০৯:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪

রমজানে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে পাইকারী বাজারে

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১২:৪৮:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১৮২২ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রমজানে চাহিদা বেশি এমন সব নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে দেশের সবচেয়ে বড় পাইকারী বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে। চিনি, ছোলা, পেঁয়াজ, খেজুরসহ সব ধরনের ডালের দাম উর্ধ্বমুখি। সরবরাহে ঘাটতি না থাকলেও ডলার সংকটে পর্যাপ্ত এলসি করতে না পারা, অস্বাভাবিক ট্যাক্স বৃদ্ধি ও সিন্ডিকেট কারসাজির কারণে খাদ্যপণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

একমাস পর রমজান। তাই বাজার ধরতে রোজায় চাহিদা সম্পন্ন পণ্যে বাজার ঠাসা। প্রতিদিন বন্দর থেকে ট্রাকে করে পণ্য আসছে খাতুনগঞ্জে; বেড়িয়েও যাচ্ছে বিভিন্ন খুচরা বাজারের উদ্দেশ্যে। প্রতিটি দোকান ও গুদাম ভর্তি ছোলা, ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, আদা, চিনি, খেজুরসহ হরেক রকমের পণ্যে।
রমজানে সবচেয়ে বেশি চাহিদা খেজুরের। গেল বছরের তুলনায় আমদানী নির্ভর পণ্যটির দাম বেড়েছে দ্বিগুন। এরপরই চাহিদা বেশি ছোলার। দাম বেড়েছে প্রকারভেদে কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা। এক মাস আগে প্রতি কেজি ৪৫ টাকার সাদা মটর এখন ৬৫ টাকায় ঠেকেছে। এভাবে ভোজ্য তেল, চিনি, পেঁয়াজসহ সব ধরনের পণ্যের দামই উর্দ্ধমুখি।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানী নির্ভর পণ্যে ডিউটি বেশি নির্ধারণ করায় অনেকে পণ্য এনেও বন্দর থেকে খালাস করছে না। রমজান বিবেচনায় ডিউটি কমানোর সরকারী আশ্বাস বাস্তবায়ন না হলে, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে আরেক দফায় অস্থির হয়ে উঠবে নিত্যপণ্যের বাজার।
ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, ডলার সংকটের পাশাপাশি টাকার অবমুল্যায়নের কারনে স্বাভাবিকভাবেই প্রতিটি পণ্যের দাম আগের চেয়ে বাড়বে। এর ওপর কারসাজি করলে নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যাবে বাজার। তাই এখন থেকেই আমদানী পর্যায়ে তদারকি বাড়াতে হবে। ব্যাবসায়ীরা বলছেন রমজানকে টার্গেট করে যে পরিমাণ খাদ্যপণ্য আমদানী করা হয়েছে তাতে বড় ধরনের কারসাজি না হলে, আগামী ৬ মাস কোন পণ্যের সংকট তৈরী হবে না।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

রমজানে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে পাইকারী বাজারে

আপডেট সময় : ১২:৪৮:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

রমজানে চাহিদা বেশি এমন সব নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে দেশের সবচেয়ে বড় পাইকারী বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে। চিনি, ছোলা, পেঁয়াজ, খেজুরসহ সব ধরনের ডালের দাম উর্ধ্বমুখি। সরবরাহে ঘাটতি না থাকলেও ডলার সংকটে পর্যাপ্ত এলসি করতে না পারা, অস্বাভাবিক ট্যাক্স বৃদ্ধি ও সিন্ডিকেট কারসাজির কারণে খাদ্যপণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

একমাস পর রমজান। তাই বাজার ধরতে রোজায় চাহিদা সম্পন্ন পণ্যে বাজার ঠাসা। প্রতিদিন বন্দর থেকে ট্রাকে করে পণ্য আসছে খাতুনগঞ্জে; বেড়িয়েও যাচ্ছে বিভিন্ন খুচরা বাজারের উদ্দেশ্যে। প্রতিটি দোকান ও গুদাম ভর্তি ছোলা, ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, আদা, চিনি, খেজুরসহ হরেক রকমের পণ্যে।
রমজানে সবচেয়ে বেশি চাহিদা খেজুরের। গেল বছরের তুলনায় আমদানী নির্ভর পণ্যটির দাম বেড়েছে দ্বিগুন। এরপরই চাহিদা বেশি ছোলার। দাম বেড়েছে প্রকারভেদে কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা। এক মাস আগে প্রতি কেজি ৪৫ টাকার সাদা মটর এখন ৬৫ টাকায় ঠেকেছে। এভাবে ভোজ্য তেল, চিনি, পেঁয়াজসহ সব ধরনের পণ্যের দামই উর্দ্ধমুখি।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানী নির্ভর পণ্যে ডিউটি বেশি নির্ধারণ করায় অনেকে পণ্য এনেও বন্দর থেকে খালাস করছে না। রমজান বিবেচনায় ডিউটি কমানোর সরকারী আশ্বাস বাস্তবায়ন না হলে, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে আরেক দফায় অস্থির হয়ে উঠবে নিত্যপণ্যের বাজার।
ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, ডলার সংকটের পাশাপাশি টাকার অবমুল্যায়নের কারনে স্বাভাবিকভাবেই প্রতিটি পণ্যের দাম আগের চেয়ে বাড়বে। এর ওপর কারসাজি করলে নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যাবে বাজার। তাই এখন থেকেই আমদানী পর্যায়ে তদারকি বাড়াতে হবে। ব্যাবসায়ীরা বলছেন রমজানকে টার্গেট করে যে পরিমাণ খাদ্যপণ্য আমদানী করা হয়েছে তাতে বড় ধরনের কারসাজি না হলে, আগামী ৬ মাস কোন পণ্যের সংকট তৈরী হবে না।