১২:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪

পৌর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সরগরম দিনাজপুর ও সিরাজগঞ্জ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৬:২২:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ জানুয়ারী ২০২১
  • / ১৫০৮ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সরগরম এখন দিনাজপুর সদর, বিরামপুর ও বীরগঞ্জ পৌর এলাকা। এদিকে, দ্বিতীয় ধাপে সিরাজগঞ্জেরও পাঁচটি পৌরসভায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। একটিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। বাকি চারটিতে লড়াই হবে মূলত আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থীর মধ্যে। আচরণবিধি লংঘনের অভিযোগ পেলে সাথে সাথে নিষ্পত্তি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।

১৮৬৯ সালে গঠিত হয় দিনাজপুর পৌরসভা। ১৭০ বছরের ইতিহাস বুকে নিয়ে পৌরসভাটি আজ অবহেলার স্মারক হয়ে আছে। অপরিকল্পিতভাবে এখানে বাস করছে চার লক্ষাধিক পৌরবাসী। অবকাঠামোগত উন্নয়ন না হওয়া ক্ষোভ ভোটারদের। এবার পরিবর্তন চায় তারা।

বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি নিয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছে কাউন্সিলর প্রার্থীরা।

সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে প্রশাসনকে দায় নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিএনপি সমর্থিত বর্তমান মেয়র। জনগণ সরকারের উন্নয়নের পক্ষে রায় দেবে বলে মনে করে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। তবে, জয়ের ব্যাপারে জাতীয় পার্টির প্রার্থীও আশাবাদী।

১৬ জানুয়ারি দিনাজপুর, বিরামপুর ও বীরগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে বীরগঞ্জ পৌরসভায় ভোট হবে ইভিএম পদ্ধতিতে।

দিনাজপুরে এক লাখ ৩০ হাজার ৮০৩, বিরামপুরে ৩৬ হাজার ৭৪৮ এবং বীরগঞ্জ পৌরসভায় ১৫ হাজার ৫৪৫ ভোটার এবার ভোট দেবেন।

এদিকে, সিরাজগঞ্জ, কাজিপুর, রায়গঞ্জ, উল্লাপাড়া ও বেলকুচি পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১৬ জানুয়ারি। কাজিপুরে ইতিমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। বাকি চারটিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ মোট ১৪ প্রার্থী মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। তবে, মূল লড়াই হবে বড় দুই দলের প্রার্থীর মধ্যে।

সবকটিতেই বর্তমান মেয়ররাই আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন। তারা মনে করেন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় জনগণ আবারও নৌকায় ভোট দেবে। আর বিএনপি’র প্রার্থীরা বলছেন, পরিবর্তনের আশায় জনগণ ধানের শীষে ভোট দেয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে।

ভোটাররা চাইছে সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ। যাতে পছন্দের ব্যক্তিকে ভোট দিতে পারেন।

রিটার্নিং অফিসার জানান, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।

কাজিপুর পৌরসভায় ইভিএম এবং জেলার বাকিগুলোতে ব্যালটে ভোট নেয়া হবে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

পৌর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সরগরম দিনাজপুর ও সিরাজগঞ্জ

আপডেট সময় : ০৬:২২:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ জানুয়ারী ২০২১

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সরগরম এখন দিনাজপুর সদর, বিরামপুর ও বীরগঞ্জ পৌর এলাকা। এদিকে, দ্বিতীয় ধাপে সিরাজগঞ্জেরও পাঁচটি পৌরসভায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। একটিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। বাকি চারটিতে লড়াই হবে মূলত আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থীর মধ্যে। আচরণবিধি লংঘনের অভিযোগ পেলে সাথে সাথে নিষ্পত্তি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।

১৮৬৯ সালে গঠিত হয় দিনাজপুর পৌরসভা। ১৭০ বছরের ইতিহাস বুকে নিয়ে পৌরসভাটি আজ অবহেলার স্মারক হয়ে আছে। অপরিকল্পিতভাবে এখানে বাস করছে চার লক্ষাধিক পৌরবাসী। অবকাঠামোগত উন্নয়ন না হওয়া ক্ষোভ ভোটারদের। এবার পরিবর্তন চায় তারা।

বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি নিয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছে কাউন্সিলর প্রার্থীরা।

সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে প্রশাসনকে দায় নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিএনপি সমর্থিত বর্তমান মেয়র। জনগণ সরকারের উন্নয়নের পক্ষে রায় দেবে বলে মনে করে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। তবে, জয়ের ব্যাপারে জাতীয় পার্টির প্রার্থীও আশাবাদী।

১৬ জানুয়ারি দিনাজপুর, বিরামপুর ও বীরগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে বীরগঞ্জ পৌরসভায় ভোট হবে ইভিএম পদ্ধতিতে।

দিনাজপুরে এক লাখ ৩০ হাজার ৮০৩, বিরামপুরে ৩৬ হাজার ৭৪৮ এবং বীরগঞ্জ পৌরসভায় ১৫ হাজার ৫৪৫ ভোটার এবার ভোট দেবেন।

এদিকে, সিরাজগঞ্জ, কাজিপুর, রায়গঞ্জ, উল্লাপাড়া ও বেলকুচি পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১৬ জানুয়ারি। কাজিপুরে ইতিমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। বাকি চারটিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ মোট ১৪ প্রার্থী মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। তবে, মূল লড়াই হবে বড় দুই দলের প্রার্থীর মধ্যে।

সবকটিতেই বর্তমান মেয়ররাই আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন। তারা মনে করেন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় জনগণ আবারও নৌকায় ভোট দেবে। আর বিএনপি’র প্রার্থীরা বলছেন, পরিবর্তনের আশায় জনগণ ধানের শীষে ভোট দেয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে।

ভোটাররা চাইছে সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ। যাতে পছন্দের ব্যক্তিকে ভোট দিতে পারেন।

রিটার্নিং অফিসার জানান, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।

কাজিপুর পৌরসভায় ইভিএম এবং জেলার বাকিগুলোতে ব্যালটে ভোট নেয়া হবে।