১১:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

নেত্রকোনায় এ বছর তরমুজের ভাল ফলন হয়নি

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৩:৪০:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ এপ্রিল ২০২২
  • / ১৫২৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ভাল বীজ সরবরাহ না দেওয়ায় নেত্রকোনায় এ বছর তরমুজের ভাল ফলন হয়নি। এতে করে দু:শ্চিন্তায় পড়েছে জেলার সীমান্তবর্তী পাহাড়ী অঞ্চলের চাষীরা। লোকসানের ভয়ে আতংকে দিন কাটাচ্ছে তারা। ধার দেনা করে করে তরমুজের আবাদ করেছে অনেকেই। এদিকে বার বার জানানো হলেও কোন কৃষি কর্মকর্তা মাঠে যায়নি বলে অভিযোগ কৃষকদের। তবে তরমুজের আবাদ বৃদ্ধিকরনে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। এছাড়াও মাঠ পর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তাদের পরিদর্শনের বিষয়টি দেখবেন বলে জানায় জেলা কৃষি কর্মকর্তা।

নেত্রকোনার সীমান্তবর্তী পাহাড়ী এলাকা কলমাকান্দা ও দুর্গাপুরে প্রতি বছর তরমুজের ভাল ফলন হয়ে থাকে। এই দুই উপজেলায় বেলে-দোআঁশ মাটি থাকায় ফলনও ভাল হয়। এ বছর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ২৯ হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদ করা হয়েছে। তবে দুর্গাপুর ও কলমাকান্দার বিভিন্ন এলাকায় এর আবাদ হয়েছে সবচেয়ে বেশী। এ বছর ভাল বীজ সরবরাহ না পাওয়ায় ভাল ফলন উৎপাদন নিয়ে আশংকায় রয়েছে কৃষকরা।

এদিকে পাহাড়ী এলাকার জমিতে বালুর পরিমাণ বেশী থাকায় ধানের ফলন কম হয়। ফলে দিন দিন তরমুজ চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকদের। তবে এবছর ধার দেনা করে তরমুজ চাষ করেছে অনেক কৃষক। যে টাকা ব্যায় করেছে, সেই টাকা তোলা নিয়েও দুঃশ্চিন্তায় রয়েছে তারা। সরকারী সহযোগিতার দাবী কৃষকদের।

পাহাড়ী ও নদীর চর এলাকা তরমুজ চাষের জন্য সবচেয়ে উপযোগী। আগামীতে এর আবাদ বৃদ্ধিতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিয়ে যাবে কৃষকদের। তবে প্রতিটি এলাকায় গিয়ে কৃষকদের পরামর্শ দেওয়ার জন্য কর্মকর্তাদের অবহিত করা হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা পেলে কৃষকরা তরমুজ চাষে আরো আগ্রহী হবে এবং বাণিজ্যিকভাবে দেশের বাইরে রপ্তানী হলে এলাকার উন্নয়ন হবে, এমনটিই মনে করছেন নেত্রকোনাবাসীর।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

নেত্রকোনায় এ বছর তরমুজের ভাল ফলন হয়নি

আপডেট সময় : ০৩:৪০:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ এপ্রিল ২০২২

 

ভাল বীজ সরবরাহ না দেওয়ায় নেত্রকোনায় এ বছর তরমুজের ভাল ফলন হয়নি। এতে করে দু:শ্চিন্তায় পড়েছে জেলার সীমান্তবর্তী পাহাড়ী অঞ্চলের চাষীরা। লোকসানের ভয়ে আতংকে দিন কাটাচ্ছে তারা। ধার দেনা করে করে তরমুজের আবাদ করেছে অনেকেই। এদিকে বার বার জানানো হলেও কোন কৃষি কর্মকর্তা মাঠে যায়নি বলে অভিযোগ কৃষকদের। তবে তরমুজের আবাদ বৃদ্ধিকরনে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। এছাড়াও মাঠ পর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তাদের পরিদর্শনের বিষয়টি দেখবেন বলে জানায় জেলা কৃষি কর্মকর্তা।

নেত্রকোনার সীমান্তবর্তী পাহাড়ী এলাকা কলমাকান্দা ও দুর্গাপুরে প্রতি বছর তরমুজের ভাল ফলন হয়ে থাকে। এই দুই উপজেলায় বেলে-দোআঁশ মাটি থাকায় ফলনও ভাল হয়। এ বছর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ২৯ হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদ করা হয়েছে। তবে দুর্গাপুর ও কলমাকান্দার বিভিন্ন এলাকায় এর আবাদ হয়েছে সবচেয়ে বেশী। এ বছর ভাল বীজ সরবরাহ না পাওয়ায় ভাল ফলন উৎপাদন নিয়ে আশংকায় রয়েছে কৃষকরা।

এদিকে পাহাড়ী এলাকার জমিতে বালুর পরিমাণ বেশী থাকায় ধানের ফলন কম হয়। ফলে দিন দিন তরমুজ চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকদের। তবে এবছর ধার দেনা করে তরমুজ চাষ করেছে অনেক কৃষক। যে টাকা ব্যায় করেছে, সেই টাকা তোলা নিয়েও দুঃশ্চিন্তায় রয়েছে তারা। সরকারী সহযোগিতার দাবী কৃষকদের।

পাহাড়ী ও নদীর চর এলাকা তরমুজ চাষের জন্য সবচেয়ে উপযোগী। আগামীতে এর আবাদ বৃদ্ধিতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিয়ে যাবে কৃষকদের। তবে প্রতিটি এলাকায় গিয়ে কৃষকদের পরামর্শ দেওয়ার জন্য কর্মকর্তাদের অবহিত করা হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা পেলে কৃষকরা তরমুজ চাষে আরো আগ্রহী হবে এবং বাণিজ্যিকভাবে দেশের বাইরে রপ্তানী হলে এলাকার উন্নয়ন হবে, এমনটিই মনে করছেন নেত্রকোনাবাসীর।