০৫:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

পাথর আমদানিতে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িছে বাংলাদেশ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:২৮:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০১৯
  • / ১৫৩৫ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পাথর আমদানিতে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িছে বাংলাদেশ। স্ক্র্যাপ ও সিমেন্ট ক্লিংকারের আমদানিও বেড়েছে আগের চেয়ে বেশি। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, নতুন এই আমদানি পণ্যের প্রবৃদ্ধি মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে তারা। আর আমদানীকারকরা বলছেন, দেশে চলমান মেগা প্রকল্পগুলোর চাহিদা মেটাতে কয়েক বছর আমদানি পণ্যের শীর্ষে থাকবে নির্মাণ সামগ্রীর উপকরণ। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বড় বড় প্রকল্পের জন্য আনা পাথরের মান যাচাইয়ে আমদানি পয়েন্টেই উদ্যোগ নিতে হবে।

পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন সম্প্রসারণ, কর্ণফূলীর তলদেশ দিয়ে টানেলসহ একসঙ্গে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অনেকগুলো মেগা প্রকল্পের কাজ চলছে । এসব প্রকল্পের চাহিদা মেটাতে বিপুল পরিমান পাথরের যোগান দিতে হচ্ছে। এজন্য ভারত, দুবাই, ভুটান, মালোয়েশিয়া, থাইল্যান্ডসহ বেশ কয়েকটি দেশের দ্বারস্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। এই প্রক্রিয়া চলবে আরো কয়েক বছর।

চট্টগ্রাম বন্দরের পরিসংখ্যন বলছে, গেল অর্থবছরে দেশে পাথর এসেছে এক কোটি ৭৭ লাখ মেট্রিক টন। যা আগের বছর থেকে অন্তত ৫০ লাখ মেট্রিক টন বেশী। এছাড়া স্ক্র্যাপ লোহা ও সিমেণ্ট ক্লিংকারও এসেছে অন্য বছরের চেয়ে বেশী। নতুন ধরণের এই আমদানী পণ্যের চাপ সামলাতে হিমসিম খাচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

নির্মাণ শিল্পের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিমেন্ট ক্লিংকার ও স্ক্র্যাপ আসছে কাঁচামাল হিসেবে। কিন্তু সরাসরি নির্মাণকাজে ব্যবহৃত হচ্ছে পাথর। তাই আমদানি পয়েন্টেই পাথরের মান যাচাই করা জরুরি।

২০১৫ সালের আগেও সিলেট ও দিনাজপুরের দুটি পাথর খনি থেকে উৎপাদিত ৮ থেকে ১০ লাখ টন পাথরের সঙ্গে ভারত ও ভুটান থেকে আনা ৫ থেকে ৬ লাখ টন পাথর দিয়েই দেশের চাহিদা মিটতো। অথচ ৫ বছরেরও কম সময়ে সেই পাথর আমদানীর পরিমান ছুঁয়েছে দুই কোটি টনের কাছাকাছি। ফুটেজ-৩

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

পাথর আমদানিতে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িছে বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ০২:২৮:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০১৯

পাথর আমদানিতে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িছে বাংলাদেশ। স্ক্র্যাপ ও সিমেন্ট ক্লিংকারের আমদানিও বেড়েছে আগের চেয়ে বেশি। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, নতুন এই আমদানি পণ্যের প্রবৃদ্ধি মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে তারা। আর আমদানীকারকরা বলছেন, দেশে চলমান মেগা প্রকল্পগুলোর চাহিদা মেটাতে কয়েক বছর আমদানি পণ্যের শীর্ষে থাকবে নির্মাণ সামগ্রীর উপকরণ। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বড় বড় প্রকল্পের জন্য আনা পাথরের মান যাচাইয়ে আমদানি পয়েন্টেই উদ্যোগ নিতে হবে।

পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন সম্প্রসারণ, কর্ণফূলীর তলদেশ দিয়ে টানেলসহ একসঙ্গে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অনেকগুলো মেগা প্রকল্পের কাজ চলছে । এসব প্রকল্পের চাহিদা মেটাতে বিপুল পরিমান পাথরের যোগান দিতে হচ্ছে। এজন্য ভারত, দুবাই, ভুটান, মালোয়েশিয়া, থাইল্যান্ডসহ বেশ কয়েকটি দেশের দ্বারস্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। এই প্রক্রিয়া চলবে আরো কয়েক বছর।

চট্টগ্রাম বন্দরের পরিসংখ্যন বলছে, গেল অর্থবছরে দেশে পাথর এসেছে এক কোটি ৭৭ লাখ মেট্রিক টন। যা আগের বছর থেকে অন্তত ৫০ লাখ মেট্রিক টন বেশী। এছাড়া স্ক্র্যাপ লোহা ও সিমেণ্ট ক্লিংকারও এসেছে অন্য বছরের চেয়ে বেশী। নতুন ধরণের এই আমদানী পণ্যের চাপ সামলাতে হিমসিম খাচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

নির্মাণ শিল্পের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিমেন্ট ক্লিংকার ও স্ক্র্যাপ আসছে কাঁচামাল হিসেবে। কিন্তু সরাসরি নির্মাণকাজে ব্যবহৃত হচ্ছে পাথর। তাই আমদানি পয়েন্টেই পাথরের মান যাচাই করা জরুরি।

২০১৫ সালের আগেও সিলেট ও দিনাজপুরের দুটি পাথর খনি থেকে উৎপাদিত ৮ থেকে ১০ লাখ টন পাথরের সঙ্গে ভারত ও ভুটান থেকে আনা ৫ থেকে ৬ লাখ টন পাথর দিয়েই দেশের চাহিদা মিটতো। অথচ ৫ বছরেরও কম সময়ে সেই পাথর আমদানীর পরিমান ছুঁয়েছে দুই কোটি টনের কাছাকাছি। ফুটেজ-৩