১০:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪

ফড়িয়াদের দৌরাত্ম্যে লোকসানের আশংকায় প্রকৃত খামারীরা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৫:২৯:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই ২০২০
  • / ১৫২৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

স্বাস্থ্যবিধি পর্যবেক্ষণ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়াই কুষ্টিয়ায় চলছে ৩৯টি পশুর হাট। সড়কের পাশে ও স্কুল মাঠে স্থায়ী ও অস্থায়ীভাবে চলছে হাটগুলো। তবে, করোনার কারণে ক্রেতাদের উপস্থিতি তেমন না থাকলেও রয়েছে ফড়িয়াদের দৌরাত্ম্য। এ অবস্থায় লোকসানের আশংকা করছেন প্রকৃত খামারীরা।

কুষ্টিয়ায় কোরবানির জন্য এ বছর এক লাখ পাঁচ হাজার গরু ও ৭০ হাজার ছাগল পালন করেছে চাষীরা। সদর উপজেলার আলামপুর-বালিয়াপাড়া হাটে দেখা মেলে ফড়িয়া আর পাইকারি বিক্রেতাদের। কিন্তু হাটে নেই সাধারণ ক্রেতা। কম দামে হলেও বিক্রি করতে চায় চাষীরা। এবার গরু প্রতি ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা লোকসান হতে পারে বলে জানায়, মৌসুমী ব্যবসায়ীরা। হাটের পরিবেশ খুব একটা ভালো না বলে অভিযোগ করে ব্যবসায়ীরা।ত তিন মাস ধরে সবকিছু বন্ধ ছিল। তাই হাটের সময়সীমা বাড়ানোর দাবি জানান, ইজারাদাররা।পশু হাটে ক্রেতা-বিক্রেতা কাউকে কোনো সামাজিক দুরত্ব মানতে দেখা যায়নি।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ফড়িয়াদের দৌরাত্ম্যে লোকসানের আশংকায় প্রকৃত খামারীরা

আপডেট সময় : ০৫:২৯:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই ২০২০

স্বাস্থ্যবিধি পর্যবেক্ষণ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়াই কুষ্টিয়ায় চলছে ৩৯টি পশুর হাট। সড়কের পাশে ও স্কুল মাঠে স্থায়ী ও অস্থায়ীভাবে চলছে হাটগুলো। তবে, করোনার কারণে ক্রেতাদের উপস্থিতি তেমন না থাকলেও রয়েছে ফড়িয়াদের দৌরাত্ম্য। এ অবস্থায় লোকসানের আশংকা করছেন প্রকৃত খামারীরা।

কুষ্টিয়ায় কোরবানির জন্য এ বছর এক লাখ পাঁচ হাজার গরু ও ৭০ হাজার ছাগল পালন করেছে চাষীরা। সদর উপজেলার আলামপুর-বালিয়াপাড়া হাটে দেখা মেলে ফড়িয়া আর পাইকারি বিক্রেতাদের। কিন্তু হাটে নেই সাধারণ ক্রেতা। কম দামে হলেও বিক্রি করতে চায় চাষীরা। এবার গরু প্রতি ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা লোকসান হতে পারে বলে জানায়, মৌসুমী ব্যবসায়ীরা। হাটের পরিবেশ খুব একটা ভালো না বলে অভিযোগ করে ব্যবসায়ীরা।ত তিন মাস ধরে সবকিছু বন্ধ ছিল। তাই হাটের সময়সীমা বাড়ানোর দাবি জানান, ইজারাদাররা।পশু হাটে ক্রেতা-বিক্রেতা কাউকে কোনো সামাজিক দুরত্ব মানতে দেখা যায়নি।