০৭:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

হঠাৎ জেগে ওঠা স্বপ্নের সমাধি হলো বাজে ব্যাটিংয়ে

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৯:২৪:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ নভেম্বর ২০২২
  • / ১৬৪৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

হঠাৎ জেগে ওঠা স্বপ্নের সমাধি হলো বাজে ব্যাটিংয়ে। নাটকীয়ভাবে সেমি-ফাইনালের স্বপ্ন উঁকি দিলেও শেষ পর্যন্ত সুযোগটি নিতে পারল না বাংলাদেশ। টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপে অঘোষিত কোয়ার্টার ফাইনালে পাকিস্তানের কাছে হেরে বিদায় নিলো টাইগাররা। ৫ উইকেটের জয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করলো বাবর আজমের দল। অ্যাডিলেডে আগে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ১২৭ রান তোলে বাংলাদেশ। জবাবে ১১ বল হাতে রেখে জয় পায় পাকিস্তান।

অদ্ভুত, বিস্ময়কর, রহস্যজনক, আর কী কী বিশেষণ দেওয়া যেতে পারে এই ঘটনাকে। শাদাব খানের বলটা সাকিব আল হাসানের ব্যাট ছুঁয়ে বুটে লাগে। অথচ আম্পায়ার কিনা দিয়ে দিলেন এল.বি.ডব্লিউ

পরিস্কার নটআউটের পর কেন টেলিভিশন আম্পায়াররের এমন ভুল। কেনই বা বারবার আইসিসির রোষানলে পড়তে হবে বাংলাদেশ দলেকে। তাহলে কি আইসিসি অধিক মুনাফার আশায় এমন সিদ্ধান্ত কারণ। পাকিস্তান ও ভারতের ফাইনাল কোনভাবে গড়াতে পারলে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা করবে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

সে যাই হোক, উড়ন্ত সূচনা না হলেও সাকিবের বিদায়ের আগ পর্যন্ত বেশ ভালো অবস্থানে ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু অধিনায়কের বিতর্কিত আউটের পর দলের ইনিংসও ভেঙে পড়ে হুমমুড়িয়ে। ২ উইকেটে ৭৩ থেকে একের পর এক উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে ধুঁকতে দলের রান দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ১০৯। ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাবনার মৃত্যু ওখানেই।

নাজমুল শান্তর ৫৪, সৌম্যার ২০ আর আফিফের অপরাজিত ২৪ রান ছাড়া বলার স্কোর পায়নি কেউই। এতে ৮ উইকেটে ১২৭ রান তোলে বাংলাদেশ।

জবাবে মরার উপর খাঁড়ার গা। রিজওয়ানের ক্যাচ ছেড়ে ভিলেন নুরুল হাসান সোহান।

ক্যাচ মিস, আম্পায়ারের বাজে সিদ্ধান্ত আর নিজেদের বাজে ব্যাটিং, সব মিলে পরাজয়কে ডেকে আনে বাংলাদেশ। এসব ম্যাচে ১২৭ রান নিয়ে কী আর ম্যাচ জেতা যায়! তবু লড়াই করে ছিলেন বোলররা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাকিস্তান খুব একটা বেগ না পেয়েই ৫ উইকেটে জিতে গেল ১১ বল বাকি রেখে

রিজয়ান, বাবর আজম, হ্যারিস ও শান মাসুদদে মাঝারি স্কোরে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে পাকিস্তান। অথচ জিতলেই স্বপ্নের সেমিফাইনালে যেতে পারতো বাংলাদেশ। নেদারল্যান্ডসের করে দেয়া এমন সুযোগ হেলায় নাকি অবজ্ঞায় হারালো তা টাইগাররা নিজেরাই জানে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

হঠাৎ জেগে ওঠা স্বপ্নের সমাধি হলো বাজে ব্যাটিংয়ে

আপডেট সময় : ০৯:২৪:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ নভেম্বর ২০২২

হঠাৎ জেগে ওঠা স্বপ্নের সমাধি হলো বাজে ব্যাটিংয়ে। নাটকীয়ভাবে সেমি-ফাইনালের স্বপ্ন উঁকি দিলেও শেষ পর্যন্ত সুযোগটি নিতে পারল না বাংলাদেশ। টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপে অঘোষিত কোয়ার্টার ফাইনালে পাকিস্তানের কাছে হেরে বিদায় নিলো টাইগাররা। ৫ উইকেটের জয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করলো বাবর আজমের দল। অ্যাডিলেডে আগে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ১২৭ রান তোলে বাংলাদেশ। জবাবে ১১ বল হাতে রেখে জয় পায় পাকিস্তান।

অদ্ভুত, বিস্ময়কর, রহস্যজনক, আর কী কী বিশেষণ দেওয়া যেতে পারে এই ঘটনাকে। শাদাব খানের বলটা সাকিব আল হাসানের ব্যাট ছুঁয়ে বুটে লাগে। অথচ আম্পায়ার কিনা দিয়ে দিলেন এল.বি.ডব্লিউ

পরিস্কার নটআউটের পর কেন টেলিভিশন আম্পায়াররের এমন ভুল। কেনই বা বারবার আইসিসির রোষানলে পড়তে হবে বাংলাদেশ দলেকে। তাহলে কি আইসিসি অধিক মুনাফার আশায় এমন সিদ্ধান্ত কারণ। পাকিস্তান ও ভারতের ফাইনাল কোনভাবে গড়াতে পারলে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা করবে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

সে যাই হোক, উড়ন্ত সূচনা না হলেও সাকিবের বিদায়ের আগ পর্যন্ত বেশ ভালো অবস্থানে ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু অধিনায়কের বিতর্কিত আউটের পর দলের ইনিংসও ভেঙে পড়ে হুমমুড়িয়ে। ২ উইকেটে ৭৩ থেকে একের পর এক উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে ধুঁকতে দলের রান দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ১০৯। ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাবনার মৃত্যু ওখানেই।

নাজমুল শান্তর ৫৪, সৌম্যার ২০ আর আফিফের অপরাজিত ২৪ রান ছাড়া বলার স্কোর পায়নি কেউই। এতে ৮ উইকেটে ১২৭ রান তোলে বাংলাদেশ।

জবাবে মরার উপর খাঁড়ার গা। রিজওয়ানের ক্যাচ ছেড়ে ভিলেন নুরুল হাসান সোহান।

ক্যাচ মিস, আম্পায়ারের বাজে সিদ্ধান্ত আর নিজেদের বাজে ব্যাটিং, সব মিলে পরাজয়কে ডেকে আনে বাংলাদেশ। এসব ম্যাচে ১২৭ রান নিয়ে কী আর ম্যাচ জেতা যায়! তবু লড়াই করে ছিলেন বোলররা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাকিস্তান খুব একটা বেগ না পেয়েই ৫ উইকেটে জিতে গেল ১১ বল বাকি রেখে

রিজয়ান, বাবর আজম, হ্যারিস ও শান মাসুদদে মাঝারি স্কোরে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে পাকিস্তান। অথচ জিতলেই স্বপ্নের সেমিফাইনালে যেতে পারতো বাংলাদেশ। নেদারল্যান্ডসের করে দেয়া এমন সুযোগ হেলায় নাকি অবজ্ঞায় হারালো তা টাইগাররা নিজেরাই জানে।