০১:৫২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪

কতিপয় ব্যক্তি জোর করে প্রতিষ্ঠানগুলোর অফিসে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে : ড. মুহাম্মদ ইউনুস

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৬:৫৩:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১৬৬৫ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গ্রামীণ টেলিকম ও গ্রামীণ কল্যাণসহ ড. ইউনুসের তত্ত্বাবধানে থাকা ৮টি সামাজিক প্রতিষ্ঠান সরকার জবর-দখল করে নিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনুস। রাজধানীর মিরপুরে টেলিকম ভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করে বলেন, কতিপয় ব্যক্তি জোর করে প্রতিষ্ঠানগুলোর অফিসে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে। এ বিষয়ে পুলিশের কাছে সহায়তা চেয়েও সাড়া মেলেনি বলে জানান ড.ইউনূস। এ ব্যাপারে মুখ খুলতে নারাজ শাহ আলী থানা এবং গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।

ঘড়ির কাটায় বেলা ১১টা। মিরপুর চিড়িয়াখানা রোডে অবস্থিত টেলিকম ভবনের সামনের দৃশ্য এটি। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুসের বিরুদ্ধে দেয়া মিছিল। একটু পরই একই স্থানে মিছিল বের করে যুবলীগ নেতাকর্মীরা। ১৩ তলার টেলিকম ভবনের বাইরে যখন উত্তেজনাকর অবস্থা, ভেতরে তখন তালা ঝুলছে গ্রামীণ টেলিকমসহ ৮টি প্রতিষ্ঠানের অফিসে। ভেতরে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে বিরাজ করছে শঙ্কা ও আতংক। এমন পরিস্থিতিতেও সেখানে আসেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস। আনুষ্ঠানিক বক্তব্যের শুরুতেই তিনি বলেন, ঝাড়ু মিছিল করার মতো কোন অপরাধ তিনি করেননি। কোন আইনি বিধান না মেনেই গ্রামীণ কল্যাণসহ ৮টি প্রতিষ্ঠানে গ্রামীণ ব্যাংকের কতিপয় লোক তালা ঝুলিয়ে জবর-দখল করেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

 

গ্রামীণ ব্যাংকের অর্থায়নে এসব প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত– এমন দাবি অস্বীকার করেন তিনি। জবর দখল রোধে আইনটি সহায়তা চেয়েও পাওয়া যায়নি বলে জানান ড. ইউনূস। সহায়তা চেয়েও না পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে কথা বলতে অপারগতা জানান শাহ আলী থানার কর্মকর্তা। অন্যদিকে অবৈধভাবে তালা মারা এবং জোর করে অনুপ্রবেশের বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করতে নারাজ গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

কতিপয় ব্যক্তি জোর করে প্রতিষ্ঠানগুলোর অফিসে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে : ড. মুহাম্মদ ইউনুস

আপডেট সময় : ০৬:৫৩:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

গ্রামীণ টেলিকম ও গ্রামীণ কল্যাণসহ ড. ইউনুসের তত্ত্বাবধানে থাকা ৮টি সামাজিক প্রতিষ্ঠান সরকার জবর-দখল করে নিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনুস। রাজধানীর মিরপুরে টেলিকম ভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করে বলেন, কতিপয় ব্যক্তি জোর করে প্রতিষ্ঠানগুলোর অফিসে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে। এ বিষয়ে পুলিশের কাছে সহায়তা চেয়েও সাড়া মেলেনি বলে জানান ড.ইউনূস। এ ব্যাপারে মুখ খুলতে নারাজ শাহ আলী থানা এবং গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।

ঘড়ির কাটায় বেলা ১১টা। মিরপুর চিড়িয়াখানা রোডে অবস্থিত টেলিকম ভবনের সামনের দৃশ্য এটি। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুসের বিরুদ্ধে দেয়া মিছিল। একটু পরই একই স্থানে মিছিল বের করে যুবলীগ নেতাকর্মীরা। ১৩ তলার টেলিকম ভবনের বাইরে যখন উত্তেজনাকর অবস্থা, ভেতরে তখন তালা ঝুলছে গ্রামীণ টেলিকমসহ ৮টি প্রতিষ্ঠানের অফিসে। ভেতরে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে বিরাজ করছে শঙ্কা ও আতংক। এমন পরিস্থিতিতেও সেখানে আসেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস। আনুষ্ঠানিক বক্তব্যের শুরুতেই তিনি বলেন, ঝাড়ু মিছিল করার মতো কোন অপরাধ তিনি করেননি। কোন আইনি বিধান না মেনেই গ্রামীণ কল্যাণসহ ৮টি প্রতিষ্ঠানে গ্রামীণ ব্যাংকের কতিপয় লোক তালা ঝুলিয়ে জবর-দখল করেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

 

গ্রামীণ ব্যাংকের অর্থায়নে এসব প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত– এমন দাবি অস্বীকার করেন তিনি। জবর দখল রোধে আইনটি সহায়তা চেয়েও পাওয়া যায়নি বলে জানান ড. ইউনূস। সহায়তা চেয়েও না পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে কথা বলতে অপারগতা জানান শাহ আলী থানার কর্মকর্তা। অন্যদিকে অবৈধভাবে তালা মারা এবং জোর করে অনুপ্রবেশের বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করতে নারাজ গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।