০৯:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

পঞ্চগড়ে তেঁতুলিয়া উপজেলার লক্ষাধিক শ্রমিক খাবারের অভাবে

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:০৬:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ এপ্রিল ২০২০
  • / ১৫০৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পঞ্চগড়ে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে চলছে অঘোষিত লকডাউন। গ্রামে গ্রামে মানুষও ঘরবন্দি রয়েছে। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ সংকটে পড়েছে। বিশেষ করে তেঁতুলিয়া উপজেলার লক্ষাধিক শ্রমিক খাবারের অভাবে পড়েছে। এদিকে, গাইবান্ধার প্রত্যন্ত এলাকায় ঢাকা থেকে আগত ব্যক্তিরা হরহামেশাই চলাফেরা করছে। তাদের হোম কোয়ারন্টেনে থাকার কথা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সারাদেশের মানুষকে ঘরে থাকতে বলার পর পঞ্চগড়েও অঘোষিত লকডাউন চলছে। জেলায় এখন সবকিছু বন্ধ। দৈনন্দিন কাজ কর্ম করে যারা সংসার চালাতো, তাদের হাতে এখন কাজ নেই । বেকার হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক শ্রমিক। গত কয়েক মাস আগে প্রকৃতি বিরোধী পাথর উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়িরাও চরম বিপাকে পড়েছে। চা শ্রমিকরাও বেকার হয়ে পড়েছে।

তেঁতুলিয়া উপজেলা প্রশাসন গ্রামীণ পর্যায়ে দরিদ্র মানুষের তালিকা প্রস্তুত করছেন। অচিরেই তাদের হাতেও খাবার পৌছে যাবে বলে আশ্বাস দিলেন এই কর্মকর্তা। তিনি সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসারও আহ্বান জানিয়েছেন।

গাইবান্ধায় করোনা ভাইরাসের কারণে সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হতে নিষেধ করা হচ্ছে। সাধারন মানুষকে সচেতন করতে মাঠে কাজ করছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। জেলা শহরে এর প্রভাব পড়লেও গ্রামাঞ্চলে পুরাটাই উল্টো। হরহামেশাই চলাফেরা করছে লোকজন, ছোট ছোট চা দোকানগুলোতে চলছে আড্ডা।

সরকারের ছুটি ঘোষণার পর ঢাকা ছেড়ে গ্রামে ফেরে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। তারা ১৫ দিন হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার কথা থাকলেও তা মানা হচ্ছেনা। অন্যদিকে, কয়েকদিন ধরে কর্মজীবি মানুষ কাজ করতে না পেরে অসহায় জীবন যাপন করছেন ।

গ্রামগুলোতে সচেতনা বাড়ানের পাশাপাশি অসহায় মানুষের সহায়তা দেয়া হচ্ছে বলে জানান উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা ।

গাইবান্ধায় ২৪০ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই বিদেশী। আর ৪জন করোনা শনাক্ত রোগীকে বতমানে সদর হাসপাতাল আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

পঞ্চগড়ে তেঁতুলিয়া উপজেলার লক্ষাধিক শ্রমিক খাবারের অভাবে

আপডেট সময় : ০১:০৬:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ এপ্রিল ২০২০

পঞ্চগড়ে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে চলছে অঘোষিত লকডাউন। গ্রামে গ্রামে মানুষও ঘরবন্দি রয়েছে। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ সংকটে পড়েছে। বিশেষ করে তেঁতুলিয়া উপজেলার লক্ষাধিক শ্রমিক খাবারের অভাবে পড়েছে। এদিকে, গাইবান্ধার প্রত্যন্ত এলাকায় ঢাকা থেকে আগত ব্যক্তিরা হরহামেশাই চলাফেরা করছে। তাদের হোম কোয়ারন্টেনে থাকার কথা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সারাদেশের মানুষকে ঘরে থাকতে বলার পর পঞ্চগড়েও অঘোষিত লকডাউন চলছে। জেলায় এখন সবকিছু বন্ধ। দৈনন্দিন কাজ কর্ম করে যারা সংসার চালাতো, তাদের হাতে এখন কাজ নেই । বেকার হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক শ্রমিক। গত কয়েক মাস আগে প্রকৃতি বিরোধী পাথর উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়িরাও চরম বিপাকে পড়েছে। চা শ্রমিকরাও বেকার হয়ে পড়েছে।

তেঁতুলিয়া উপজেলা প্রশাসন গ্রামীণ পর্যায়ে দরিদ্র মানুষের তালিকা প্রস্তুত করছেন। অচিরেই তাদের হাতেও খাবার পৌছে যাবে বলে আশ্বাস দিলেন এই কর্মকর্তা। তিনি সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসারও আহ্বান জানিয়েছেন।

গাইবান্ধায় করোনা ভাইরাসের কারণে সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হতে নিষেধ করা হচ্ছে। সাধারন মানুষকে সচেতন করতে মাঠে কাজ করছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। জেলা শহরে এর প্রভাব পড়লেও গ্রামাঞ্চলে পুরাটাই উল্টো। হরহামেশাই চলাফেরা করছে লোকজন, ছোট ছোট চা দোকানগুলোতে চলছে আড্ডা।

সরকারের ছুটি ঘোষণার পর ঢাকা ছেড়ে গ্রামে ফেরে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। তারা ১৫ দিন হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার কথা থাকলেও তা মানা হচ্ছেনা। অন্যদিকে, কয়েকদিন ধরে কর্মজীবি মানুষ কাজ করতে না পেরে অসহায় জীবন যাপন করছেন ।

গ্রামগুলোতে সচেতনা বাড়ানের পাশাপাশি অসহায় মানুষের সহায়তা দেয়া হচ্ছে বলে জানান উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা ।

গাইবান্ধায় ২৪০ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই বিদেশী। আর ৪জন করোনা শনাক্ত রোগীকে বতমানে সদর হাসপাতাল আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।