০৬:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪

পানি কমার সাথে সাথেই আবার রুদ্ররুপ ধারন করেছে সিরাজগঞ্জের যমুনা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:৩১:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অক্টোবর ২০২০
  • / ১৫১৬ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পানি কমার সাথে সাথেই আবার রুদ্ররুপ ধারন করেছে সিরাজগঞ্জের যমুনা। সদর উপজেলার পাঁচঠাকুরী এবং এনায়েতপুরে শুরু হয়েছে তীব্র ভাঙ্গন। মুহুর্তেই সব হারিয়ে পথে বসছে নদী তীরের মানুষ। ইতিমধ্যে দুই অঞ্চলের অন্তত দেড় শতাধিক পরিবার রাক্ষুসী যমুনা’য় সর্বস্ব খুইয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে। এছাড়াও, ভাঙ্গনের হুমকিতে রয়েছে শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ শতশত পরিবার। পানি উন্নয়ন বোর্ড সময় মতো কাজ না করায় বারবার ভাঙ্গনের শিকার হচ্ছে বলে ক্ষোভ জানায়, ক্ষতিগ্রস্থরা। জরুরি প্রতিরক্ষামূলক কাজের পাশাপশি শুষ্ক মৌসুমে স্থায়ী ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।

টানা তিন মাস বন্যার ধকল কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই, ভয়াবহ নদী ভাঙ্গনের কবলে পড়েছে যমুনা পাড়ের মানুষ। মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার পাঁচঠাকুরী এবং এনায়েতপুরের সদিয়া চাঁদপুর ও বামন গ্রামের প্রায় দেড় শতাধিক পরিবার সর্বস্ব খুইয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে। এছাড়াও, ভাঙ্গনের হুমকিতে রয়েছে অনেক শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ শতশত ঘর-বাড়ি।

বাঁধের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ না করায়, যমুনার করাল গ্রাসে চলে যাচ্ছে সব কিছু। এজন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের গাফিলতিকে দায়ী করেছে ক্ষতিগ্রস্থরা। তাদের তাৎক্ষনিক সহায়তার পাশাপশি স্থায়ী ব্যবস্থা নেয়ার দাবিতে মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে স্থানীয় লোকজন এবং জনপ্রতিনিধিরা।

জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, ভাঙ্গন এলাকায় অস্থায়ী প্রতিরক্ষামূলক কাজ চলছে। এছাড়াও নদী ভাঙ্গন রোধে প্রকল্প পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পেলে শুষ্ক মৌসুমেই স্থায়ী কাজ করা হবে। শুধু আশ্বাস নয়, স্থাপনা ও জানমাল রক্ষায় দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছে, জেলাবাসী।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

পানি কমার সাথে সাথেই আবার রুদ্ররুপ ধারন করেছে সিরাজগঞ্জের যমুনা

আপডেট সময় : ০২:৩১:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অক্টোবর ২০২০

পানি কমার সাথে সাথেই আবার রুদ্ররুপ ধারন করেছে সিরাজগঞ্জের যমুনা। সদর উপজেলার পাঁচঠাকুরী এবং এনায়েতপুরে শুরু হয়েছে তীব্র ভাঙ্গন। মুহুর্তেই সব হারিয়ে পথে বসছে নদী তীরের মানুষ। ইতিমধ্যে দুই অঞ্চলের অন্তত দেড় শতাধিক পরিবার রাক্ষুসী যমুনা’য় সর্বস্ব খুইয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে। এছাড়াও, ভাঙ্গনের হুমকিতে রয়েছে শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ শতশত পরিবার। পানি উন্নয়ন বোর্ড সময় মতো কাজ না করায় বারবার ভাঙ্গনের শিকার হচ্ছে বলে ক্ষোভ জানায়, ক্ষতিগ্রস্থরা। জরুরি প্রতিরক্ষামূলক কাজের পাশাপশি শুষ্ক মৌসুমে স্থায়ী ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।

টানা তিন মাস বন্যার ধকল কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই, ভয়াবহ নদী ভাঙ্গনের কবলে পড়েছে যমুনা পাড়ের মানুষ। মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার পাঁচঠাকুরী এবং এনায়েতপুরের সদিয়া চাঁদপুর ও বামন গ্রামের প্রায় দেড় শতাধিক পরিবার সর্বস্ব খুইয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে। এছাড়াও, ভাঙ্গনের হুমকিতে রয়েছে অনেক শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ শতশত ঘর-বাড়ি।

বাঁধের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ না করায়, যমুনার করাল গ্রাসে চলে যাচ্ছে সব কিছু। এজন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের গাফিলতিকে দায়ী করেছে ক্ষতিগ্রস্থরা। তাদের তাৎক্ষনিক সহায়তার পাশাপশি স্থায়ী ব্যবস্থা নেয়ার দাবিতে মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে স্থানীয় লোকজন এবং জনপ্রতিনিধিরা।

জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, ভাঙ্গন এলাকায় অস্থায়ী প্রতিরক্ষামূলক কাজ চলছে। এছাড়াও নদী ভাঙ্গন রোধে প্রকল্প পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পেলে শুষ্ক মৌসুমেই স্থায়ী কাজ করা হবে। শুধু আশ্বাস নয়, স্থাপনা ও জানমাল রক্ষায় দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছে, জেলাবাসী।