১১:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

ঈদ উদযাপনে শেষ মুহূর্তে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছেন ঘরমুখো মানুষ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:১৬:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জুলাই ২০২০
  • / ১৫২৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কোরবানির ঈদ উদযাপনে শেষ মুহূর্তে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছেন ঘরমুখো মানুষ। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে কেউ বেছে নিচ্ছেন ট্রেন আবার যাচ্ছেন বাসে করে। তবে ট্রেনের তুলনায় বাস টার্মিনালগুলোতে যাত্রী সংখ্যা ছিল তুলনামুলক বেশী। কাঙ্খিত পরিবহনের জন্য অপেক্ষার দীর্ঘ সারি। কিন্তু বাস যাত্রায় মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। যাত্রীদের অভিযোগ, একদিকে ভাড়া বেশি অন্যদিকে সব সিটেই যাত্রী নিচ্ছেন।

রাত পোহালেই ঈদ। তাইতো শেষ মুহূর্তের শেকড়ের টানে বাড়ি ফিরছে ঘরমুখো মানুষ। অন্যান্য বারের তুলনায় কম হলেও ঈদের আগের দিন হওয়ায় রাজধানীর ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।
ভাড়া বেশি আর কষ্ট হলেও করোনা আতঙ্কের মধ্যে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে বাড়ি যাওয়ার আনন্দ সবার মুখে।

সায়দাবাদ বাস টার্মিনালে ছিলো যাত্রীদের দীর্ঘ সারি। কিন্তু বাসগুলোতে স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা নেই বাস মালিকদের।
ড্রাইভার আর কাউন্টার ম্যানেজারের মুখে উল্টো সুর।

এদিকে, ভিন্ন চিত্র কমলাপুর রেলস্টেশনে। নেই লাখো যাত্রীর আনাগোনা। এ দৃশ্য একসময় অবিশ্বাস্য হলেও করোনা ভাইরাস বদলে দিয়েছে দৃশ্যপট। এখন ঈদযাত্রায়ও সুশৃঙ্খল কমলাপুর রেলস্টেশন।
এবারে শতভাগ অনলাইনে টিকিট বিক্রি করায় টিকেট কাউন্টারগুলোতে নেই যাত্রীদের দীর্ঘ সারি।

ভিতরেও কোলাহল মুক্ত প্লাটফর্মে নেই কোন তাড়াহুড়ো। স্বাচ্ছন্দ্যে ঈদে বাড়ি ফিরছেন নগরীর মানুষ। যাত্রীরা জানান তাদের অনুভূতির কথা।
তবে এমন ঈদ প্রত্যাশা করেন না অনেক যাত্রী। সবাইকে নিয়ে আনন্দের ঈদ করতে চান তারা।

তবে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায়, পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি মেনেই যাত্রীদের যাত্রা নিশ্চিত করেছে রেলওয়ে।সবার একটাই প্রত্যাশা করোনার প্রাদুর্ভাবের মধ্যে নিরাপদ হোক এই যাত্রা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ঈদ উদযাপনে শেষ মুহূর্তে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছেন ঘরমুখো মানুষ

আপডেট সময় : ০৭:১৬:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জুলাই ২০২০

কোরবানির ঈদ উদযাপনে শেষ মুহূর্তে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছেন ঘরমুখো মানুষ। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে কেউ বেছে নিচ্ছেন ট্রেন আবার যাচ্ছেন বাসে করে। তবে ট্রেনের তুলনায় বাস টার্মিনালগুলোতে যাত্রী সংখ্যা ছিল তুলনামুলক বেশী। কাঙ্খিত পরিবহনের জন্য অপেক্ষার দীর্ঘ সারি। কিন্তু বাস যাত্রায় মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। যাত্রীদের অভিযোগ, একদিকে ভাড়া বেশি অন্যদিকে সব সিটেই যাত্রী নিচ্ছেন।

রাত পোহালেই ঈদ। তাইতো শেষ মুহূর্তের শেকড়ের টানে বাড়ি ফিরছে ঘরমুখো মানুষ। অন্যান্য বারের তুলনায় কম হলেও ঈদের আগের দিন হওয়ায় রাজধানীর ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।
ভাড়া বেশি আর কষ্ট হলেও করোনা আতঙ্কের মধ্যে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে বাড়ি যাওয়ার আনন্দ সবার মুখে।

সায়দাবাদ বাস টার্মিনালে ছিলো যাত্রীদের দীর্ঘ সারি। কিন্তু বাসগুলোতে স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা নেই বাস মালিকদের।
ড্রাইভার আর কাউন্টার ম্যানেজারের মুখে উল্টো সুর।

এদিকে, ভিন্ন চিত্র কমলাপুর রেলস্টেশনে। নেই লাখো যাত্রীর আনাগোনা। এ দৃশ্য একসময় অবিশ্বাস্য হলেও করোনা ভাইরাস বদলে দিয়েছে দৃশ্যপট। এখন ঈদযাত্রায়ও সুশৃঙ্খল কমলাপুর রেলস্টেশন।
এবারে শতভাগ অনলাইনে টিকিট বিক্রি করায় টিকেট কাউন্টারগুলোতে নেই যাত্রীদের দীর্ঘ সারি।

ভিতরেও কোলাহল মুক্ত প্লাটফর্মে নেই কোন তাড়াহুড়ো। স্বাচ্ছন্দ্যে ঈদে বাড়ি ফিরছেন নগরীর মানুষ। যাত্রীরা জানান তাদের অনুভূতির কথা।
তবে এমন ঈদ প্রত্যাশা করেন না অনেক যাত্রী। সবাইকে নিয়ে আনন্দের ঈদ করতে চান তারা।

তবে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায়, পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি মেনেই যাত্রীদের যাত্রা নিশ্চিত করেছে রেলওয়ে।সবার একটাই প্রত্যাশা করোনার প্রাদুর্ভাবের মধ্যে নিরাপদ হোক এই যাত্রা।