মারমা নারীরা বঞ্চিত হন পিতা-মাতার সম্পদ থেকে
- আপডেট সময় : ০৫:২৮:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ নভেম্বর ২০২১
- / ১৫১৭ বার পড়া হয়েছে
বর্নাঢ্যময় জীবন সংস্কৃতি থাকলেও, মারমা নারীরা বঞ্চিত হন পিতা-মাতার সম্পদ থেকে। উত্তরাধিকার সূত্রে কোন কিছুর অধিকার নেই তাদের। পুরো খাগড়াছড়ি জেলায় জনসংখ্যা বিবেচনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছে মারমা সম্প্রদায়। সবার অংশগ্রহণে সমস্যা সমাধান সম্ভব বলে মনে করেন জেলা প্রশাসক।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় বাঙ্গালী, চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, সাঁওতাল ও গারোসহ বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে। খাগড়াছড়িতে দ্বিতীয় স্থানে মারমা সম্প্রদায়। প্রত্যেক জাতিগোষ্ঠীর চেয়ে সবচেয়ে বৈচিত্রময় জীবনাচার, ধর্মীয় কার্যক্রম, খেলাধুলা, নাচ-গানসহ ও বনার্ঢ্য সংস্কৃতির অধিকারী মারমারা।
নিজেদের ঐতিহ্যময় সংস্কৃতি থাকায় পরেও উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পত্তি না পাওয়ার অভিযোগ মারমা নারীদের।
প্রচলিত প্রথা-সংস্কৃতিসহ অনেক কিছু অবজ্ঞা করার সুযোগ নেই, সবার অংশগ্রহণে সমস্যা সমাধান সম্ভব মনে করছেন জেলা প্রশাসক।
সম্পত্তির উত্তরাধিকার নিয়ে সুস্পষ্ট আইন থাকলে মারমা নারীদের ভবিষ্যত আরো নিরাপদ হবে প্রত্যাশা সব মহলের।