও ঘর না পেয়ে ক্ষুব্ধ দেড়শো মৎস্যজীবী পরিবার

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৪:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ১৫০৪ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সিরাজগঞ্জ পৌরসভার মিরপুর চৌধুরীপাড়া মহল্লার প্রায় দেড়শ মৎস্যজীবী পরিবার দীর্ঘ প্রায় ১শ’বছর সরকারী জমিতে ভাঙ্গা ঘরে বসবাস করছে। চলমান মুজিববর্ষে জমি ও ঘর না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে তারা রাস্তায় নেমেছে। সাবেক কাউন্সিলর জানিয়েছেন, জমির মালিকানা নিয়ে জটিলতা থাকায় উন্নয়নমূলক কর্মসূচি হাতে নিয়ে তা বাস্তবায়নে পৌরসভা ব্যর্থ হয়েছে। স্থায়ী সমাধানের জন্য কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ চান সাবেক এই জনপ্রতিনিধি।

সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার চৌধূরীপাড়া মহল্লায় প্রায় দেড়শ মৎস্যজীবী পরিবার অস্থায়ী ভাবে বসবাস করে প্রায় ১শ’বছর। সরকারী জমিতে বসবাসের কারণে প্রায়ই তাদের উচ্ছদের কবলে পড়তে হয়।আর্থিক দৈন্যতায় ভাঙ্গা ঘর এবং জরাজীর্ণ পরিবেশেই বসবাস করেন তারা । পয়নিষ্কাষনের ব্যবস্থা না থাকায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে প্রায়ই অসুখে ভোগেন বাসীন্দারা। ১শ’ বছর আগের তুলনায় লোকসংখ্যা কয়েকগুন বাড়লেও নিজস্ব এবং ঘর না বাড়ায় ছেলে-মেয়ে নিয়ে এক ঘরেই থাকেন তারা। প্রধান পেশা নদীতে মৎস্য আহরণ। ফলে শুষ্ক মৌসুমের ৬ মাস অর্ধাহারে অনাহরে কাটাতে হয় পরিবারগুলোকে। ভবিষ্যত প্রজন্মের কথা চিন্তা এক টুকরো স্থায়ী জায়গা এবং একটা ঘরের জন্য একাধিকবার আবেদন দিয়েও কোন ব্যবস্থা না হওয়ায় বাধ্য হয়েই তারা মানববন্ধন সহ বিভিন্ন কর্মসুচি পালন করে।

ভুক্তভোগীরা আরও জানায়, নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি দিলেও নির্বাচন শেষে তা ভুলে যায় জনপ্রতিনিধিরা।স্থানীয় সাবেক কাউন্সিলর জানায়, দীর্ঘ দিন বসবাসকারী এইসব পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা আবাসন উন্নয়ন এবং বসবাসরত জায়গা স্থায়ী বন্দোবস্তোর উদ্যোগে পৌরসভা থেকে উদ্যোগ ও প্রকল্প হাতে নেয়া হলেও শুধুমাত্র বিবাদমান জায়গার কারণে তা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি।মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ঘোষণা অনুযায়ী তারা যেন একটি স্থায়ী ঠিকানা পান ভুক্তভোগী এবং কাউন্সিলরের দাবী এখন এটাই।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

মুজিববর্ষে জমি ও ঘর না পেয়ে ক্ষুব্ধ দেড়শো মৎস্যজীবী পরিবার

আপডেট সময় : ০৫:৩৪:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১

সিরাজগঞ্জ পৌরসভার মিরপুর চৌধুরীপাড়া মহল্লার প্রায় দেড়শ মৎস্যজীবী পরিবার দীর্ঘ প্রায় ১শ’বছর সরকারী জমিতে ভাঙ্গা ঘরে বসবাস করছে। চলমান মুজিববর্ষে জমি ও ঘর না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে তারা রাস্তায় নেমেছে। সাবেক কাউন্সিলর জানিয়েছেন, জমির মালিকানা নিয়ে জটিলতা থাকায় উন্নয়নমূলক কর্মসূচি হাতে নিয়ে তা বাস্তবায়নে পৌরসভা ব্যর্থ হয়েছে। স্থায়ী সমাধানের জন্য কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ চান সাবেক এই জনপ্রতিনিধি।

সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার চৌধূরীপাড়া মহল্লায় প্রায় দেড়শ মৎস্যজীবী পরিবার অস্থায়ী ভাবে বসবাস করে প্রায় ১শ’বছর। সরকারী জমিতে বসবাসের কারণে প্রায়ই তাদের উচ্ছদের কবলে পড়তে হয়।আর্থিক দৈন্যতায় ভাঙ্গা ঘর এবং জরাজীর্ণ পরিবেশেই বসবাস করেন তারা । পয়নিষ্কাষনের ব্যবস্থা না থাকায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে প্রায়ই অসুখে ভোগেন বাসীন্দারা। ১শ’ বছর আগের তুলনায় লোকসংখ্যা কয়েকগুন বাড়লেও নিজস্ব এবং ঘর না বাড়ায় ছেলে-মেয়ে নিয়ে এক ঘরেই থাকেন তারা। প্রধান পেশা নদীতে মৎস্য আহরণ। ফলে শুষ্ক মৌসুমের ৬ মাস অর্ধাহারে অনাহরে কাটাতে হয় পরিবারগুলোকে। ভবিষ্যত প্রজন্মের কথা চিন্তা এক টুকরো স্থায়ী জায়গা এবং একটা ঘরের জন্য একাধিকবার আবেদন দিয়েও কোন ব্যবস্থা না হওয়ায় বাধ্য হয়েই তারা মানববন্ধন সহ বিভিন্ন কর্মসুচি পালন করে।

ভুক্তভোগীরা আরও জানায়, নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি দিলেও নির্বাচন শেষে তা ভুলে যায় জনপ্রতিনিধিরা।স্থানীয় সাবেক কাউন্সিলর জানায়, দীর্ঘ দিন বসবাসকারী এইসব পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা আবাসন উন্নয়ন এবং বসবাসরত জায়গা স্থায়ী বন্দোবস্তোর উদ্যোগে পৌরসভা থেকে উদ্যোগ ও প্রকল্প হাতে নেয়া হলেও শুধুমাত্র বিবাদমান জায়গার কারণে তা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি।মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ঘোষণা অনুযায়ী তারা যেন একটি স্থায়ী ঠিকানা পান ভুক্তভোগী এবং কাউন্সিলরের দাবী এখন এটাই।