বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ, হামলা ও কেন্দ্র দখলের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় ধাপের পৌর নির্বাচন সম্পন্ন
- আপডেট সময় : ০৮:১১:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২১
- / ১৫০৭ বার পড়া হয়েছে
বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ, হামলা ও কেন্দ্র দখলের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় ধাপের পৌর নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচনকালে পাবনা ও বাগেরহাটে ভোটকেন্দ্রে হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় ১০ জন আহত হয়েছে। ওদিকে, ফেনীতে ককটেল বিস্ফোরণে পুলিশ সদস্যসহ আহত হয়েছে আরো দু’জন। কুষ্টিয়ায় জাল ভোট দেয়ার সময় দুই কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ। অনিয়ম ও কেন্দ্র দখলের অভিযোগে মেহেরপুরের গাংনীতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থীসহ বেশ কয়েকটি পৌরসভায় বিএনপি’র মেয়র প্রার্থীরা নির্বাচন বর্জন করেছেন।
বাগেরহাটের মংলা পৌরসভা নির্বাচনে দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। ভোট কারচুপি ও কেন্দ্র দখলের অভিযোগে বিএনপি’র মেয়র প্রার্থী জুলফিকার আলী নির্বাচন বর্জন করেছেন। সকাল সাড়ে দশটায় শহরের মাদরাসা রোডে নিজের বাসায় সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন তিনি। একইসঙ্গে স্বতন্ত্র দুই জন এবং বিএনপি সমর্থিত ১২ কাউন্সিলর প্রার্থী ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।
পাবনার ঈশ্বরদীতে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ করেন বিএনপি’র মেয়র প্রার্থী।
রাজশাহীর বাগমারার ভবানীগঞ্জ পৌরসভায়ও, কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়ার অভিযোগে নির্বাচন বর্জন করেছেন বিএনপি’র মেয়র প্রার্থী।
সাভারে ব্যাপক অনিয়ম ও ভোট কারচুপির অভিযোগ করেছে বিএনপি’র মেয়র প্রার্থী রেফাত উল্লাহ।
কুষ্টিয়ার কুমারখালী পৌর নির্বাচনে জাল স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে ভোট দিতে এসে আটক হয়েছে দুই কিশোর।