ভোর হলেই রিপনের জন্য অপেক্ষা করে শালিকের ঝাঁক
- আপডেট সময় : ১২:৪৭:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অক্টোবর ২০২০
- / ১৫০৮ বার পড়া হয়েছে
ভোর হলেই যেন তার অপেক্ষা করে শালিকের ঝাঁক। করোনার কারণে আয় রোজগার কম। তারপরও প্রতিদিন সকালে ক্ষুধার্ত পাখিকে খাবার দেন তিনি। বলছি ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার গাড়াগঞ্জ এলাকার ভ্যানচালক রিপন হোসেনের কথা।
ভোরের আলো ফোটার সাথে সাথেই শালিকের কিচির মিচিরে জেগে উঠে শৈলকূপার গাড়াগঞ্জ বাজার। বাড়ি থেকে ভ্যান নিয়ে বেড়িয়ে রিপন হোসেন পাখিকে খাবার দেওয়া শুরু করেন। নিজের অল্প আয় আর স্থানীয়দের সহযোগিতা নেন তিনি। খাবার শেষে পাখির জলকেলির দৃশ্য মনোমুগ্ধকর হয়ে উঠে।
নিজের ভালোলাগা থেকে পাখিকে খাওয়ান তিনি। তবে, সামর্থ্য না থাকায় বেশি দিতে পারেননা বলে জানান এই ভ্যানচালক।পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় পাখি সংরক্ষণ ও খাবারের ব্যবস্থা সরকারিভাবে করা দরকার বলে মনে করেন, এই পরিবেশবিদ।পাখিপ্রেমীদের সহযোগিতার আশ্বাস দেন, জেলা প্রশাসক। স্থানীয়রা জানায়, প্রতিদিন গাড়াগঞ্জ এলাকায় খাবারের খোঁজে সাত থেকে আট’শ শালিক আসে।