১০:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪

চট্টগ্রাম বিভাগের সব উপজেলাকেই জোনভিত্তিক বিন্যাসে আনা হচ্ছে

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:২৯:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুন ২০২০
  • / ১৫১৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

করোনা আক্রান্তের দিক থেকে সর্বোচ্চ অবস্থানে থাকা চট্টগ্রাম মহানগরীর ১০টি ওয়ার্ডের এগারোটি পয়েন্টকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এগুলোর মধ্যে ১০ নম্বর উত্তর কাট্টলী ওয়ার্ডে আজ থেকে পরীক্ষামূলক লকডাউন শুরু করলো সিটি কর্পোরেশন। পর্যায়ক্রমে অন্য ওয়ার্ডগুলোতেও লকডাউন কার্যকর করার কথা জানিয়েছেন সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দিন। আর সিভিল সার্জন বলছেন, মহানগর ছাড়াও জেলার সব উপজেলাকেই জোনভিত্তিক বিন্যাসে আনা হচ্ছে। এসব এলাকায় সংক্রমণরোধে জোনভিত্তিক স্বাস্থ্যবিধি প্রয়োগে কঠোর হবার সুপারিশ করেছেন তারা।

ঢাকা ও কক্সবাজারের পর এবার চট্টগ্রামের উত্তর কাট্টলী এলাকাকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করে পরীক্ষামূলক লকডাউন শুরু করেছে সিটি কর্পোরেশন। এখানে সফল হলে স্বাস্থ্য বিভাগের ঘোষণা অনুযায়ী নগরীর আরো ১০টি ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকাকে পর্যায়ক্রমে লকডাউন করার প্রস্তুতিও নিয়েছে প্রশাসন। ২৬ মার্চ থেকে শুরু হওয়া অনির্দিষ্টকালের মতো সাধারণ ছুটি আর নয়, এবার মেয়াদ বেঁধে পুরোপুরি লকডাউনের আওতায় থাকবে রেডজোন ঘোষিত এলাকাগুলো। এসব এলাকার বাসিন্দারা ২১ দিনের জন্য ঘরের বাইরে বের হতে পারবেন না। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য, এমনকি ওষুধের জন্যও যোগাযোগ করতে হবে সিটি কর্পোরেশনের কন্ট্রোল রুমের সাথে। সেখান থেকেই চাহিদা মেটানো হবে নগরবাসীর। এমনটাই জানালেন সিটি মেয়র।

স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, এলাকাভিত্তিক জনসংখ্যার ঘনত্ব অনুযায়ী আক্রান্তের আনুপাতিক হিসেব ধরে রেড, ইয়েলো ও গ্রীণ জোনে ভাগ করা হয়েছে নগরীসহ গোটা জেলাকে। করোনার বিস্তার ঠেকাতে এসব এলাকায় দ্রুত জোনভিত্তিক স্বাস্থ্যবিধি প্রয়োগে প্রশাসনকে কঠোর হতে সুপারিশও করেছেন তারা।আর চিকিৎসকদের সংগঠন- বিএমএ বলছে, রেড জোনগুলোতে সঠিক লকডাউনের পরিবর্তে সাধারণ ছুটির নামে শুভংকরের ফাঁকি দিলে সুফল মিলবে না।

উত্তর কাট্টলী ছাড়াও চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্দর, পতেঙ্গা, পাহাড়তলী, কোতোয়ালী, খুলসী ও হালিশহর এলাকার ১০টি পয়েন্টকে রেডজোন হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এছাড়া জেলার হাটহাজারী, পটিয়া, সীতাকুণ্ডু, বোয়ালখালী, চন্দনাইশ, বাঁশখালী, রাঙ্গুনিয়া, রাউজান ও আনোয়ারা উপজেলাও রয়েছে রেডজোনের তালিকায়।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

চট্টগ্রাম বিভাগের সব উপজেলাকেই জোনভিত্তিক বিন্যাসে আনা হচ্ছে

আপডেট সময় : ০১:২৯:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুন ২০২০

করোনা আক্রান্তের দিক থেকে সর্বোচ্চ অবস্থানে থাকা চট্টগ্রাম মহানগরীর ১০টি ওয়ার্ডের এগারোটি পয়েন্টকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এগুলোর মধ্যে ১০ নম্বর উত্তর কাট্টলী ওয়ার্ডে আজ থেকে পরীক্ষামূলক লকডাউন শুরু করলো সিটি কর্পোরেশন। পর্যায়ক্রমে অন্য ওয়ার্ডগুলোতেও লকডাউন কার্যকর করার কথা জানিয়েছেন সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দিন। আর সিভিল সার্জন বলছেন, মহানগর ছাড়াও জেলার সব উপজেলাকেই জোনভিত্তিক বিন্যাসে আনা হচ্ছে। এসব এলাকায় সংক্রমণরোধে জোনভিত্তিক স্বাস্থ্যবিধি প্রয়োগে কঠোর হবার সুপারিশ করেছেন তারা।

ঢাকা ও কক্সবাজারের পর এবার চট্টগ্রামের উত্তর কাট্টলী এলাকাকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করে পরীক্ষামূলক লকডাউন শুরু করেছে সিটি কর্পোরেশন। এখানে সফল হলে স্বাস্থ্য বিভাগের ঘোষণা অনুযায়ী নগরীর আরো ১০টি ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকাকে পর্যায়ক্রমে লকডাউন করার প্রস্তুতিও নিয়েছে প্রশাসন। ২৬ মার্চ থেকে শুরু হওয়া অনির্দিষ্টকালের মতো সাধারণ ছুটি আর নয়, এবার মেয়াদ বেঁধে পুরোপুরি লকডাউনের আওতায় থাকবে রেডজোন ঘোষিত এলাকাগুলো। এসব এলাকার বাসিন্দারা ২১ দিনের জন্য ঘরের বাইরে বের হতে পারবেন না। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য, এমনকি ওষুধের জন্যও যোগাযোগ করতে হবে সিটি কর্পোরেশনের কন্ট্রোল রুমের সাথে। সেখান থেকেই চাহিদা মেটানো হবে নগরবাসীর। এমনটাই জানালেন সিটি মেয়র।

স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, এলাকাভিত্তিক জনসংখ্যার ঘনত্ব অনুযায়ী আক্রান্তের আনুপাতিক হিসেব ধরে রেড, ইয়েলো ও গ্রীণ জোনে ভাগ করা হয়েছে নগরীসহ গোটা জেলাকে। করোনার বিস্তার ঠেকাতে এসব এলাকায় দ্রুত জোনভিত্তিক স্বাস্থ্যবিধি প্রয়োগে প্রশাসনকে কঠোর হতে সুপারিশও করেছেন তারা।আর চিকিৎসকদের সংগঠন- বিএমএ বলছে, রেড জোনগুলোতে সঠিক লকডাউনের পরিবর্তে সাধারণ ছুটির নামে শুভংকরের ফাঁকি দিলে সুফল মিলবে না।

উত্তর কাট্টলী ছাড়াও চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্দর, পতেঙ্গা, পাহাড়তলী, কোতোয়ালী, খুলসী ও হালিশহর এলাকার ১০টি পয়েন্টকে রেডজোন হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এছাড়া জেলার হাটহাজারী, পটিয়া, সীতাকুণ্ডু, বোয়ালখালী, চন্দনাইশ, বাঁশখালী, রাঙ্গুনিয়া, রাউজান ও আনোয়ারা উপজেলাও রয়েছে রেডজোনের তালিকায়।