০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪

ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বাড়ছে উত্তরাঞ্চলের সব নদীর পানি

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৫১:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই ২০২৩
  • / ১৫৭৮ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উত্তরাঞ্চলের বেশিরভাগ নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। যমুনা ও তিস্তায় পানি বেড়ে শাখা নদী ও উপনদীতে পানি পাড় ছুঁইছুঁই করছে। কুড়িগ্রামের নদ-নদী ধরলা, তিস্তা, দুধকুমার, ব্রহ্মপুত্রসহ অন্য নদ-নদীর পানি বেড়েই চলেছে।এদিকে, সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে দেশের ৭ জেলার ওপর দিয়ে ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে; সেই সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টিও হতে পারে।

সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যে অভ্যন্তরীণ করতোয়া, ফুলজোড় ও বড়াল নদীর পানিও বাড়ছে। ফলে যমুনায় তীব্র ভাঙন শুরু হয়েছে। গত ২ দিনে সিরাজগঞ্জে নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে একাধিক ঘর-বাড়ি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিস্তৃর্ণ ফসলি জমি। ভাঙন আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন নদীপাড়ের মানুষ।

বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। উজানের ঢলের পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়াও লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলায় প্রায় তিন হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

সকালে ৬ সেমি কমে তিস্তার পানি ১৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা, কালীগঞ্জ,আদিতমারী ও সদরসহ চার উপজেলার তিস্তার চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হতে পারে। পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত পানি উন্নয়ন বোর্ড।

কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র ধরলা দুধকুমারসহ সবক’টি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। দুধকুমার নদের পানি পাটেশরী পয়েন্টে বিপদসীমার ৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার সামান্য নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তৃতীয় দফায় জেলার নদ-নদীতে পানি বৃদ্ধির ফলে তীরবর্তী এলাকার নীচু এলাকাগুলোর বসতবাড়ীতে আবারও পানি ঢুকছে। শুরু হয়েছে ভাঙ্গণ।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বাড়ছে উত্তরাঞ্চলের সব নদীর পানি

আপডেট সময় : ০১:৫১:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই ২০২৩

ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উত্তরাঞ্চলের বেশিরভাগ নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। যমুনা ও তিস্তায় পানি বেড়ে শাখা নদী ও উপনদীতে পানি পাড় ছুঁইছুঁই করছে। কুড়িগ্রামের নদ-নদী ধরলা, তিস্তা, দুধকুমার, ব্রহ্মপুত্রসহ অন্য নদ-নদীর পানি বেড়েই চলেছে।এদিকে, সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে দেশের ৭ জেলার ওপর দিয়ে ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে; সেই সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টিও হতে পারে।

সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যে অভ্যন্তরীণ করতোয়া, ফুলজোড় ও বড়াল নদীর পানিও বাড়ছে। ফলে যমুনায় তীব্র ভাঙন শুরু হয়েছে। গত ২ দিনে সিরাজগঞ্জে নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে একাধিক ঘর-বাড়ি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিস্তৃর্ণ ফসলি জমি। ভাঙন আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন নদীপাড়ের মানুষ।

বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। উজানের ঢলের পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়াও লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলায় প্রায় তিন হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

সকালে ৬ সেমি কমে তিস্তার পানি ১৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা, কালীগঞ্জ,আদিতমারী ও সদরসহ চার উপজেলার তিস্তার চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হতে পারে। পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত পানি উন্নয়ন বোর্ড।

কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র ধরলা দুধকুমারসহ সবক’টি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। দুধকুমার নদের পানি পাটেশরী পয়েন্টে বিপদসীমার ৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার সামান্য নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তৃতীয় দফায় জেলার নদ-নদীতে পানি বৃদ্ধির ফলে তীরবর্তী এলাকার নীচু এলাকাগুলোর বসতবাড়ীতে আবারও পানি ঢুকছে। শুরু হয়েছে ভাঙ্গণ।