০৬:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪

দেশের একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১২:৩৬:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই ২০২০
  • / ১৫১১ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশের একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না, সবাইকে আশ্রয় দেয়া হবে বলে আবারো অঙ্গীকার করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সরকার সবাইকে আশ্রয় দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।।কক্সবাজারে দেশের সবচাইতে বড় আশ্রয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করে তিনি বলেন, দেশে বন্যা হবার আশংকা বাড়ছে । তবে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সরকারের সব ধরনের প্রস্ততি আছে বলেও আশ্বস্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কামিনী, হাসনাহেনা, গন্ধরাজ-এমন ফুলের নামে নামকরণ করা হয়েছে ভবনগুলোর। ফুলের মত শুভ্র এ ভবনগুলো সমুদ্রদ্বীপ কুতুবদিয়া ও পাশের মহেশখালীতে ১৯৯১ সালে সাগরজলে ভিটেমাটি হারানো জলবায়ু উদ্বাস্তু মানুষদের জীবনে স্বপ্নের চেয়েও বড় কিছু। সব হারিয়ে কক্সবাজারে যে বস্তিজীবনে তারা বাধ্য হয়েছিল, তা থেকে উচ্ছেদ হয়েও এবার পাচ্ছে অত্যাধুনিক ফ্ল্যাট। আর তা উপহার দিচ্ছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কক্সবাজারে প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ অগ্রাধিকার উন্নয়ন প্রকল্পের অন্যতম শেখ হাসিনা আশ্রয়ণ প্রকল্প। সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে এ প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে ১৯টি পাঁচতলা ভবনের কাজ শেষ হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত জলবায়ু উদ্বাস্তু ৬০০ পরিবার পাচ্ছে নতুন ফ্ল্যাট। কক্সবাজার সদরের খুরুশকুল ইউনিয়নের বাঁকখালী নদীর তীর ঘেঁষা বৃহৎ এ প্রকল্পে পর্যায়ক্রমে ৪হাজার ৪৪৮টি পরিবার পাবে ফ্ল্যাট।

ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী স্বপ্নের প্রকল্পটি উদ্বোধন করেন। কক্সবাজার প্রান্তে সুবিধাভোগীদের হাতে তুলে দেয়া হয় ফ্ল্যাটের চাবি । প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব জলবায়ূ উদ্বাবাস্তদের কেবল বাসস্থানই নয়, উপার্জনের পথও করে দেয়া হবে। আধুনিক শহর হিসেবে গড়ে তোলা হবে এই আশ্রয়নকে। দেশের প্রত্যেক ভুমিহীন বা গৃহহীন মানুষ আশ্রয় পাবে উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, মুজিববর্ষে একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না।দেশে বন্যার প্রকোপ বাড়তে পারে এমন শংকার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বন্যা মোকাবিলায় যথেষ্ট প্রস্ততি রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যের জন্য বাজেটে আলাদা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

দেশে এটিই প্রথম সর্ববৃহৎ এবং সর্বাধিক বাজেটের আশ্রয়ণ প্রকল্পের সম্পূর্ণ কাজ খুব দ্রুতই শেষ হবে বলে আশা প্রকাশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

দেশের একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় : ১২:৩৬:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই ২০২০

দেশের একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না, সবাইকে আশ্রয় দেয়া হবে বলে আবারো অঙ্গীকার করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সরকার সবাইকে আশ্রয় দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।।কক্সবাজারে দেশের সবচাইতে বড় আশ্রয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করে তিনি বলেন, দেশে বন্যা হবার আশংকা বাড়ছে । তবে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সরকারের সব ধরনের প্রস্ততি আছে বলেও আশ্বস্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কামিনী, হাসনাহেনা, গন্ধরাজ-এমন ফুলের নামে নামকরণ করা হয়েছে ভবনগুলোর। ফুলের মত শুভ্র এ ভবনগুলো সমুদ্রদ্বীপ কুতুবদিয়া ও পাশের মহেশখালীতে ১৯৯১ সালে সাগরজলে ভিটেমাটি হারানো জলবায়ু উদ্বাস্তু মানুষদের জীবনে স্বপ্নের চেয়েও বড় কিছু। সব হারিয়ে কক্সবাজারে যে বস্তিজীবনে তারা বাধ্য হয়েছিল, তা থেকে উচ্ছেদ হয়েও এবার পাচ্ছে অত্যাধুনিক ফ্ল্যাট। আর তা উপহার দিচ্ছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কক্সবাজারে প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ অগ্রাধিকার উন্নয়ন প্রকল্পের অন্যতম শেখ হাসিনা আশ্রয়ণ প্রকল্প। সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে এ প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে ১৯টি পাঁচতলা ভবনের কাজ শেষ হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত জলবায়ু উদ্বাস্তু ৬০০ পরিবার পাচ্ছে নতুন ফ্ল্যাট। কক্সবাজার সদরের খুরুশকুল ইউনিয়নের বাঁকখালী নদীর তীর ঘেঁষা বৃহৎ এ প্রকল্পে পর্যায়ক্রমে ৪হাজার ৪৪৮টি পরিবার পাবে ফ্ল্যাট।

ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী স্বপ্নের প্রকল্পটি উদ্বোধন করেন। কক্সবাজার প্রান্তে সুবিধাভোগীদের হাতে তুলে দেয়া হয় ফ্ল্যাটের চাবি । প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব জলবায়ূ উদ্বাবাস্তদের কেবল বাসস্থানই নয়, উপার্জনের পথও করে দেয়া হবে। আধুনিক শহর হিসেবে গড়ে তোলা হবে এই আশ্রয়নকে। দেশের প্রত্যেক ভুমিহীন বা গৃহহীন মানুষ আশ্রয় পাবে উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, মুজিববর্ষে একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না।দেশে বন্যার প্রকোপ বাড়তে পারে এমন শংকার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বন্যা মোকাবিলায় যথেষ্ট প্রস্ততি রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যের জন্য বাজেটে আলাদা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

দেশে এটিই প্রথম সর্ববৃহৎ এবং সর্বাধিক বাজেটের আশ্রয়ণ প্রকল্পের সম্পূর্ণ কাজ খুব দ্রুতই শেষ হবে বলে আশা প্রকাশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।