০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪

বিএসএফের বাঁধা: আখাউড়া ইমিগ্রেশন ভবন নির্মাণ কাজ বন্ধ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১০:৫৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ মার্চ ২০২০
  • / ১৫২৬ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ’র আপত্তির মুখে বন্ধ হয়ে গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের নতুন ইমিগ্রেশন ভবনের নির্মাণ কাজ। সম্প্রতি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ- বিজিবির মাধ্যমে নিজেদের আপত্তির কথা জানিয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখতে বলেছে বিএসএফ। বিষয়টি সুরাহার জন্য পূর্বের নকশায় পরিবর্তন এনেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। তবে বিষয়টি নিয়ে এখনও বিএসএফ কোনো সিদ্ধান্ত না দেয়ায় ইমিগ্রেশন ভবনের নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে।

প্রতিদিন আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে দুই থেকে আড়াই হাজার যাত্রী ভারত-বাংলাদেশে যাতায়াত করেন। যাত্রী সংখ্যার বিপরীতে বর্তমান ইমিগ্রেশন ভবনটি একেবারেই ছোট এবং জরাজীর্ণ। টানা বৃষ্টি হলে হাঁটু পানি জমে থাকে ইমিগ্রেশন ভবনের সামনে। তখন যাত্রীদের দুর্ভোগের অন্ত থাকে না। এছাড়াও বর্তমান ভবনটিতে যাত্রীদের জন্য নেই পর্যাপ্ত টয়লেট ও বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থা। এসব বিবেচনায় প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত ৬ তলা আধুনিক ইমিগ্রেশন ভবন নির্মাণে ২০১৬ সালে দরপত্র আহবানের মাধ্যমে কাজ শুরু হয়। পরে ২০১৭ সালের মার্চ মাসে বিজিবির মাধ্যমে বিএসএফ আপত্তি জানালে নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখা হয়। প্রায় তিন বছর পর চলতি বছর আবারো নির্মাণ কাজ শুরু করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি। এবারো আপত্তি জানিয়েছে বিএসএফ।

কাজ শুরু হওয়া নিয়ে অনিশ্চিয়তা দেখা দেয়ায় উদ্বিগ্ন বন্দরের আমদানি-রফতানিকারকরা। পুলিশ সুপার জানান, বিএসএফের চাওয়া অনুযায়ী ভবনের নকশা তাদের কাছে দেয়া হয়েছে। বৈঠক করে তারা সিদ্ধান্ত জানাবে। তবে, ভুক্তভোগীরা চান বন্ধুপ্রতিম দু’দেশের মধ্যে বিষয়টির দ্রুত সুরাহা হোক। দীর্ঘদিনের দূর্ভোগ থেকে মুক্তি পাক বন্দরের ব্যবসায়ী ও যাত্রীরা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বিএসএফের বাঁধা: আখাউড়া ইমিগ্রেশন ভবন নির্মাণ কাজ বন্ধ

আপডেট সময় : ১০:৫৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ মার্চ ২০২০

ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ’র আপত্তির মুখে বন্ধ হয়ে গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের নতুন ইমিগ্রেশন ভবনের নির্মাণ কাজ। সম্প্রতি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ- বিজিবির মাধ্যমে নিজেদের আপত্তির কথা জানিয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখতে বলেছে বিএসএফ। বিষয়টি সুরাহার জন্য পূর্বের নকশায় পরিবর্তন এনেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। তবে বিষয়টি নিয়ে এখনও বিএসএফ কোনো সিদ্ধান্ত না দেয়ায় ইমিগ্রেশন ভবনের নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে।

প্রতিদিন আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে দুই থেকে আড়াই হাজার যাত্রী ভারত-বাংলাদেশে যাতায়াত করেন। যাত্রী সংখ্যার বিপরীতে বর্তমান ইমিগ্রেশন ভবনটি একেবারেই ছোট এবং জরাজীর্ণ। টানা বৃষ্টি হলে হাঁটু পানি জমে থাকে ইমিগ্রেশন ভবনের সামনে। তখন যাত্রীদের দুর্ভোগের অন্ত থাকে না। এছাড়াও বর্তমান ভবনটিতে যাত্রীদের জন্য নেই পর্যাপ্ত টয়লেট ও বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থা। এসব বিবেচনায় প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত ৬ তলা আধুনিক ইমিগ্রেশন ভবন নির্মাণে ২০১৬ সালে দরপত্র আহবানের মাধ্যমে কাজ শুরু হয়। পরে ২০১৭ সালের মার্চ মাসে বিজিবির মাধ্যমে বিএসএফ আপত্তি জানালে নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখা হয়। প্রায় তিন বছর পর চলতি বছর আবারো নির্মাণ কাজ শুরু করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি। এবারো আপত্তি জানিয়েছে বিএসএফ।

কাজ শুরু হওয়া নিয়ে অনিশ্চিয়তা দেখা দেয়ায় উদ্বিগ্ন বন্দরের আমদানি-রফতানিকারকরা। পুলিশ সুপার জানান, বিএসএফের চাওয়া অনুযায়ী ভবনের নকশা তাদের কাছে দেয়া হয়েছে। বৈঠক করে তারা সিদ্ধান্ত জানাবে। তবে, ভুক্তভোগীরা চান বন্ধুপ্রতিম দু’দেশের মধ্যে বিষয়টির দ্রুত সুরাহা হোক। দীর্ঘদিনের দূর্ভোগ থেকে মুক্তি পাক বন্দরের ব্যবসায়ী ও যাত্রীরা।