১০:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪

নির্বাচন পর্যবেক্ষণ: ইইউর প্রভাব কি যুক্তরাষ্ট্রের ওপর পড়বে?

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:১৩:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩
  • / ১৬৩৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঢাকায় কাজ শুরু করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচনি পর্যবেক্ষক দল৷ রোববার তারা পররাষ্ট্রমন্ত্রী,পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন৷ রাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও বাংলাদেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে৷

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সঙ্গে সোমবার বৈঠক করবেন তারা৷ এর আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে সফর করে৷ এরপর ইউরোপীয় ইউনিয়ন জাতীয় নির্বাচনে তাদের পর্যবেক্ষক দল না পাঠানোর সিদ্ধান্ত জানায়৷

যুক্তরাষ্ট্র কী করবে সেটাই এখন প্রশ্ন৷ সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন মনে করেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষক না পাঠানোর সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের ওপরও প্রভাব ফেলতে পারে৷ আর যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির মনে করেন ইইউ-এর পর যুক্তরাষ্ট্রও একই সিদ্ধান্ত নিলে সেটা বাংলাদেশের জন্য দুঃখজনক হবে৷

যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) ও ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই) যৌথভাবে প্রাক-নির্বাচন সমীক্ষা মিশন পরিচালনা করছে৷ এনডিআই এবং আইআরআই হল নির্দলীয় বেসরকারি সংস্থা, যা বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্রের অনুশীলনকে সমর্থন ও শক্তিশালী করতে কাজ করে৷ সংস্থা দুটি সম্মিলিতভাবে গত ৩০ বছরে ৫০টিরও বেশি দেশে ২০০টিরও বেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছে৷

প্রতিনিধি দলটি আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রাক-নির্বাচন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে৷ তাদের মূল্যায়নের ওপরই নির্ভর করছে আগামী বছরের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জাতীয় নির্বাচনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে কীনা৷

তারা সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ সার্বিক পরিস্থিতি সরেজমিনে যাচাই করবেন৷ বিশেষ করে নির্বাচনের পরিবেশের ওপর জোর দেবেন৷ ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের সূত্রে জানা যায়, আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের জন্য এনডিআইয়ের নীতিমালার ঘোষণা অনুযায়ী একটি যৌথ প্রাক-নির্বাচন মূল্যায়ন মিশন (পিইএএম) পরিচালনা করতে তারা এসেছেন৷ সফরকালে পর্যবেক্ষক দলের সদস্যরা নির্বাচন কমিশন, সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও মন্ত্রণালয়, রাজনৈতিক দল, নাগরিক সংগঠন, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান এবং বাংলাদেশে কাজ করা বিদেশি দূতাবাস ও বিভিন্ন হাইকমিশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন৷

শনিবার ঢাকায় আসার পর রোববার দুপুরের পর তারা পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন এবং পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন৷ সোমবার তারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করবেন৷ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের কথা মঙ্গলবার৷

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেন, ‘‘তারা বাংলাদেশের সঙ্গে অনেক দিন ধরেই কাজ করছে৷ তারা বাংলাদেশে ১৯৯৬, ২০০৮ সালের নির্বাচনের সময় কাজ করেছে৷ তারা অনেক দিন ধরেই কাজ করছে এবং তাদের গ্রহণযোগ্যতা আছে৷”

তিনি জানান, নির্বাচনের আইন কানুন, রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থা, নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতাসহ অবাধ,সুষ্ঠু ও অংশহণমূলক নির্বাচনের জন্য যা যা দরকার তার সবকিছুই তারা খতিয়ে দেখে৷

তিনি বলেন, ‘‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও শেষ পর্যন্ত যদি নির্বাচনে পর্যবেক্ষক না পাঠায় তাহলে তা আমাদের জন্য দুঃখজনক হবে৷”

সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল(অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন মনে করেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষক না পাঠানোর সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের ওপরও প্রভাব ফেলতে পারে৷ কারণ তারা একইভাবে কাজ করে৷ তারপরও তারা প্রাক-পর্যবেক্ষক দল পাঠিয়েছে তাদের মতো করে সার্বিক পরিস্থিতি অনুসন্ধান করতে৷

তিনি বলেন, ‘‘২০০৮ সালের নির্বাচনের সময় আমরা যখন নির্বাচন কমিশনে ছিলাম তখন ইইউ, যুক্তরাষ্ট্রসহ সব আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরাই এসেছিলেন৷ সেই সময়ের সঙ্গে এখনকার নির্বাচনি পরিবেশের তুলনা চলে না৷ আকাশ-পাতাল পার্থক্য৷”

তার মতে, নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় ইইউ দলের চেয়ে পরিস্থিতি আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবে যুক্তরাষ্ট্রের এই দলটি৷ বলেন, ‘‘তারা যদি শেষ পর্যন্ত পর্যবেক্ষক পাঠায় তাদের টিম অত বড় হবে না৷ তারা দূতাবাসের মাধ্যমে এখান থেকেও লোক নিয়োগ দেয়৷”

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রণমূলক নির্বাচনের জন্য তৎপরতা দেখাচ্ছে৷ এরইমধ্যে বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রণমূলক নির্বাচনের পথে যারা বাধা তাদের উপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিতে দিতে শুরু করেছে৷

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

নির্বাচন পর্যবেক্ষণ: ইইউর প্রভাব কি যুক্তরাষ্ট্রের ওপর পড়বে?

আপডেট সময় : ০১:১৩:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩

ঢাকায় কাজ শুরু করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচনি পর্যবেক্ষক দল৷ রোববার তারা পররাষ্ট্রমন্ত্রী,পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন৷ রাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও বাংলাদেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে৷

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সঙ্গে সোমবার বৈঠক করবেন তারা৷ এর আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে সফর করে৷ এরপর ইউরোপীয় ইউনিয়ন জাতীয় নির্বাচনে তাদের পর্যবেক্ষক দল না পাঠানোর সিদ্ধান্ত জানায়৷

যুক্তরাষ্ট্র কী করবে সেটাই এখন প্রশ্ন৷ সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন মনে করেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষক না পাঠানোর সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের ওপরও প্রভাব ফেলতে পারে৷ আর যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির মনে করেন ইইউ-এর পর যুক্তরাষ্ট্রও একই সিদ্ধান্ত নিলে সেটা বাংলাদেশের জন্য দুঃখজনক হবে৷

যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) ও ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই) যৌথভাবে প্রাক-নির্বাচন সমীক্ষা মিশন পরিচালনা করছে৷ এনডিআই এবং আইআরআই হল নির্দলীয় বেসরকারি সংস্থা, যা বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্রের অনুশীলনকে সমর্থন ও শক্তিশালী করতে কাজ করে৷ সংস্থা দুটি সম্মিলিতভাবে গত ৩০ বছরে ৫০টিরও বেশি দেশে ২০০টিরও বেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছে৷

প্রতিনিধি দলটি আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রাক-নির্বাচন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে৷ তাদের মূল্যায়নের ওপরই নির্ভর করছে আগামী বছরের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জাতীয় নির্বাচনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে কীনা৷

তারা সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ সার্বিক পরিস্থিতি সরেজমিনে যাচাই করবেন৷ বিশেষ করে নির্বাচনের পরিবেশের ওপর জোর দেবেন৷ ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের সূত্রে জানা যায়, আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের জন্য এনডিআইয়ের নীতিমালার ঘোষণা অনুযায়ী একটি যৌথ প্রাক-নির্বাচন মূল্যায়ন মিশন (পিইএএম) পরিচালনা করতে তারা এসেছেন৷ সফরকালে পর্যবেক্ষক দলের সদস্যরা নির্বাচন কমিশন, সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও মন্ত্রণালয়, রাজনৈতিক দল, নাগরিক সংগঠন, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান এবং বাংলাদেশে কাজ করা বিদেশি দূতাবাস ও বিভিন্ন হাইকমিশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন৷

শনিবার ঢাকায় আসার পর রোববার দুপুরের পর তারা পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন এবং পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন৷ সোমবার তারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করবেন৷ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের কথা মঙ্গলবার৷

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেন, ‘‘তারা বাংলাদেশের সঙ্গে অনেক দিন ধরেই কাজ করছে৷ তারা বাংলাদেশে ১৯৯৬, ২০০৮ সালের নির্বাচনের সময় কাজ করেছে৷ তারা অনেক দিন ধরেই কাজ করছে এবং তাদের গ্রহণযোগ্যতা আছে৷”

তিনি জানান, নির্বাচনের আইন কানুন, রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থা, নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতাসহ অবাধ,সুষ্ঠু ও অংশহণমূলক নির্বাচনের জন্য যা যা দরকার তার সবকিছুই তারা খতিয়ে দেখে৷

তিনি বলেন, ‘‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও শেষ পর্যন্ত যদি নির্বাচনে পর্যবেক্ষক না পাঠায় তাহলে তা আমাদের জন্য দুঃখজনক হবে৷”

সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল(অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন মনে করেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষক না পাঠানোর সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের ওপরও প্রভাব ফেলতে পারে৷ কারণ তারা একইভাবে কাজ করে৷ তারপরও তারা প্রাক-পর্যবেক্ষক দল পাঠিয়েছে তাদের মতো করে সার্বিক পরিস্থিতি অনুসন্ধান করতে৷

তিনি বলেন, ‘‘২০০৮ সালের নির্বাচনের সময় আমরা যখন নির্বাচন কমিশনে ছিলাম তখন ইইউ, যুক্তরাষ্ট্রসহ সব আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরাই এসেছিলেন৷ সেই সময়ের সঙ্গে এখনকার নির্বাচনি পরিবেশের তুলনা চলে না৷ আকাশ-পাতাল পার্থক্য৷”

তার মতে, নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় ইইউ দলের চেয়ে পরিস্থিতি আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবে যুক্তরাষ্ট্রের এই দলটি৷ বলেন, ‘‘তারা যদি শেষ পর্যন্ত পর্যবেক্ষক পাঠায় তাদের টিম অত বড় হবে না৷ তারা দূতাবাসের মাধ্যমে এখান থেকেও লোক নিয়োগ দেয়৷”

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রণমূলক নির্বাচনের জন্য তৎপরতা দেখাচ্ছে৷ এরইমধ্যে বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রণমূলক নির্বাচনের পথে যারা বাধা তাদের উপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিতে দিতে শুরু করেছে৷

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ