১০:৪৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪

এখনো সুরক্ষিত হয়নি শ্রমিক স্বার্থ, নিশ্চিত হয়নি মজুরি এবং নির্দিষ্ট কর্মঘন্টা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৪৮:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মে ২০২১
  • / ১৫১৮ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

এখনো সুরক্ষিত হয়নি শ্রমিক স্বার্থ, নিশ্চিত হয়নি মজুরি এবং নির্দিষ্ট কর্মঘন্টা। অধিকার থেকে এখনো বঞ্চিত বাংলাদেশের অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত বিপুল সংখ্যক শ্রমিক। ন্যূনতম জীবনমান, নিরাপদ কর্মপরিবেশ, ন্যায়বিচার সহ অনেক দাবি এখনো অধরা। বছর ঘুরে আসে মে দিবস, কিন্তু পূরণ হয়না দিবসটির মূল লক্ষ্য। শ্রমিক সংগঠনের নেতারা বলছেন, সরকার এবং মালিকদের উদাসীনতার কারণেই এখনও উপেক্ষিক শ্রমিকের অধিকার।

দু’মুঠো ভাতের জন্য ভের থেকে এভাবেই শুরু হয় জীবন যুদ্ধ , গ্রীষ্মের প্রখর রোদের খরতাপে যখন ওষ্ঠাগত অবস্থা তখনো ছুটে চলা এসব মানুষগুলোর। কয়লা মাথায় চেপে এক স্থান থেকে আন্য স্থানে ফেলাই কাজ। যে কয়কটি টুকরি নেয়া যাবে, সে হিসেবে মিলবে টাকা। এখানে নেই নির্দিষ্ট কর্মঘন্টা বা যৌক্তিক মজুরি । নিচে দাউদাউ করে জ্বলছে, ইটভাটার আগুন আর উপরের খরতাপ, একটু অসতর্ক হলেই ঘটতে পারে বড় ধরনের বিপদ, তারপরেও মিলছে না ন্যায্য মজুরি। মে দিবস কি, এর গুরুত্বই বা কি ? এসব জানেন না এই খেটে খাওয়া মানুষগুলো, শুধু জানেন বেঁচে থাকতে হলে পরিশ্রম করে যেতে হবে দিন রাত।

দেশের ক্রমবর্ধমান উন্নয়নের সাথে সমান্তরাল ভাবে এসব শ্রমজীবী মানুষের জীবন মানের উন্নয়ন কি ঘটেছে? নাকি বাড়ছে শোষণ নিপীড়ন আর বৈষম্য । মে দিবসে ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করার দায়িত্ব কার, এ নিয়ে কি বলছেন শ্রমিক নেতারা? মে দিবস শ্রমিক শ্রেণীর ওপর নির্যাতন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে শেখায়।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

এখনো সুরক্ষিত হয়নি শ্রমিক স্বার্থ, নিশ্চিত হয়নি মজুরি এবং নির্দিষ্ট কর্মঘন্টা

আপডেট সময় : ০১:৪৮:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মে ২০২১

এখনো সুরক্ষিত হয়নি শ্রমিক স্বার্থ, নিশ্চিত হয়নি মজুরি এবং নির্দিষ্ট কর্মঘন্টা। অধিকার থেকে এখনো বঞ্চিত বাংলাদেশের অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত বিপুল সংখ্যক শ্রমিক। ন্যূনতম জীবনমান, নিরাপদ কর্মপরিবেশ, ন্যায়বিচার সহ অনেক দাবি এখনো অধরা। বছর ঘুরে আসে মে দিবস, কিন্তু পূরণ হয়না দিবসটির মূল লক্ষ্য। শ্রমিক সংগঠনের নেতারা বলছেন, সরকার এবং মালিকদের উদাসীনতার কারণেই এখনও উপেক্ষিক শ্রমিকের অধিকার।

দু’মুঠো ভাতের জন্য ভের থেকে এভাবেই শুরু হয় জীবন যুদ্ধ , গ্রীষ্মের প্রখর রোদের খরতাপে যখন ওষ্ঠাগত অবস্থা তখনো ছুটে চলা এসব মানুষগুলোর। কয়লা মাথায় চেপে এক স্থান থেকে আন্য স্থানে ফেলাই কাজ। যে কয়কটি টুকরি নেয়া যাবে, সে হিসেবে মিলবে টাকা। এখানে নেই নির্দিষ্ট কর্মঘন্টা বা যৌক্তিক মজুরি । নিচে দাউদাউ করে জ্বলছে, ইটভাটার আগুন আর উপরের খরতাপ, একটু অসতর্ক হলেই ঘটতে পারে বড় ধরনের বিপদ, তারপরেও মিলছে না ন্যায্য মজুরি। মে দিবস কি, এর গুরুত্বই বা কি ? এসব জানেন না এই খেটে খাওয়া মানুষগুলো, শুধু জানেন বেঁচে থাকতে হলে পরিশ্রম করে যেতে হবে দিন রাত।

দেশের ক্রমবর্ধমান উন্নয়নের সাথে সমান্তরাল ভাবে এসব শ্রমজীবী মানুষের জীবন মানের উন্নয়ন কি ঘটেছে? নাকি বাড়ছে শোষণ নিপীড়ন আর বৈষম্য । মে দিবসে ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করার দায়িত্ব কার, এ নিয়ে কি বলছেন শ্রমিক নেতারা? মে দিবস শ্রমিক শ্রেণীর ওপর নির্যাতন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে শেখায়।