০২:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

বে-টার্মিনাল প্রকল্পে পুরনো পরিকল্পনার দৃশ্যমান কাজ দেখতে চায় বিজিএমইএ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৩:৪২:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • / ১৫০৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল প্রকল্প কুমিরা পর্যন্ত সম্প্রসারণ করতে সংসদীয় কমিটির প্রস্তাবনার ওপর কাজ শুরু করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। সরকারের অগ্রাধিকার পাওয়া প্রকল্পটি মাঠে গড়ানোর আগ মুহুর্তে এমন প্রস্তাবণায় ফের বাধাগ্রস্ত হবার আশংকা করছে চট্টগ্রাম চেম্বার। আর নতুন পরিকল্পনা গ্রহণের আগে, পুরনো পরিকল্পনার দৃশ্যমান কাজ দেখতে চায় বিজিএমইএ। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, সবকিছু মাথায় নিয়েই প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নেবেন তারা।

২০১৭ সালে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে কয়েক কিলোমিটার দুরে কাট্টলী এলাকার সাগর পারের পরিত্যক্ত জমিকে ঘিরে বে-টার্মিনাল নামের নতুন বন্দর তৈরীর স্বপ্ন দেখায় সরকার। প্রকল্পের ড্রইং ডিজাইন না হলেও জমি অধিগ্রহণের পর মাটি ভরাটের কাজ শুরু হলে, সেই স্বপ্ন আরো স্পষ্ট হয়।
এই পর্যায়ে এসে কাট্টলী থেকে কুমিরা পর্যন্ত প্রকল্প সম্প্রসারণের প্রস্তাব করেছে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় কমিটি। তাদের মতামতকে প্রাধান্য দিয়েই নতুন করে কাজ শুরুর কথা জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

আর নতুন প্রস্তাবনায় মুল প্রকল্প বাধাগ্রস্ত হবার আশংকার কথা জানিয়ে বিশেষজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়েছে চট্টগ্রাম চেম্বার।বিজিএমইএ বলছে, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে বে-টার্মিনালের বিকল্প নেই। এই বাস্তবতায় সম্প্রসারণের চেয়ে, কাজ শুরু করাতেই মনোযোগী হওয়া উচিত। কাট্টলী থেকে কুমিরার মাঝে ফৌজদারহাট থেকে কুমিরা পর্যন্ত কয়েক কিলোমিটার এলাকা জাহাজ ভাঙ্গা শিল্পের জন্য নির্ধারিত। এছাড়া ওই এলাকায় রয়েছে বন বিভাগের সংরক্ষিত বণাঞ্চল। তাই এই এলাকায় বে টার্মিনাল প্রকল্প সম্পসারণ প্রস্তাবনা বাস্তবায়ন কঠিন হবে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্টরা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বে-টার্মিনাল প্রকল্পে পুরনো পরিকল্পনার দৃশ্যমান কাজ দেখতে চায় বিজিএমইএ

আপডেট সময় : ০৩:৪২:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০

চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল প্রকল্প কুমিরা পর্যন্ত সম্প্রসারণ করতে সংসদীয় কমিটির প্রস্তাবনার ওপর কাজ শুরু করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। সরকারের অগ্রাধিকার পাওয়া প্রকল্পটি মাঠে গড়ানোর আগ মুহুর্তে এমন প্রস্তাবণায় ফের বাধাগ্রস্ত হবার আশংকা করছে চট্টগ্রাম চেম্বার। আর নতুন পরিকল্পনা গ্রহণের আগে, পুরনো পরিকল্পনার দৃশ্যমান কাজ দেখতে চায় বিজিএমইএ। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, সবকিছু মাথায় নিয়েই প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নেবেন তারা।

২০১৭ সালে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে কয়েক কিলোমিটার দুরে কাট্টলী এলাকার সাগর পারের পরিত্যক্ত জমিকে ঘিরে বে-টার্মিনাল নামের নতুন বন্দর তৈরীর স্বপ্ন দেখায় সরকার। প্রকল্পের ড্রইং ডিজাইন না হলেও জমি অধিগ্রহণের পর মাটি ভরাটের কাজ শুরু হলে, সেই স্বপ্ন আরো স্পষ্ট হয়।
এই পর্যায়ে এসে কাট্টলী থেকে কুমিরা পর্যন্ত প্রকল্প সম্প্রসারণের প্রস্তাব করেছে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় কমিটি। তাদের মতামতকে প্রাধান্য দিয়েই নতুন করে কাজ শুরুর কথা জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

আর নতুন প্রস্তাবনায় মুল প্রকল্প বাধাগ্রস্ত হবার আশংকার কথা জানিয়ে বিশেষজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়েছে চট্টগ্রাম চেম্বার।বিজিএমইএ বলছে, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে বে-টার্মিনালের বিকল্প নেই। এই বাস্তবতায় সম্প্রসারণের চেয়ে, কাজ শুরু করাতেই মনোযোগী হওয়া উচিত। কাট্টলী থেকে কুমিরার মাঝে ফৌজদারহাট থেকে কুমিরা পর্যন্ত কয়েক কিলোমিটার এলাকা জাহাজ ভাঙ্গা শিল্পের জন্য নির্ধারিত। এছাড়া ওই এলাকায় রয়েছে বন বিভাগের সংরক্ষিত বণাঞ্চল। তাই এই এলাকায় বে টার্মিনাল প্রকল্প সম্পসারণ প্রস্তাবনা বাস্তবায়ন কঠিন হবে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্টরা।