০২:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

ঘরোয়া ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বে আবারও চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৯:১৩:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ জানুয়ারী ২০২১
  • / ১৫০৯ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঘরোয়া ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বে আবারও চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস। ফেডারেশন কাপের ফাইনালে সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবকে ১-০ গোলে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা জিতলো বসুন্ধরা। প্রথমবারের মতো ঘরোয়া কোন টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলেও স্বপ্ন পূরন হলো সাইফের। ফাইনালের একমাত্র গোলটি করেছেন বসুন্ধরার আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড রাউল অস্কার।

স্বপ্নের এতো কাছে গিয়েও পাওয়া হলো না চ্যাম্পিয়নের স্বাদ। চাঁদের কলঙ্কোর মতো চার বছরের যন্ত্রণা পিছু ছাড়লো না সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের। প্রথমবার কোন ঘরোয়া টুর্নামেন্টের ফাইনাল। তাতেও আক্ষেপে পুড়লো ইয়োলো আর্মিরা। ১-০ গোলের জয়ে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস।

তারুণ্যের ঝলকে আসরে নজর কেড়েছিলো যে দলটা, সে দলের শুরুটাই কিনা নড়বড়ে এদিন।
শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে শুরু থেকেই সাইফকে চাপে রাখে বসুন্ধরা কিংস।

৪ মিনিটে গোল পেয়েছিলো বসুন্ধরা। তবে তা বাতিল হয় অফসাইডের কারনে।
আপস।
বিশ্বনাথ ঘোষ এই সহজ সুযোগটি হাতছাড়া না করলে ১৬ মিনিটেই লিড নিতে পারতো বসুন্ধরা কিংস।

সময়ের সাথে সাথে অবশ্য নিজেদের গুছিয়ে নেয় সাইফ স্পোর্টিং ক্লাব। ১৮ আর ২০ মিনিটে দুটি সুযোগ মিস না করলে এগিয়ে যেতে পারতো ওরাও।

প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে আবারও গোলের সম্ভাবনা তৈরি করে সাইফ। কিন্তু রহমত মিয়ার ফ্রী কিক ঝাপিয়ে পড়ে ঠেকিয়ে দেন আনিসুর রহমান জিকো।

ইয়োলো আর্মিদের গোল মিসের মহড়া ছিলো বিরতির পরও। ৪৮ মিনিটে আচমকা দূরপাল্লার শট নিয়েছিলেন রহমত মিয়া। কিন্তু এবারও তৎপর ছিলেন বসুন্ধরা গোলরক্ষক।

সাইফের হতশ্রীর দশার বিপরীতে কোন ভুল করেনি বসুন্ধরা। ৫২ মিনিটে এগিয়ে যায় চ্যাম্পিয়নরা। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড রাউল অস্কারের গোলে।

৬৭ মিনিটে স্পট লাইটে আসরের টপ স্কোরার ক্যানেথ। কিন্তু দিনটা যে বসুন্ধরা গোলরক্ষক জিকোর।

৭৩ মিনিটে সাইফের আফসোস আরও বাড়ে ক্যানেথের এই চেষ্টা বিফলে গেলে।

ম্যাচে ফেরার আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন পরের সময়টাতে। কিন্তু এক জিকোর কাছেই পরিকল্পনা ভেস্তেছে ইয়োলো আর্মিদের।

শেষ পর্যন্ত ইতিহাস গড়া হয়নি সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের। বসুন্ধরার টানা দ্বিতীয় শিরোপা উৎসবের নিচে চাপা পড়লো সাইফের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ঘরোয়া ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বে আবারও চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস

আপডেট সময় : ০৯:১৩:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ জানুয়ারী ২০২১

ঘরোয়া ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বে আবারও চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস। ফেডারেশন কাপের ফাইনালে সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবকে ১-০ গোলে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা জিতলো বসুন্ধরা। প্রথমবারের মতো ঘরোয়া কোন টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলেও স্বপ্ন পূরন হলো সাইফের। ফাইনালের একমাত্র গোলটি করেছেন বসুন্ধরার আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড রাউল অস্কার।

স্বপ্নের এতো কাছে গিয়েও পাওয়া হলো না চ্যাম্পিয়নের স্বাদ। চাঁদের কলঙ্কোর মতো চার বছরের যন্ত্রণা পিছু ছাড়লো না সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের। প্রথমবার কোন ঘরোয়া টুর্নামেন্টের ফাইনাল। তাতেও আক্ষেপে পুড়লো ইয়োলো আর্মিরা। ১-০ গোলের জয়ে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস।

তারুণ্যের ঝলকে আসরে নজর কেড়েছিলো যে দলটা, সে দলের শুরুটাই কিনা নড়বড়ে এদিন।
শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে শুরু থেকেই সাইফকে চাপে রাখে বসুন্ধরা কিংস।

৪ মিনিটে গোল পেয়েছিলো বসুন্ধরা। তবে তা বাতিল হয় অফসাইডের কারনে।
আপস।
বিশ্বনাথ ঘোষ এই সহজ সুযোগটি হাতছাড়া না করলে ১৬ মিনিটেই লিড নিতে পারতো বসুন্ধরা কিংস।

সময়ের সাথে সাথে অবশ্য নিজেদের গুছিয়ে নেয় সাইফ স্পোর্টিং ক্লাব। ১৮ আর ২০ মিনিটে দুটি সুযোগ মিস না করলে এগিয়ে যেতে পারতো ওরাও।

প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে আবারও গোলের সম্ভাবনা তৈরি করে সাইফ। কিন্তু রহমত মিয়ার ফ্রী কিক ঝাপিয়ে পড়ে ঠেকিয়ে দেন আনিসুর রহমান জিকো।

ইয়োলো আর্মিদের গোল মিসের মহড়া ছিলো বিরতির পরও। ৪৮ মিনিটে আচমকা দূরপাল্লার শট নিয়েছিলেন রহমত মিয়া। কিন্তু এবারও তৎপর ছিলেন বসুন্ধরা গোলরক্ষক।

সাইফের হতশ্রীর দশার বিপরীতে কোন ভুল করেনি বসুন্ধরা। ৫২ মিনিটে এগিয়ে যায় চ্যাম্পিয়নরা। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড রাউল অস্কারের গোলে।

৬৭ মিনিটে স্পট লাইটে আসরের টপ স্কোরার ক্যানেথ। কিন্তু দিনটা যে বসুন্ধরা গোলরক্ষক জিকোর।

৭৩ মিনিটে সাইফের আফসোস আরও বাড়ে ক্যানেথের এই চেষ্টা বিফলে গেলে।

ম্যাচে ফেরার আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন পরের সময়টাতে। কিন্তু এক জিকোর কাছেই পরিকল্পনা ভেস্তেছে ইয়োলো আর্মিদের।

শেষ পর্যন্ত ইতিহাস গড়া হয়নি সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের। বসুন্ধরার টানা দ্বিতীয় শিরোপা উৎসবের নিচে চাপা পড়লো সাইফের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন।