০১:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

১৫ বছরে ৭০ হাজার শিক্ষার্থীকে আইটিতে স্বাবলম্বী করেছে ক্রিয়েটিভ আইটি

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১০:১১:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১৫৮০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে তরুণ প্রজন্মকে তথ্য-প্রযুক্তিতে বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ প্রদানে অনন্য এক নাম ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে শত চড়াই উতরাই এর মধ্য দিয়ে দীর্ঘ পথ পেরিয়ে সফলতা, সমৃদ্ধি আর উদ্ভাবনের ১৫ বছর পূর্ণ করল প্রতিষ্ঠানটি। বিশ্ব যখন এগিয়ে যাচ্ছে পিছিয়ে থাকবে না বাংলাদেশও, ব্লকচেইন টেকনোলজি, অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিস, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন, ডেভেলপমেন্টসহ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির জন্য প্রয়োজনীয় আপডেটেড সকল বিষয় নিয়ে কাজ করছে এই আইটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান।

উল্লেখ্য যে, ২০০৮ এ ১০০০ স্কয়ার ফিটের ছোট পরিসরে শুরু করা প্রতিষ্ঠানটি আজ মেইন ক্যাম্পাস ছাড়াও ঢাকার উত্তরা ও চট্টগ্রামে সুবিশাল পরিসরে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। ২০১৬ সালে ক্রিয়েটিভ আইটির একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ক্রিয়েটিভ-ই-স্কুল এর যাত্রা শুরু হয়। যার মাধ্যমে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে দেশের সীমা ছাড়িয়ে ২০টির অধিক প্রশিক্ষন দিয়ে স্বাবলম্বী হতে সহায়তা করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

নামমাত্র শিক্ষার্থীকে সাথে নিয়ে যাত্রা শুরু করে এই প্রতিষ্ঠানটি এরই মধ্যে ৭০ হাজারেরও অধিক শিক্ষার্থী সফলভাবে প্রশিক্ষণ দিয়েছে, যারা কাজ করছে মার্কেটপ্লেসে। করোনাকালীন সময়েও প্রায় ৬০০০ এর বেশি শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে দিয়েছে এই প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা যে শুধু প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তা নয়, এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সফলভাবে ক্যারিয়ার প্লেসমেন্ট ডিপার্টমেন্টের সহায়তায় পাচ্ছেন চাকরির সুযোগ। ঘরে বসে স্বাবলম্বী হচ্ছেন নারীরাও।

ছোট্ট পরিসরে শুরু হওয়া প্রতিষ্ঠানটি আজ সাফল্যের শীর্ষে কিন্তু পথটি মোটেও সহজ ছিলো না। প্রযুক্তির পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে প্রতিনিয়তই প্রতিষ্ঠানটি হয়েছে আরো উন্নত। আর এই “ক্রিয়েটিভ আইটির আলোর মশাল যার হাতে প্রজ্জ্বলিত হয়েছে তিনি ক্রিয়েটিভ আইটির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মনির হোসেন। তিনি বলেন, “আমার ইচ্ছা দেশের তরুণ-প্রজন্মকে আইটিতে দক্ষ করে স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলা এবং ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউটকে বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত করা”, এবং তাঁরই হাত ধরে ক্রিয়েটিভ বিজনেস গ্রুপের ছত্রছায়ায় একে একে ১২টি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান সফলতার সাথে কাজ করছে বিশ্ববাজারে।

নারী- পুরুষ বৈষম্যহীন কর্ম পরিবেশে ৫০০ এর অধিক দক্ষ ও যোগ্য কর্মকর্তা-কর্মচারীর সমন্বয়ে পরিচালিত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি এবং এখানে উল্লেখ করতেই হয় যে, এর ৬০-৬৫% কর্মী ক্রিয়েটিভ আইটির শিক্ষার্থী। বলা যেতেই পারে, ক্রিয়েটিভ আইটি দক্ষ জনশক্তি তৈরির আঁতুড়ঘর। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মার্কেটে দক্ষ জনশক্তির অভাব বরাবরই, মান সম্পন্ন প্রশিক্ষণ প্রদান করে সেই লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।

তরুণদের পরামর্শ দিতে বলা হলে জনাব মনির হোসেন বলেন, তরুণদের জন্য আমার একটাই পরামর্শ। ছোট স্বপ্ন দেখো তা আগে পূরন করো। ছোট ছোট স্বপ্ন বড় সাফল্যের জায়গা সৃষ্টি করে। আর নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস ও পরিশ্রম করার মানসিকতা নিয়ে দক্ষতা অর্জনে সচেষ্ট হতে হবে। যে কাজটি করবেন তাতে নিজের সেরাটি দেওয়ার চেষ্টা করুন, সাফল্য আসবেই।

পৃথিবী যেভাবে পরিবর্তন হচ্ছে চোখের পলকে বর্তমান প্রজন্মকে সে অনুসারে প্রস্তুত না করতে পারলে রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন সহজ হবে না। বাংলাদেশ সরকারের সক্রিয় পদচারণ ও এ ধরণের বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর যুগপৎ পথচলায় সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে উঠবে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

১৫ বছরে ৭০ হাজার শিক্ষার্থীকে আইটিতে স্বাবলম্বী করেছে ক্রিয়েটিভ আইটি

আপডেট সময় : ১০:১১:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে তরুণ প্রজন্মকে তথ্য-প্রযুক্তিতে বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ প্রদানে অনন্য এক নাম ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে শত চড়াই উতরাই এর মধ্য দিয়ে দীর্ঘ পথ পেরিয়ে সফলতা, সমৃদ্ধি আর উদ্ভাবনের ১৫ বছর পূর্ণ করল প্রতিষ্ঠানটি। বিশ্ব যখন এগিয়ে যাচ্ছে পিছিয়ে থাকবে না বাংলাদেশও, ব্লকচেইন টেকনোলজি, অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিস, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন, ডেভেলপমেন্টসহ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির জন্য প্রয়োজনীয় আপডেটেড সকল বিষয় নিয়ে কাজ করছে এই আইটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান।

উল্লেখ্য যে, ২০০৮ এ ১০০০ স্কয়ার ফিটের ছোট পরিসরে শুরু করা প্রতিষ্ঠানটি আজ মেইন ক্যাম্পাস ছাড়াও ঢাকার উত্তরা ও চট্টগ্রামে সুবিশাল পরিসরে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। ২০১৬ সালে ক্রিয়েটিভ আইটির একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ক্রিয়েটিভ-ই-স্কুল এর যাত্রা শুরু হয়। যার মাধ্যমে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে দেশের সীমা ছাড়িয়ে ২০টির অধিক প্রশিক্ষন দিয়ে স্বাবলম্বী হতে সহায়তা করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

নামমাত্র শিক্ষার্থীকে সাথে নিয়ে যাত্রা শুরু করে এই প্রতিষ্ঠানটি এরই মধ্যে ৭০ হাজারেরও অধিক শিক্ষার্থী সফলভাবে প্রশিক্ষণ দিয়েছে, যারা কাজ করছে মার্কেটপ্লেসে। করোনাকালীন সময়েও প্রায় ৬০০০ এর বেশি শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে দিয়েছে এই প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা যে শুধু প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তা নয়, এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সফলভাবে ক্যারিয়ার প্লেসমেন্ট ডিপার্টমেন্টের সহায়তায় পাচ্ছেন চাকরির সুযোগ। ঘরে বসে স্বাবলম্বী হচ্ছেন নারীরাও।

ছোট্ট পরিসরে শুরু হওয়া প্রতিষ্ঠানটি আজ সাফল্যের শীর্ষে কিন্তু পথটি মোটেও সহজ ছিলো না। প্রযুক্তির পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে প্রতিনিয়তই প্রতিষ্ঠানটি হয়েছে আরো উন্নত। আর এই “ক্রিয়েটিভ আইটির আলোর মশাল যার হাতে প্রজ্জ্বলিত হয়েছে তিনি ক্রিয়েটিভ আইটির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মনির হোসেন। তিনি বলেন, “আমার ইচ্ছা দেশের তরুণ-প্রজন্মকে আইটিতে দক্ষ করে স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলা এবং ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউটকে বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত করা”, এবং তাঁরই হাত ধরে ক্রিয়েটিভ বিজনেস গ্রুপের ছত্রছায়ায় একে একে ১২টি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান সফলতার সাথে কাজ করছে বিশ্ববাজারে।

নারী- পুরুষ বৈষম্যহীন কর্ম পরিবেশে ৫০০ এর অধিক দক্ষ ও যোগ্য কর্মকর্তা-কর্মচারীর সমন্বয়ে পরিচালিত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি এবং এখানে উল্লেখ করতেই হয় যে, এর ৬০-৬৫% কর্মী ক্রিয়েটিভ আইটির শিক্ষার্থী। বলা যেতেই পারে, ক্রিয়েটিভ আইটি দক্ষ জনশক্তি তৈরির আঁতুড়ঘর। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মার্কেটে দক্ষ জনশক্তির অভাব বরাবরই, মান সম্পন্ন প্রশিক্ষণ প্রদান করে সেই লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।

তরুণদের পরামর্শ দিতে বলা হলে জনাব মনির হোসেন বলেন, তরুণদের জন্য আমার একটাই পরামর্শ। ছোট স্বপ্ন দেখো তা আগে পূরন করো। ছোট ছোট স্বপ্ন বড় সাফল্যের জায়গা সৃষ্টি করে। আর নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস ও পরিশ্রম করার মানসিকতা নিয়ে দক্ষতা অর্জনে সচেষ্ট হতে হবে। যে কাজটি করবেন তাতে নিজের সেরাটি দেওয়ার চেষ্টা করুন, সাফল্য আসবেই।

পৃথিবী যেভাবে পরিবর্তন হচ্ছে চোখের পলকে বর্তমান প্রজন্মকে সে অনুসারে প্রস্তুত না করতে পারলে রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন সহজ হবে না। বাংলাদেশ সরকারের সক্রিয় পদচারণ ও এ ধরণের বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর যুগপৎ পথচলায় সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে উঠবে।