০৪:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

চীনের মধ্যস্থতায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে রাজি মিয়ানমার

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:২৮:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর ২০২২
  • / ১৫৪৫ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চীনের মধ্যস্থতায় রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে মিয়ানমার জান্তা সরকার রাজি হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, মিয়ানমার প্রত্যবাসনে রাজি হলেও এতো দিন কোনো সুনির্দিষ্ট উদ্যোগ দিতে পারেনি চীন। সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিংয়ের সাথে বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান তিনি।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্মম নির্যাতন নিপীড়নের শিকার হয়ে নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় লাখ লাখ রোহিঙ্গা। কক্সবাজার সীমান্তের উখিয়াতে এখন ১২ লাখের বেশি রোহিঙ্গারা অবস্থান করছে। বার বার প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার উদ্যোগ নিলেও মিয়ানমার সরকারের আন্তরিকতার অভাবেই আলোর মুখ দেখছে না প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া।

এমন অবস্থায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে বৈঠকে বসেন চীনের রাষ্ট্রদূত। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে রোহিঙ্গা সংকটের পাশাপাশি গুরুত্ব পায় বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত উত্তেজনা।

বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন ড. একে আব্দুল মোমেন। বলেন,মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সম্মত হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সীমান্তে মর্টারশেল আর পড়বে না বলেও আশ্বস্ত করেছে চীন। জিরো লাইনে থাকা রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতেও আহবান জানিয়েছে বাংলাদেশ ।

নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান সফর করবেন জানিয়ে তিনি বলেন, জাপান সরকারকেও রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আহবান জানাবে বাংলাদেশ।

এ সময় লিবিয়ায় কর্মী পাঠাতে শীঘ্রই সেদেশের সরকারের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই হবে বলেও জানান ড. এ কে আব্দুল মোমেন ।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

চীনের মধ্যস্থতায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে রাজি মিয়ানমার

আপডেট সময় : ০৭:২৮:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর ২০২২

চীনের মধ্যস্থতায় রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে মিয়ানমার জান্তা সরকার রাজি হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, মিয়ানমার প্রত্যবাসনে রাজি হলেও এতো দিন কোনো সুনির্দিষ্ট উদ্যোগ দিতে পারেনি চীন। সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিংয়ের সাথে বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান তিনি।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্মম নির্যাতন নিপীড়নের শিকার হয়ে নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় লাখ লাখ রোহিঙ্গা। কক্সবাজার সীমান্তের উখিয়াতে এখন ১২ লাখের বেশি রোহিঙ্গারা অবস্থান করছে। বার বার প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার উদ্যোগ নিলেও মিয়ানমার সরকারের আন্তরিকতার অভাবেই আলোর মুখ দেখছে না প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া।

এমন অবস্থায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে বৈঠকে বসেন চীনের রাষ্ট্রদূত। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে রোহিঙ্গা সংকটের পাশাপাশি গুরুত্ব পায় বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত উত্তেজনা।

বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন ড. একে আব্দুল মোমেন। বলেন,মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সম্মত হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সীমান্তে মর্টারশেল আর পড়বে না বলেও আশ্বস্ত করেছে চীন। জিরো লাইনে থাকা রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতেও আহবান জানিয়েছে বাংলাদেশ ।

নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান সফর করবেন জানিয়ে তিনি বলেন, জাপান সরকারকেও রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আহবান জানাবে বাংলাদেশ।

এ সময় লিবিয়ায় কর্মী পাঠাতে শীঘ্রই সেদেশের সরকারের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই হবে বলেও জানান ড. এ কে আব্দুল মোমেন ।