০৫:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

খুলনার দাকোপ ও বটিয়াঘাটায় করোনায় তরমুজের আশানুরুপ দাম পাচ্ছেনা কৃষক

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:৪১:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ মে ২০২০
  • / ১৫১৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

লোনাভূমি খ্যাত খুলনার দাকোপ ও বটিয়াঘাটায় এখন সবুজের সমারোহ। ৪ বছর ধরে ফসলি জমিতে লবনপানি তোলা বন্ধ করে দিয়েছে এ অঞ্চলের কৃষকরা। ফলে জমিতে লবণাক্ততা কমায়, তরমুজের চাষ করে আর্থিকভাবে সাবলম্বী হচ্ছেন তারা। তবে এবার করোনার কারণে তরমুজের আশানুরুপ দাম না মেলায়, দারিদ্র্য মুক্তির স্বপ্ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে হাজারো কৃষকের।

লবনাক্ততার কারনে নিকট অতীতে দাকোপ ও বটিয়াঘাটা উপজেলার বিস্তৃন ফসলী জমি পতিত পড়ে থাকতো। কিন্তু চার বছর থেকে বদলে গেছে সে চিত্র। এখন আর এই উপজেলার ফসলী জমিতে লবনপানি তুলতে দেয় না এলাকাবাসী। এসব জমিতে এখন তরমুজের মতো অর্থকরী ফসল ফলে। আর এই ফসল উৎপাদনে মিলছে দারিদ্র মুক্তি।

কিন্তু এবছর করোনার কারণে সাধু জনপ্রতিনিধি, মধ্যসত্বাভোগী আর ফড়িয়াদের কারনে ৎ জিম্মি হয়ে পড়ে কৃষকরা। তারা পাচ্ছে না তরমুজের ন্যায্য দাম।

কৃষকরা জানান, গত বছর প্রতি বিঘা জমির তরমুজ ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা বিক্রি করলেও এবার কাঙ্খিত দাম না পাওয়ায় হতাশ তারা। আর কৃষকদের দুর্দশায় উদাসীন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা।

কৃষি কর্মকর্তা বলছেন, কৃষক যাতে ন্যায্য মূল্য পায় সেজন্য তারা সচেষ্ট। এলাকায় যাতে বাইরের ক্রেতা ও যানবাহন অবাধে আসতে পারে সেজন্য নিয়মিত তদারকি ও যানবাহন চলাচলের অনুমতি দেয়া হচ্ছে।

কৃষি বিভাগের তথ্য বলছে, গত বছরের তুলনায় তরমুজ চাষের জমি ব্যাপক বেড়েছে। ফলনও হয়েছে বেশ। ন্যার্য্য মুল্য নিশ্চিত হলেই হাসি ফুটবে কৃষকে মুখে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

খুলনার দাকোপ ও বটিয়াঘাটায় করোনায় তরমুজের আশানুরুপ দাম পাচ্ছেনা কৃষক

আপডেট সময় : ০২:৪১:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ মে ২০২০

লোনাভূমি খ্যাত খুলনার দাকোপ ও বটিয়াঘাটায় এখন সবুজের সমারোহ। ৪ বছর ধরে ফসলি জমিতে লবনপানি তোলা বন্ধ করে দিয়েছে এ অঞ্চলের কৃষকরা। ফলে জমিতে লবণাক্ততা কমায়, তরমুজের চাষ করে আর্থিকভাবে সাবলম্বী হচ্ছেন তারা। তবে এবার করোনার কারণে তরমুজের আশানুরুপ দাম না মেলায়, দারিদ্র্য মুক্তির স্বপ্ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে হাজারো কৃষকের।

লবনাক্ততার কারনে নিকট অতীতে দাকোপ ও বটিয়াঘাটা উপজেলার বিস্তৃন ফসলী জমি পতিত পড়ে থাকতো। কিন্তু চার বছর থেকে বদলে গেছে সে চিত্র। এখন আর এই উপজেলার ফসলী জমিতে লবনপানি তুলতে দেয় না এলাকাবাসী। এসব জমিতে এখন তরমুজের মতো অর্থকরী ফসল ফলে। আর এই ফসল উৎপাদনে মিলছে দারিদ্র মুক্তি।

কিন্তু এবছর করোনার কারণে সাধু জনপ্রতিনিধি, মধ্যসত্বাভোগী আর ফড়িয়াদের কারনে ৎ জিম্মি হয়ে পড়ে কৃষকরা। তারা পাচ্ছে না তরমুজের ন্যায্য দাম।

কৃষকরা জানান, গত বছর প্রতি বিঘা জমির তরমুজ ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা বিক্রি করলেও এবার কাঙ্খিত দাম না পাওয়ায় হতাশ তারা। আর কৃষকদের দুর্দশায় উদাসীন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা।

কৃষি কর্মকর্তা বলছেন, কৃষক যাতে ন্যায্য মূল্য পায় সেজন্য তারা সচেষ্ট। এলাকায় যাতে বাইরের ক্রেতা ও যানবাহন অবাধে আসতে পারে সেজন্য নিয়মিত তদারকি ও যানবাহন চলাচলের অনুমতি দেয়া হচ্ছে।

কৃষি বিভাগের তথ্য বলছে, গত বছরের তুলনায় তরমুজ চাষের জমি ব্যাপক বেড়েছে। ফলনও হয়েছে বেশ। ন্যার্য্য মুল্য নিশ্চিত হলেই হাসি ফুটবে কৃষকে মুখে।