০৯:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

সীমানা বিরোধ নিস্পত্তি হলেও সমুদ্র সম্পদ ব্যবহারে একটুও এগোয়নি

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:৫৭:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২০
  • / ১৫১০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

২০১২ সালে মিয়ানমার আর ২০১৪ সালে ভারতের সঙ্গে সীমানা বিরোধ নিস্পত্তি হলেও সমুদ্র সম্পদ ব্যবহারে একটুও এগোয়নি বাংলাদেশ। তবে প্রতিবেশী দেশগুলো অনেক আগেই পানির নিচের সম্পদ তাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে যুক্ত করেছে। সমুদ্র বিজ্ঞানীরা বলছেন, সমুদ্রের তলদেশের অধিকাংশ সম্পদই ভাসমান। তাই দ্রুত এই সম্পদের ব্যবহার করা না গেলে, ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশ। আর পরিকল্পনা মন্ত্রী বললেন, জরিপ প্রক্রিয়া এখনো শেষ হয়নি।

আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সমুদ্র সীমার মামলা নিস্পত্তির পর বঙ্গপোসাগরে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার এলাকায় বাংলাদেশের একছত্র অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। এর মধ্যে অর্থনৈতিক অঞ্চল রয়েছে দুই’শো নোটিক্যাল মাইলেরও বেশি।

কিন্তু বিশাল এই নীল জলরাশির তলদেশে কি সম্পদ আছে; বাংলাদেশের অর্থনীতিতে তার কি ভুমিকা থাকতে পারে তার কোন ধারণায় নেই বাংলাদেশের। যদিও সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় ব্লু -ইকোনোমি নিয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা রয়েছে। কিন্তু সবকিছুই এখনো পরিকল্পনার মধ্যেই রয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী।

প্রতিবেশী ভারত, মিয়ানমার ও শ্রীলঙ্কা তাদের সমুদ্র সম্পদের ব্যবহার শুরু করেছে বহু আগেই।ভারত ও মিয়ানমার বাংলাদেশের পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে যে তেল- গ্যাসের সন্ধান পাওয়ায় বাংলাদেশের সম্ভাবনাও প্রবল। কিন্তু ৬ বছরে জরিপ শুরু করতে না পারাটা ব্যর্থতা হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা।

গবেষকরা বলছেন, খনিজ সম্পদ ছাড়াও মৎস সম্পদসহ বিপুল পরিমান ভাসমান সম্পদ রয়েছে। যা ব্যবহার করতে পারলে, জাতীয় অর্থনীতিতে স্থলভাগের চেয়ে বেশি অবদান রাখবে সমুদ্র সম্পদ।

বিশ্বে সমুদ্রে কাজ করার মতো দক্ষ জনবলের বিপুল চাহিদা রয়েছে। দ্রুত বর্ধমান এই খাতে দক্ষ জনবল তৈরী ও রপ্তানীতে মনযোগ দেয়ার তাগিদ দেন বিশেষজ্ঞরা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সীমানা বিরোধ নিস্পত্তি হলেও সমুদ্র সম্পদ ব্যবহারে একটুও এগোয়নি

আপডেট সময় : ০২:৫৭:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২০

২০১২ সালে মিয়ানমার আর ২০১৪ সালে ভারতের সঙ্গে সীমানা বিরোধ নিস্পত্তি হলেও সমুদ্র সম্পদ ব্যবহারে একটুও এগোয়নি বাংলাদেশ। তবে প্রতিবেশী দেশগুলো অনেক আগেই পানির নিচের সম্পদ তাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে যুক্ত করেছে। সমুদ্র বিজ্ঞানীরা বলছেন, সমুদ্রের তলদেশের অধিকাংশ সম্পদই ভাসমান। তাই দ্রুত এই সম্পদের ব্যবহার করা না গেলে, ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশ। আর পরিকল্পনা মন্ত্রী বললেন, জরিপ প্রক্রিয়া এখনো শেষ হয়নি।

আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সমুদ্র সীমার মামলা নিস্পত্তির পর বঙ্গপোসাগরে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার এলাকায় বাংলাদেশের একছত্র অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। এর মধ্যে অর্থনৈতিক অঞ্চল রয়েছে দুই’শো নোটিক্যাল মাইলেরও বেশি।

কিন্তু বিশাল এই নীল জলরাশির তলদেশে কি সম্পদ আছে; বাংলাদেশের অর্থনীতিতে তার কি ভুমিকা থাকতে পারে তার কোন ধারণায় নেই বাংলাদেশের। যদিও সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় ব্লু -ইকোনোমি নিয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা রয়েছে। কিন্তু সবকিছুই এখনো পরিকল্পনার মধ্যেই রয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী।

প্রতিবেশী ভারত, মিয়ানমার ও শ্রীলঙ্কা তাদের সমুদ্র সম্পদের ব্যবহার শুরু করেছে বহু আগেই।ভারত ও মিয়ানমার বাংলাদেশের পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে যে তেল- গ্যাসের সন্ধান পাওয়ায় বাংলাদেশের সম্ভাবনাও প্রবল। কিন্তু ৬ বছরে জরিপ শুরু করতে না পারাটা ব্যর্থতা হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা।

গবেষকরা বলছেন, খনিজ সম্পদ ছাড়াও মৎস সম্পদসহ বিপুল পরিমান ভাসমান সম্পদ রয়েছে। যা ব্যবহার করতে পারলে, জাতীয় অর্থনীতিতে স্থলভাগের চেয়ে বেশি অবদান রাখবে সমুদ্র সম্পদ।

বিশ্বে সমুদ্রে কাজ করার মতো দক্ষ জনবলের বিপুল চাহিদা রয়েছে। দ্রুত বর্ধমান এই খাতে দক্ষ জনবল তৈরী ও রপ্তানীতে মনযোগ দেয়ার তাগিদ দেন বিশেষজ্ঞরা।