০১:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪

দেড় বছর পর কাল খুলছে সারাদেশের স্কুল-কলেজ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৫:০৪:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ১৫০৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রায় দেড় বছর পর আগামীকাল শ্রেণিকক্ষে আসবে শিক্ষার্থীরা। তাই শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। এরইমধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস নেয়ার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। টাঙ্গাইলে যমুনাসহ প্রধান নদীগুলোর পানি কমতে শুরু করায় জেলার বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ, শ্রেনীকক্ষ আর রাস্তাঘাট পানির নীচে তলিয়ে থাকায় শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফেরা অনেকটা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। এদিকে, গাজীপুরে কালিয়াকৈর উপজেলার ১২২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বন্যার পানি ঢুকে যাওযায় এখানেও পাঠদান অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

এটি সদর উপজেলার অয়নাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চিত্র। স্কুলের মাঠে এখনো কোমর পানি। স্কুলের রাস্তাটি হাটু পানির নীচে। আর শ্রেনীকক্ষের ব্রেঞ্চগুলোও পানির নীচে। জেলার চরাঞ্চল ও নীচু এলাকার অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চিত্র প্রায় একই রকম। বর্তমান এ পরিস্থিতিতে শিশুদের স্কুলে পাঠানো খুবই ঝুঁকিপুর্ন ও নিরাপদ নয় বলে মনে করছেন অভিবাবকরা।

জেলার ৩শ’ ৬৬ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। এরমধ্যে ৩৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেনীকক্ষে এখনো পানি রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীদের একটা অংশ ক্লাসে না ফেরার শংশয় রয়েছে শিক্ষকদের মাঝে।

গাজীপুরে চারিদিকে থৈ থৈ করছে পানি। স্কুলের মাঠ তলিয়ে আছে পানিতে। কোথাও কোথাও শ্রেণী কক্ষেই ঢুকে পড়েছে পানি।

উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বিকল্প উপায়ে পাঠদানের কথা বললেও বর্ষা শেষে উপযুক্ত পরিবেশ হলেই স্কুল খোলার কথা বলছেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা।

সকল অনিশ্চয়তা দুর করে করোনা বাস্তবতায় শিশুদের স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে দ্রুত ক্লাশে ফিরতে পারবে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এমন প্রত্যাশা সকলের।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

দেড় বছর পর কাল খুলছে সারাদেশের স্কুল-কলেজ

আপডেট সময় : ০৫:০৪:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১

প্রায় দেড় বছর পর আগামীকাল শ্রেণিকক্ষে আসবে শিক্ষার্থীরা। তাই শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। এরইমধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস নেয়ার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। টাঙ্গাইলে যমুনাসহ প্রধান নদীগুলোর পানি কমতে শুরু করায় জেলার বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ, শ্রেনীকক্ষ আর রাস্তাঘাট পানির নীচে তলিয়ে থাকায় শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফেরা অনেকটা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। এদিকে, গাজীপুরে কালিয়াকৈর উপজেলার ১২২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বন্যার পানি ঢুকে যাওযায় এখানেও পাঠদান অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

এটি সদর উপজেলার অয়নাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চিত্র। স্কুলের মাঠে এখনো কোমর পানি। স্কুলের রাস্তাটি হাটু পানির নীচে। আর শ্রেনীকক্ষের ব্রেঞ্চগুলোও পানির নীচে। জেলার চরাঞ্চল ও নীচু এলাকার অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চিত্র প্রায় একই রকম। বর্তমান এ পরিস্থিতিতে শিশুদের স্কুলে পাঠানো খুবই ঝুঁকিপুর্ন ও নিরাপদ নয় বলে মনে করছেন অভিবাবকরা।

জেলার ৩শ’ ৬৬ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। এরমধ্যে ৩৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেনীকক্ষে এখনো পানি রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীদের একটা অংশ ক্লাসে না ফেরার শংশয় রয়েছে শিক্ষকদের মাঝে।

গাজীপুরে চারিদিকে থৈ থৈ করছে পানি। স্কুলের মাঠ তলিয়ে আছে পানিতে। কোথাও কোথাও শ্রেণী কক্ষেই ঢুকে পড়েছে পানি।

উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বিকল্প উপায়ে পাঠদানের কথা বললেও বর্ষা শেষে উপযুক্ত পরিবেশ হলেই স্কুল খোলার কথা বলছেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা।

সকল অনিশ্চয়তা দুর করে করোনা বাস্তবতায় শিশুদের স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে দ্রুত ক্লাশে ফিরতে পারবে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এমন প্রত্যাশা সকলের।