১০:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪

২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য চাহিদার মাত্র অর্ধেক বরাদ্দ পেয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:০১:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ জুলাই ২০২০
  • / ১৫০৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য চাহিদার মাত্র অর্ধেক বরাদ্দ পেয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সিডিএ। এতে চলমান বিভিন্ন প্রকল্প বাধাগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি বন্দর নগরীকে ঘিরে করা মাস্টার প্লানের কাজও বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশংকার কথা জানিয়েছেন সিডিএর কর্মকর্তারা। আর নগরবিদরা বলছেন, করোনার কারণে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের এই বছরে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কম গুরুত্বপুর্ণ প্রকল্প থেকে অর্থ প্রত্যাহার করে হলেও জনগুরুত্বপুর্ণ প্রকল্পগুলো চালিয়ে নেয়া উচিত সিডিএ’র।

অগোছালো এই এই বন্দরনগরীকে পরিকল্পীত নগরায়নে রূপ দেয়ার গুরু দায়িত্ব চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা সিডিএ’র ওপর। এর বাইরে জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প, লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত বিমান বন্দর পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফূলী টানেলের সঙ্গে সংযুক্ত আউটার রিং-রোডসহ বেশ কয়েকটি বড় প্রকল্প দেখভাল করার দায়িত্বও রয়েছে সিডিএ’র ওপর।

চলমান এসব প্রকল্প তদারকির পাশাপাশি ছোট ছোট আরো কয়েকটি প্রকল্পের জন্য থোক বরাদ্দ হিসেবে আগামী অর্থবছরের জন্য ২৪২ কোট টাকা চেয়েছিলো প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু পাওয়া গেছে মাত্র ১৩৩ কোটি টাকা।

১৯৯৬ সালের পর আর কোন মাস্টারপ্লান হয়নি চট্টগ্রামকে ঘিরে। তাই ২০৪১ সালকে টার্গেট করে নতুন একটি মাস্টারপ্লান করার পরিকল্পনা আছে সিডিএ’র। আসছে বছরে যা শুরু করার কথা ছিল। কিন্তু বরাদ্দ কমে আসায় সেখানেও তৈরী হয়েছে অনিশ্চয়তা।

আর নগরবিদরা বলছেন, সিডিএ’র মতো বড় বড় প্রতিষ্ঠানে ছোট-বড়, গুরুত্বপুর্ণ ও কম গুরুত্বপুর্ণ অনেক প্রকল্প একসঙ্গে চলে। তাই কম বরাদ্দের মধ্যেও অগ্রাধিকার বিবেচনায় গুরুত্বপুর্ণ প্রকল্পগুলো চালিয়ে নেয়ার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ওপরই নির্ভর করে।  করোনাকে প্রাধন্য দিতে গিয়ে সব খাতেই বরাদ্দ কমিয়েছে সরকার। তাই নতুন প্রকল্পের অনিশ্চয়তার পাশাপাশি চলামান প্রকল্পগুলোও নির্ধারিত সময়ে শেষ হওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন সংশ্লিষ্টরা। ফুটেজ-৩

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য চাহিদার মাত্র অর্ধেক বরাদ্দ পেয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ

আপডেট সময় : ০২:০১:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ জুলাই ২০২০

২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য চাহিদার মাত্র অর্ধেক বরাদ্দ পেয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সিডিএ। এতে চলমান বিভিন্ন প্রকল্প বাধাগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি বন্দর নগরীকে ঘিরে করা মাস্টার প্লানের কাজও বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশংকার কথা জানিয়েছেন সিডিএর কর্মকর্তারা। আর নগরবিদরা বলছেন, করোনার কারণে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের এই বছরে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কম গুরুত্বপুর্ণ প্রকল্প থেকে অর্থ প্রত্যাহার করে হলেও জনগুরুত্বপুর্ণ প্রকল্পগুলো চালিয়ে নেয়া উচিত সিডিএ’র।

অগোছালো এই এই বন্দরনগরীকে পরিকল্পীত নগরায়নে রূপ দেয়ার গুরু দায়িত্ব চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা সিডিএ’র ওপর। এর বাইরে জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প, লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত বিমান বন্দর পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফূলী টানেলের সঙ্গে সংযুক্ত আউটার রিং-রোডসহ বেশ কয়েকটি বড় প্রকল্প দেখভাল করার দায়িত্বও রয়েছে সিডিএ’র ওপর।

চলমান এসব প্রকল্প তদারকির পাশাপাশি ছোট ছোট আরো কয়েকটি প্রকল্পের জন্য থোক বরাদ্দ হিসেবে আগামী অর্থবছরের জন্য ২৪২ কোট টাকা চেয়েছিলো প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু পাওয়া গেছে মাত্র ১৩৩ কোটি টাকা।

১৯৯৬ সালের পর আর কোন মাস্টারপ্লান হয়নি চট্টগ্রামকে ঘিরে। তাই ২০৪১ সালকে টার্গেট করে নতুন একটি মাস্টারপ্লান করার পরিকল্পনা আছে সিডিএ’র। আসছে বছরে যা শুরু করার কথা ছিল। কিন্তু বরাদ্দ কমে আসায় সেখানেও তৈরী হয়েছে অনিশ্চয়তা।

আর নগরবিদরা বলছেন, সিডিএ’র মতো বড় বড় প্রতিষ্ঠানে ছোট-বড়, গুরুত্বপুর্ণ ও কম গুরুত্বপুর্ণ অনেক প্রকল্প একসঙ্গে চলে। তাই কম বরাদ্দের মধ্যেও অগ্রাধিকার বিবেচনায় গুরুত্বপুর্ণ প্রকল্পগুলো চালিয়ে নেয়ার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ওপরই নির্ভর করে।  করোনাকে প্রাধন্য দিতে গিয়ে সব খাতেই বরাদ্দ কমিয়েছে সরকার। তাই নতুন প্রকল্পের অনিশ্চয়তার পাশাপাশি চলামান প্রকল্পগুলোও নির্ধারিত সময়ে শেষ হওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন সংশ্লিষ্টরা। ফুটেজ-৩