সড়ক দুর্ঘটনায় কুমিল্লা,কক্সবাজারের চকরিয়া, গাইবান্ধার পলাশবাড়ী ঝিনাইদহ ও ময়মনসিংহে ১০ জন নিহত হয়েছে।

কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ ৪ যাত্রী নিহত হয় ও আহত হয় অন্তত ২৫ যাত্রী । গেলো রাত সাড়ে ১১টার দিকে বানিয়ারছড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা হয়। চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ হাবিবুর রহমান জানান, ফেনী থেকে কক্সবাজারমুখি স্টার লাইন পরিবহনের গাড়িটি একইমুখি অপর একটি গাড়িকে ওভারটেক করতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে সড়কের পাশে পড়ে যায়। পরে সেখান থেকে চার যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার হয়।

গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে মাইক্রোবাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল আরোহী বাবা-ছেলে নিহত হয়েছে। গেল রাতে, পলাশবাড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সে এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বাস ও কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে চালকসহ ২ জন নিহত হয়েছে। এঘটনায় আহত হয়েছে আরও দশজন। গেল রাত ৪টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ঝিনাইদহের সদরে আলমসাধুর ধাক্কায় আছিয়া খাতুন নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। পুলিশ জানায়, হাটগোপালপুর থেকে ইট বোঝাই একটি আলমসাধু ঝিনাইদহ শহরের দিকে আসছিল। এ সময় আলমসাধুটি ওই এলাকার নতুন বাড়ীর সামনে শিশুটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে সে রাস্তার উপর ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।

এদিকে, ময়মনসিংহের ভালুকায় মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আব্দুল্লাহ হিল কাফি নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ জানায়, সকালে ময়মনসিংহ থেকে মোটরসাইকেল যোগে ঢাকায় যাচ্ছিলো। ভালুকা পৌরসভার কাঁঠালী এলাকায় আসলে হঠাৎ মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। পরে পুলিশ ও স্থানীয়রা তাদের আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক কাফিকে মৃত ঘোষণা করেণ।