১২:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

কর্ণফূলী নদীর টানেল সংলগ্ন আউটার রিংরোড মিরসরাই ইকোনোমিক জোনের সাথে সংযুক্তের পরিকল্পনা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৫২:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২১
  • / ১৫১২ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্টগ্রামের কর্ণফূলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল সংলগ্ন আউটার রিংরোডকে মিরসরাই ইকোনোমিক জোনের সাথে সংযুক্ত করার পরিকল্পনা নিয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ- সিডিএ। এতে সড়কটির সুফল বাড়ার পাশাপাশি মহানগর, এমনকি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ওপর থেকেও চাপ কমবে বলে আশা কর্তৃপক্ষের। তবে গুরুত্বপুর্ণ এই সড়কটি পুরোপুরি বাস্তবায়নের আগেই কয়েক দফা সংশোধনী আনায় সিডিএ’র দূরদর্শিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নগরবিদরা।

চট্টগ্রামের কাট্টলী এলাকায় সাগরপাড়ের এই পরিত্যক্ত জমির ওপর দিয়ে আউটার রিং রোড নামের বাইপাস সড়ক নির্মাণ করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ- সিডিএ। ঢাকা-চট্টগ্রাম টোলরোডের রাসমনির ঘাট থেকে শুরু হয়ে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে গিয়ে মিশেছে চার লেনের এই সড়কটি। পরে এই সড়কের মাথায়- পতেঙ্গা অংশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের নির্মাণ কাজ শুরু করে সরকার। আর ডানপাশের সাগরপাড়ে বে-টার্মিনাল নামের নতুন বন্দর গড়ে তোলার প্রকল্প নিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। এর কাছেই গড়ে উঠছে মিরসরাই ইকোনোমিক জোন। এজন্য সড়কটি হয়ে উঠেছে গুরুত্বপুর্ণ।

তাই সবকিছুর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে আইটার রিং রোডের প্রকল্পটি পরিবর্তন-পরিবর্ধনের উদ্যোগ নিয়েছে সিডিএ।

নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, একসময় বাইপাস সড়ক হিসেবে নির্মাণ করা সড়কটির এখন বহুমুখী ব্যবহারের সুযোগ হয়েছে। তাই সঠিকভাবে পরিকল্পনা করতে পারলে প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি সুফল পাবার সম্ভাবনা রয়েছে।

সিডিএ’র নেয়া আউটার রিং-রোডের এই প্রকল্পের সব কাজ এখনো শেষ হয়নি। এরই মাঝে পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়ায় প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের দূরদর্শিতা ও সংশ্লিষ্টদের সমন্বয়হীনতার ব্যাপারেও প্রশ্ন তুলছেন নগরবিদরা।

আর সিডিএ’র দাবি- অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠান দিয়ে ফিজিবিলিটি স্টাডি করেই প্রকল্পের কাজে হাত দেয় তারা। তবে অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো কাছাকাছি এলাকায় আরো প্রকল্প নেয়ায় তৈরী হয়েছে জটিলতা।

রাসমনির ঘাটের পরে ফৌজদারহাট হয়ে ভাটিয়ারি পর্যন্ত সাগর পাড়ের এলাকাটিতে সরকারি খাসজমির সাথে সংরক্ষিত বনাঞ্চল ও ব্যক্তিগত জমি ছাড়াও রয়েছে নানান ধরনের বহু স্থাপনা। তাই সম্প্রসারণ করা প্রকল্পটি বাস্তবায়নে নতুন জটিলতার আশংকাও করছেন অনেকে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

কর্ণফূলী নদীর টানেল সংলগ্ন আউটার রিংরোড মিরসরাই ইকোনোমিক জোনের সাথে সংযুক্তের পরিকল্পনা

আপডেট সময় : ০১:৫২:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২১

চট্টগ্রামের কর্ণফূলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল সংলগ্ন আউটার রিংরোডকে মিরসরাই ইকোনোমিক জোনের সাথে সংযুক্ত করার পরিকল্পনা নিয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ- সিডিএ। এতে সড়কটির সুফল বাড়ার পাশাপাশি মহানগর, এমনকি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ওপর থেকেও চাপ কমবে বলে আশা কর্তৃপক্ষের। তবে গুরুত্বপুর্ণ এই সড়কটি পুরোপুরি বাস্তবায়নের আগেই কয়েক দফা সংশোধনী আনায় সিডিএ’র দূরদর্শিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নগরবিদরা।

চট্টগ্রামের কাট্টলী এলাকায় সাগরপাড়ের এই পরিত্যক্ত জমির ওপর দিয়ে আউটার রিং রোড নামের বাইপাস সড়ক নির্মাণ করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ- সিডিএ। ঢাকা-চট্টগ্রাম টোলরোডের রাসমনির ঘাট থেকে শুরু হয়ে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে গিয়ে মিশেছে চার লেনের এই সড়কটি। পরে এই সড়কের মাথায়- পতেঙ্গা অংশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের নির্মাণ কাজ শুরু করে সরকার। আর ডানপাশের সাগরপাড়ে বে-টার্মিনাল নামের নতুন বন্দর গড়ে তোলার প্রকল্প নিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। এর কাছেই গড়ে উঠছে মিরসরাই ইকোনোমিক জোন। এজন্য সড়কটি হয়ে উঠেছে গুরুত্বপুর্ণ।

তাই সবকিছুর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে আইটার রিং রোডের প্রকল্পটি পরিবর্তন-পরিবর্ধনের উদ্যোগ নিয়েছে সিডিএ।

নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, একসময় বাইপাস সড়ক হিসেবে নির্মাণ করা সড়কটির এখন বহুমুখী ব্যবহারের সুযোগ হয়েছে। তাই সঠিকভাবে পরিকল্পনা করতে পারলে প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি সুফল পাবার সম্ভাবনা রয়েছে।

সিডিএ’র নেয়া আউটার রিং-রোডের এই প্রকল্পের সব কাজ এখনো শেষ হয়নি। এরই মাঝে পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়ায় প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের দূরদর্শিতা ও সংশ্লিষ্টদের সমন্বয়হীনতার ব্যাপারেও প্রশ্ন তুলছেন নগরবিদরা।

আর সিডিএ’র দাবি- অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠান দিয়ে ফিজিবিলিটি স্টাডি করেই প্রকল্পের কাজে হাত দেয় তারা। তবে অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো কাছাকাছি এলাকায় আরো প্রকল্প নেয়ায় তৈরী হয়েছে জটিলতা।

রাসমনির ঘাটের পরে ফৌজদারহাট হয়ে ভাটিয়ারি পর্যন্ত সাগর পাড়ের এলাকাটিতে সরকারি খাসজমির সাথে সংরক্ষিত বনাঞ্চল ও ব্যক্তিগত জমি ছাড়াও রয়েছে নানান ধরনের বহু স্থাপনা। তাই সম্প্রসারণ করা প্রকল্পটি বাস্তবায়নে নতুন জটিলতার আশংকাও করছেন অনেকে।