১০:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪

প্রায় ৮৩ কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৪২:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ১৫০৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সিলেট সিটি করপোরেশন ও বিদ্যুৎ বিভাগের পারস্পরিক ঋণের দায় চলছে কাঁদা ছোড়া ছুড়ি। আ এতে প্রায় ৮৩ কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। বিদ্যুৎ বিভাগের দাবি সিটি করপোরেশনের কাছে ৩৫ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। আর সিটি করপোরেশন বলছে তারা বিদ্যুৎ বিভাগের কাছে রাস্তা কাটা বিলবাবদ ৪৮ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দুই প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়হীনতায় ব্যাহত হচ্ছে নাগরিক সেবা, ভাবমূর্তি হারাচ্ছে সরকার-এমন দাবি সচেতন মহলের।

সিলেটে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চারটি ডিভিশনের বিদ্যুৎ ব্যবহার করে নাগরিক সেবা প্রদান করে সিলেট সিটি করপোরেশন। সর্বশেষ ওয়ান-ইলেভেনের সময় সিলেট সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ বিদ্যুৎ বিভাগের সব বকেয়া পরিশোধ করেছিলো। কিন্তু এরপর থেকে আবারো বিল বাকি রাখতে শুরু করে সিসিক।

চলতি বছরের মে মাসে সর্বশেষ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চার ডিভিশনকে বকেয়া বাবদ ৫ কোটি ২৫ লাখ ৬৫ হাজার ৭২৩ টাকা পরিশোধ করেন সিলেট সিটি করপোরেশন। এরপর আর কোনো টাকা দেয়া হয়নি। বর্তমানে সিসিকের কাছে ৩৫ কোটি পাবে বিদ্যুৎ বিভাগ।

সিসিক সূত্র বলছে, নগরীর রাস্তাগুলোর লাইট জ্বালানো, নিরবিচ্ছিন্ন পানির সরবরাহ ও অফিসে বিদ্যুৎ ব্যবহারের ফলে প্রতি মাসে লাখ টাকার উপরে বিদ্যুৎ বিল আসে।তবে বিদ্যুৎ বিভাগের দাবিকৃত বকেয়ার পরিমাণ সঠিক নয়, আর বিদ্যুৎ বিভাগের কাছে একটি প্রকল্পের প্রায় ৪৮ কোটি টাকা পাবে সিসিক।

গুরুত্বপূর্ণ এই দুটো প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বজ্ঞ্যানহীন আচরণে জনভোগান্তি বৃদ্ধিসহ সরকারের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ার কথা জানান এই নাগরিক নেতা।

সিসিক ও বিদ্যুৎ বিভাগের পারস্পরিক সমন্বয়ের মাধ্যমে দ্রুত এই টানাপোড়েনের অবসান হবে এমন প্রত্যাশা নগরবাসীর।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

প্রায় ৮৩ কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার

আপডেট সময় : ০১:৪২:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১

সিলেট সিটি করপোরেশন ও বিদ্যুৎ বিভাগের পারস্পরিক ঋণের দায় চলছে কাঁদা ছোড়া ছুড়ি। আ এতে প্রায় ৮৩ কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। বিদ্যুৎ বিভাগের দাবি সিটি করপোরেশনের কাছে ৩৫ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। আর সিটি করপোরেশন বলছে তারা বিদ্যুৎ বিভাগের কাছে রাস্তা কাটা বিলবাবদ ৪৮ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দুই প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়হীনতায় ব্যাহত হচ্ছে নাগরিক সেবা, ভাবমূর্তি হারাচ্ছে সরকার-এমন দাবি সচেতন মহলের।

সিলেটে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চারটি ডিভিশনের বিদ্যুৎ ব্যবহার করে নাগরিক সেবা প্রদান করে সিলেট সিটি করপোরেশন। সর্বশেষ ওয়ান-ইলেভেনের সময় সিলেট সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ বিদ্যুৎ বিভাগের সব বকেয়া পরিশোধ করেছিলো। কিন্তু এরপর থেকে আবারো বিল বাকি রাখতে শুরু করে সিসিক।

চলতি বছরের মে মাসে সর্বশেষ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চার ডিভিশনকে বকেয়া বাবদ ৫ কোটি ২৫ লাখ ৬৫ হাজার ৭২৩ টাকা পরিশোধ করেন সিলেট সিটি করপোরেশন। এরপর আর কোনো টাকা দেয়া হয়নি। বর্তমানে সিসিকের কাছে ৩৫ কোটি পাবে বিদ্যুৎ বিভাগ।

সিসিক সূত্র বলছে, নগরীর রাস্তাগুলোর লাইট জ্বালানো, নিরবিচ্ছিন্ন পানির সরবরাহ ও অফিসে বিদ্যুৎ ব্যবহারের ফলে প্রতি মাসে লাখ টাকার উপরে বিদ্যুৎ বিল আসে।তবে বিদ্যুৎ বিভাগের দাবিকৃত বকেয়ার পরিমাণ সঠিক নয়, আর বিদ্যুৎ বিভাগের কাছে একটি প্রকল্পের প্রায় ৪৮ কোটি টাকা পাবে সিসিক।

গুরুত্বপূর্ণ এই দুটো প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বজ্ঞ্যানহীন আচরণে জনভোগান্তি বৃদ্ধিসহ সরকারের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ার কথা জানান এই নাগরিক নেতা।

সিসিক ও বিদ্যুৎ বিভাগের পারস্পরিক সমন্বয়ের মাধ্যমে দ্রুত এই টানাপোড়েনের অবসান হবে এমন প্রত্যাশা নগরবাসীর।