০৩:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪

চেষ্টা করেও বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীদের বাগে আনতে পারছে না বড় দুই রাজনৈতিক দল

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১১:৪৭:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ মার্চ ২০২০
  • / ১৫০৬ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে দফায় দফায় চেষ্টা করেও বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীদের বাগে আনতে পারছে না বড় দুই রাজনৈতিক দল। তবে সবচেয় বেশী সংকটে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। নগরীর ৪১ টি ওয়ার্ডের ৩৫টিতেই রয়েছে বিদ্রোহী প্রার্থী। আর ভোটের মাঠে তেমন সক্রিয় না হলেও ৬টি ওয়ার্ডে বিদ্রোহী প্রার্থী আছে বিএনপির। নির্ধারিত সময়ের পর তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে দুই দলেরই সিনিয়র নেতারা। আর বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচন কমিশনের নিয়ম ভেঙ্গে কাউন্সিলর পদে মনোনয়নের মাধ্যমে নির্বাচনকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিয়েছে দুই দলই।

নির্বাচন কমিশনের তফসীল অনুযায়ী, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে রোববার প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। নির্বাচন প্রক্রিয়ার এই পর্বে এসে, মেয়র প্রার্থীদের ছাপিয়ে সবার নজর কেড়েছে কাউন্সিলর প্রার্থীরা। জিভি-ইসি
বৃহস্পতিবার নগরীর থিয়েটার ইনস্টিটিউটে কাউন্সিলর পদ নিয়ে জটিলতা নিরসনে বিদ্রোহী প্রার্থীদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা। টানা তিন ঘন্টার বৈঠকে একজন প্রার্থীও দলের সিদ্ধান্ত মেনে, প্রার্থীতা প্রত্যাহার করতে রাজি হয়নি। এতে ক্ষুব্ধ সিনিয়র নেতারা।

বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীদের প্রার্থীতা প্রত্যাহারে রাজি করানোসহ সিটি নির্বাচনের কৌশল নির্ধারণে একইদিন নগরীর একটি কনভেনশন সেন্টারে বর্ধিত সভা করে মহানগর বিএনপি। সভা থেকে তেমন কোন সিদ্ধান্ত না এলেও বিএনপি নেতাদের দাবি, বিদ্রোহ দমাতে সফল হয়েছেন তারা। আর রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, কাউন্সিলর পদে মনোনয়ন দেয়ার কোন বিধান না থাকলেও, তৃণমুলে কর্তৃত্ব বাড়াতে পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরুর পর থেকে ৫টি ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বী কাউন্সিলর প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে বেশ কয়েকটি ছোট-বড় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু হলে সংঘাতের মাত্রা বাড়বে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। ফুটেজ-১

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

চেষ্টা করেও বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীদের বাগে আনতে পারছে না বড় দুই রাজনৈতিক দল

আপডেট সময় : ১১:৪৭:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ মার্চ ২০২০

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে দফায় দফায় চেষ্টা করেও বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীদের বাগে আনতে পারছে না বড় দুই রাজনৈতিক দল। তবে সবচেয় বেশী সংকটে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। নগরীর ৪১ টি ওয়ার্ডের ৩৫টিতেই রয়েছে বিদ্রোহী প্রার্থী। আর ভোটের মাঠে তেমন সক্রিয় না হলেও ৬টি ওয়ার্ডে বিদ্রোহী প্রার্থী আছে বিএনপির। নির্ধারিত সময়ের পর তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে দুই দলেরই সিনিয়র নেতারা। আর বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচন কমিশনের নিয়ম ভেঙ্গে কাউন্সিলর পদে মনোনয়নের মাধ্যমে নির্বাচনকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিয়েছে দুই দলই।

নির্বাচন কমিশনের তফসীল অনুযায়ী, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে রোববার প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। নির্বাচন প্রক্রিয়ার এই পর্বে এসে, মেয়র প্রার্থীদের ছাপিয়ে সবার নজর কেড়েছে কাউন্সিলর প্রার্থীরা। জিভি-ইসি
বৃহস্পতিবার নগরীর থিয়েটার ইনস্টিটিউটে কাউন্সিলর পদ নিয়ে জটিলতা নিরসনে বিদ্রোহী প্রার্থীদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা। টানা তিন ঘন্টার বৈঠকে একজন প্রার্থীও দলের সিদ্ধান্ত মেনে, প্রার্থীতা প্রত্যাহার করতে রাজি হয়নি। এতে ক্ষুব্ধ সিনিয়র নেতারা।

বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীদের প্রার্থীতা প্রত্যাহারে রাজি করানোসহ সিটি নির্বাচনের কৌশল নির্ধারণে একইদিন নগরীর একটি কনভেনশন সেন্টারে বর্ধিত সভা করে মহানগর বিএনপি। সভা থেকে তেমন কোন সিদ্ধান্ত না এলেও বিএনপি নেতাদের দাবি, বিদ্রোহ দমাতে সফল হয়েছেন তারা। আর রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, কাউন্সিলর পদে মনোনয়ন দেয়ার কোন বিধান না থাকলেও, তৃণমুলে কর্তৃত্ব বাড়াতে পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরুর পর থেকে ৫টি ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বী কাউন্সিলর প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে বেশ কয়েকটি ছোট-বড় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু হলে সংঘাতের মাত্রা বাড়বে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। ফুটেজ-১