০২:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

শুরু থেকেই গ্রাহকের আস্থা অর্জনে ব্যর্থ দেশের ই-কমার্স

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৩:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ১৫০৮ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নতুন এক সম্ভাবনা নিয়ে ২০১১ সালে দেশে শুরু হয় ই-কমার্স বা ইলেকট্রনিক কমার্স। দেশের শিক্ষিত যুবকরাই বিভিন্ন নামে অনলাইন ব্যবসা দিয়ে শুরু করেন কর্মজীবন। প্রথমে পোশাকসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রির মধ্য দিয়ে ২০টির মতো প্রতিষ্ঠান তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর এ ব্যবসায় যুক্ত হয়। অর্থ-লেন-দেন, পণ্য সরবরাহ এবং আর্থিক সংকটসহ নানা সীমাবদ্ধাতার মধ্যে দিয়ে পথ চলা শুরু হয় ই-কমার্সের। টেনেটুনে বছরে ২০ কোটি টাকার মতো লেনেদেন হতো তখন। যদিও ২০১৩ সালে লাফ দিয়ে ই-কমার্স সাইট সংখ্যা দেড়শো হয়ে যায়, আর বার্ষিক লেনদেন দাঁড়ায় প্রায় দেড়শ’ কোটি টাকা।

উন্নত বিশ্বে ১৯৯১ সালে অলনাইন ব্যবসা শুরু হলেও বাংলাদেশে অনলাইনে শুরু হয় ২০১১-১২ সালের দিকে। আজকের ডিল, চালডাল ডটকমসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যবসা শুরু কলেও ২০১৩ সালে এসে ই-কমার্স সাইটের সংখ্যা দাঁড়ায় দেড় শতাধিক। শুরুর দিকে বছরে ৪০ থেকে ৫০ কোটি টাকার লেনদেন হলেও ২০১৩ সালে লাফিয়ে সেটি শতকোটি টাকা ছাড়ায়

প্রথমদিকে যারা ই-কমার্স শুরু করেছিলেন তাদের মধ্যে বিশেরভাগই ছিলো ২৫ থেক ৩০ বছর বয়সি তরুণ উদ্যোক্তা। ইলকট্রনিক কমার্সের মধ্য দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন তারা। তাদের একজন আজকের ডিলের কর্ণদার ফাহিম মাশরুর। জানান, সে সময়ের নানা সীমাবদ্ধতার কথা।

শুরু থেকে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করতে ব্যার্থ হয় ই-কমার্স । কয়েকজন গ্রাহক জানান, অনলাইনে পন্যের অর্ডার দিয়ে পছন্দের পণ্য পায়নি তারা। মূল্য বেশি ছাড়াও সময়মতো পণ্য না পাওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাদের।

উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান করে ই-কমার্স ব্যবসায় আসতে উদ্বুদ্ধ করা হতো বলে জানান ই-ক্যাব সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল। তিনি বলেন, শুরু দিকের পথ ছিলো অত্যন্ত পিচ্ছিল।

শুরুতে সঠিক পৃষ্ঠপোষকতা পেলে ই-কমার্স আরো অনেক দূর এগিয়ে যেত বলেও মনে করেন এ উদ্যোক্তা সংগঠন।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

শুরু থেকেই গ্রাহকের আস্থা অর্জনে ব্যর্থ দেশের ই-কমার্স

আপডেট সময় : ০৭:৪৩:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১

নতুন এক সম্ভাবনা নিয়ে ২০১১ সালে দেশে শুরু হয় ই-কমার্স বা ইলেকট্রনিক কমার্স। দেশের শিক্ষিত যুবকরাই বিভিন্ন নামে অনলাইন ব্যবসা দিয়ে শুরু করেন কর্মজীবন। প্রথমে পোশাকসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রির মধ্য দিয়ে ২০টির মতো প্রতিষ্ঠান তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর এ ব্যবসায় যুক্ত হয়। অর্থ-লেন-দেন, পণ্য সরবরাহ এবং আর্থিক সংকটসহ নানা সীমাবদ্ধাতার মধ্যে দিয়ে পথ চলা শুরু হয় ই-কমার্সের। টেনেটুনে বছরে ২০ কোটি টাকার মতো লেনেদেন হতো তখন। যদিও ২০১৩ সালে লাফ দিয়ে ই-কমার্স সাইট সংখ্যা দেড়শো হয়ে যায়, আর বার্ষিক লেনদেন দাঁড়ায় প্রায় দেড়শ’ কোটি টাকা।

উন্নত বিশ্বে ১৯৯১ সালে অলনাইন ব্যবসা শুরু হলেও বাংলাদেশে অনলাইনে শুরু হয় ২০১১-১২ সালের দিকে। আজকের ডিল, চালডাল ডটকমসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যবসা শুরু কলেও ২০১৩ সালে এসে ই-কমার্স সাইটের সংখ্যা দাঁড়ায় দেড় শতাধিক। শুরুর দিকে বছরে ৪০ থেকে ৫০ কোটি টাকার লেনদেন হলেও ২০১৩ সালে লাফিয়ে সেটি শতকোটি টাকা ছাড়ায়

প্রথমদিকে যারা ই-কমার্স শুরু করেছিলেন তাদের মধ্যে বিশেরভাগই ছিলো ২৫ থেক ৩০ বছর বয়সি তরুণ উদ্যোক্তা। ইলকট্রনিক কমার্সের মধ্য দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন তারা। তাদের একজন আজকের ডিলের কর্ণদার ফাহিম মাশরুর। জানান, সে সময়ের নানা সীমাবদ্ধতার কথা।

শুরু থেকে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করতে ব্যার্থ হয় ই-কমার্স । কয়েকজন গ্রাহক জানান, অনলাইনে পন্যের অর্ডার দিয়ে পছন্দের পণ্য পায়নি তারা। মূল্য বেশি ছাড়াও সময়মতো পণ্য না পাওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাদের।

উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান করে ই-কমার্স ব্যবসায় আসতে উদ্বুদ্ধ করা হতো বলে জানান ই-ক্যাব সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল। তিনি বলেন, শুরু দিকের পথ ছিলো অত্যন্ত পিচ্ছিল।

শুরুতে সঠিক পৃষ্ঠপোষকতা পেলে ই-কমার্স আরো অনেক দূর এগিয়ে যেত বলেও মনে করেন এ উদ্যোক্তা সংগঠন।