১১:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

অত্যধিক ইন্টারনেট ব্যবহারে শিশুদের মাঝে ডিজিটাল অ্যাডিকশন বাড়ছে

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৯:১৭:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ জুলাই ২০২০
  • / ১৫১৮ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

করোনার লকডাউনে স্মার্টফোন, ট্যাব কিংবা ল্যাপটপে অত্যধিক ইন্টারনেট ব্যবহার, শিশুদের মাঝে ডিজিটাল অ্যাডিকশন তৈরী করছে। ফলে ব্যাহত হচ্ছে শিশুদের মানসিক বিকাশ ও শারীরিক সক্ষমতা। আশঙ্কাজনক এ তথ্য জানিয়েছেন জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক মেখলা সরকার। এসএ টিভিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি আরো বলেন, কিশোর বয়সে কেউ যেন ভার্চুয়াল জগতের অন্ধকার পথে আসক্ত না হয়, সেজন্যও সতর্ক থাকতে হবে অভিভাবকদের। আর অনলাইন ব্যবহারটি হতে হবে সীমিত এবং সবার সামনে।

ক্লাস টিচারের রোল কলে সাড়া দেয়া, স্কুল মাঠে সহপাঠিদের সঙ্গে খেলা কিংবা ছুটির ঘন্টা বাজলেই অভিবাবকদের সঙ্গে করে বাড়ী ফেরা, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের কাছে এসব আজ শুধুই স্মৃতি।

লকডাউনে বাসা থেকে যখন বের হওয়া মানা, তখন অবসরের অধিকাংশ সময়টাই অনলাইন গেমসে পার করছে দেশের অধিকাংশ শিক্ষার্থী।

আর চাকুরীজীবী বাবা মার কর্ম ব্যস্ততার সুযোগে ল্যাপটপের ভিডিও গেমসই হয়ে ওঠে অনেক শিশুদের একমাত্র সঙ্গী। ফলে ভার্চুয়ালের কৃত্রিম জগতে বন্ধী হয়ে আছে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জীবন।

মনরোগ বিশেষজ্ঞরা জানান, অনলাইনের অতিরিক্ত ব্যবহার কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাঝে তৈরী করছে ডিজিটাল অ্যাডিকশন।

অনলাইনে চলে অনেক মিথ্যা প্রচারণা, তাই ভুল পথে পরিচালিত হবার শঙ্কা রয়েছে বলেও জানান এই মানসিক বিশেষজ্ঞ।

বর্তমান বাস্তবতা মেনে পরিস্থিতি উত্তোরণে করণীয় সম্পর্কেও কথা বলেন তিনি।

ঘরোয়া খেলাধুলো এবং সৃজনশীল কাজে শিশু কিশোরদের ব্যস্ত রাখার পরামর্শও দেন এই মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

অত্যধিক ইন্টারনেট ব্যবহারে শিশুদের মাঝে ডিজিটাল অ্যাডিকশন বাড়ছে

আপডেট সময় : ০৯:১৭:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ জুলাই ২০২০

করোনার লকডাউনে স্মার্টফোন, ট্যাব কিংবা ল্যাপটপে অত্যধিক ইন্টারনেট ব্যবহার, শিশুদের মাঝে ডিজিটাল অ্যাডিকশন তৈরী করছে। ফলে ব্যাহত হচ্ছে শিশুদের মানসিক বিকাশ ও শারীরিক সক্ষমতা। আশঙ্কাজনক এ তথ্য জানিয়েছেন জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক মেখলা সরকার। এসএ টিভিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি আরো বলেন, কিশোর বয়সে কেউ যেন ভার্চুয়াল জগতের অন্ধকার পথে আসক্ত না হয়, সেজন্যও সতর্ক থাকতে হবে অভিভাবকদের। আর অনলাইন ব্যবহারটি হতে হবে সীমিত এবং সবার সামনে।

ক্লাস টিচারের রোল কলে সাড়া দেয়া, স্কুল মাঠে সহপাঠিদের সঙ্গে খেলা কিংবা ছুটির ঘন্টা বাজলেই অভিবাবকদের সঙ্গে করে বাড়ী ফেরা, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের কাছে এসব আজ শুধুই স্মৃতি।

লকডাউনে বাসা থেকে যখন বের হওয়া মানা, তখন অবসরের অধিকাংশ সময়টাই অনলাইন গেমসে পার করছে দেশের অধিকাংশ শিক্ষার্থী।

আর চাকুরীজীবী বাবা মার কর্ম ব্যস্ততার সুযোগে ল্যাপটপের ভিডিও গেমসই হয়ে ওঠে অনেক শিশুদের একমাত্র সঙ্গী। ফলে ভার্চুয়ালের কৃত্রিম জগতে বন্ধী হয়ে আছে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জীবন।

মনরোগ বিশেষজ্ঞরা জানান, অনলাইনের অতিরিক্ত ব্যবহার কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাঝে তৈরী করছে ডিজিটাল অ্যাডিকশন।

অনলাইনে চলে অনেক মিথ্যা প্রচারণা, তাই ভুল পথে পরিচালিত হবার শঙ্কা রয়েছে বলেও জানান এই মানসিক বিশেষজ্ঞ।

বর্তমান বাস্তবতা মেনে পরিস্থিতি উত্তোরণে করণীয় সম্পর্কেও কথা বলেন তিনি।

ঘরোয়া খেলাধুলো এবং সৃজনশীল কাজে শিশু কিশোরদের ব্যস্ত রাখার পরামর্শও দেন এই মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ।