০২:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

ফের বাংলাদেশের অভিমুখে রোহিঙ্গাদের স্রোত

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১২:০৬:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১৬৭৬ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মিয়ানমারে জান্তা সরকারের সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংঘর্ষ এখন রোহিঙ্গা অধ্যুষিত রাজ্যগুলোয় ছড়িয়ে পড়েছে। সীমানাঘেষা দেশ হওয়ায় ফের বাংলাদেশ অভিমুখে রোহিঙ্গাদের স্রোত আসার আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। এই অবস্থা এড়াতে সীমান্তে কড়াকড়ির পাশাপাশি নতুন কোন শরনার্থী আশ্রয় দেয়া সম্ভব হবে না-এমন কড়া বার্তা দিতে হবে সরকারকে। আর বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়াকে আরো সক্রিয় করতে হবে এখন থেকেই।

বিদ্রোহীদের সঙ্গে জান্তা সরকারের সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়েছে মিয়ানমানজুরে। বেশিরভাগ এলাকায় পিছু হটতে শুরু করেছে সেনাবাহিনী। বাংলাদেশ সীমানাঘেষা রাখাইনসহ অন্য এলাকায় চলছে তুমুল সংঘর্ষ। অতীত অভিজ্ঞতা বলছে, মিয়ানমারে যখনই বিদ্রোহীদের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সংঘর্ষ হয়, তখনই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠির স্রোত আসে বাংলাদেশে। তাই এবারো সেই আশঙ্কা করছেন মিয়ানমারে কর্মরত সাবেক কুটনীতিক। বিশ্লেষকরা বলছেন, আন্তর্জাতিক মহলের আহবানে মানবিক দিক বিবেচনায় অতীতে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে প্রতারিত হয়েছে বাংলাদেশ। তাই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সতর্ক হতে হবে এখন থেকেই। প্রফেসর আবু নোমান মনে করেন, মিয়ানমারের জান্তা সরকারের পতন অনেকটা নিশ্চিত। তাই নতুন সরকারের সঙ্গে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে কাজ করতে হলে প্রতিবেশি দেশগুলোকে পক্ষে রাখতে কুটনৈতিক তৎপরতা বাড়াতে হবে। আর মেজর এমদাদুল বলছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুকে ঘিরেই বাংলাদেশে বিদেশি হস্তক্ষেপ বাড়ছে। মিয়ানমারে সহিংসতার প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশের সীমানাঘেষা বান্দরবানের তম্রু, নাইক্ষংছড়ি, ‍রুমা, আলীকদম, টেনানাফ, ঘুনধুমসহ বিস্তৃর্ণ এলাকায়। গুলি, মর্টার ও বোমার শব্দে আতঙ্ক ছড়িয়েছে সীমান্তের বাংলাদেশিদের মধ্যে।তবে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ফের বাংলাদেশের অভিমুখে রোহিঙ্গাদের স্রোত

আপডেট সময় : ১২:০৬:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

মিয়ানমারে জান্তা সরকারের সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংঘর্ষ এখন রোহিঙ্গা অধ্যুষিত রাজ্যগুলোয় ছড়িয়ে পড়েছে। সীমানাঘেষা দেশ হওয়ায় ফের বাংলাদেশ অভিমুখে রোহিঙ্গাদের স্রোত আসার আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। এই অবস্থা এড়াতে সীমান্তে কড়াকড়ির পাশাপাশি নতুন কোন শরনার্থী আশ্রয় দেয়া সম্ভব হবে না-এমন কড়া বার্তা দিতে হবে সরকারকে। আর বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়াকে আরো সক্রিয় করতে হবে এখন থেকেই।

বিদ্রোহীদের সঙ্গে জান্তা সরকারের সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়েছে মিয়ানমানজুরে। বেশিরভাগ এলাকায় পিছু হটতে শুরু করেছে সেনাবাহিনী। বাংলাদেশ সীমানাঘেষা রাখাইনসহ অন্য এলাকায় চলছে তুমুল সংঘর্ষ। অতীত অভিজ্ঞতা বলছে, মিয়ানমারে যখনই বিদ্রোহীদের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সংঘর্ষ হয়, তখনই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠির স্রোত আসে বাংলাদেশে। তাই এবারো সেই আশঙ্কা করছেন মিয়ানমারে কর্মরত সাবেক কুটনীতিক। বিশ্লেষকরা বলছেন, আন্তর্জাতিক মহলের আহবানে মানবিক দিক বিবেচনায় অতীতে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে প্রতারিত হয়েছে বাংলাদেশ। তাই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সতর্ক হতে হবে এখন থেকেই। প্রফেসর আবু নোমান মনে করেন, মিয়ানমারের জান্তা সরকারের পতন অনেকটা নিশ্চিত। তাই নতুন সরকারের সঙ্গে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে কাজ করতে হলে প্রতিবেশি দেশগুলোকে পক্ষে রাখতে কুটনৈতিক তৎপরতা বাড়াতে হবে। আর মেজর এমদাদুল বলছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুকে ঘিরেই বাংলাদেশে বিদেশি হস্তক্ষেপ বাড়ছে। মিয়ানমারে সহিংসতার প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশের সীমানাঘেষা বান্দরবানের তম্রু, নাইক্ষংছড়ি, ‍রুমা, আলীকদম, টেনানাফ, ঘুনধুমসহ বিস্তৃর্ণ এলাকায়। গুলি, মর্টার ও বোমার শব্দে আতঙ্ক ছড়িয়েছে সীমান্তের বাংলাদেশিদের মধ্যে।তবে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।