০৮:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪

দেশে কমছে ভারত থেকে প্রক্রিয়াজাত মাংস আমদানি

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:২৬:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ১৫০৬ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশে কমছে ভারত থেকে প্রক্রিয়াজাত মাংস আমদানি। এ বছর জুনের আগে শুধু চট্টগ্রাম বন্দর দিয়েই প্রতিমাসে ৬৫ থেকে ৭০ কন্টেইনার মাংস আসতো। এখন তা নেমে এসেছে মাত্র ৮ কন্টেইনারে। আমদানিকারকরা বলছেন, চলতি অর্থবছরের বাজেটে শুল্ক বাড়ায় আমদানি কমে গেছে। আর স্থানীয় খামার মালিকরা বলছেন, দেশীয় উদ্যোক্তাদের সুরক্ষা, নিরাপদ ও হালাল খাদ্যের নিশ্চয়তা দিতেই এমন উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। আরেকটু সহায়তা পেলে বাংলাদেশে উৎপাদিত হালাল মাংস রপ্তানি করা যাবে।

২০১৪ সালে সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপের মাধ্যমে ভারতীয় গরু আনার প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয় মোদী সরকার। আর এর পর হতেই ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত বা হিমায়িত মাংস রপ্তানির সূচনা করে দিল্লী। প্রথম বছরে যার পরিমাণ ছিলো ১৮ টন। ৬ বছরের ব্যবধানে এর বার্ষিক পরিমাণ ছাড়ায় ১০ হাজার টন। এতে বিপাকে পড়ে দেশের গো-খামারীরা। ফলে চলতি অর্থবছরের বাজেটে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পাশাপাশি আণ্ডার ইনভয়েসিং এড়াতে আমদানী মূল্যও নির্ধারণ করে দেয় সরকার। এরপর থেকেই কমে গেছে হিমায়িত ভারতীয় মাংসের আমদানী।

আমদানীকারকরা বলছেন, দেশে উৎপাদিত গো-মাংসের চেয়ে আমদানী করা ভারতীয় মাংস দামে কম হওয়ায় রেস্টুরেন্টগুলোতে এর চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে শুল্ক আরোপে হুমকির মুখে পড়েছে মাংস আমদানী। ফুটেজ-২
তবে দেশের গো-খামার মালিকরা আমদানীকারকদের বক্তব্য মানতে নারাজ। সেটাফ

ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানী করা হিমায়িত মাংস প্রক্রিয়াজাত করে আবার রপ্তানীর সুযোগ আছে। কিন্তু বেঁধে দেয়া নানা শর্তে- সেই সম্ভাবনায় ভাটা পড়েছে। তবে স্থানীয় খামারীদের দাবি, সরকার আরেকটু সহায়তা করলে দেশে উৎপাদিত হালাল মাংসই রপ্তানী করা সম্ভব। যাতে বাড়বে বৈদেশিক মুদ্রা ও কর্মসংস্থান।

দেশের বাজারে আমদানী করা ভারতীয় গরু ও মহিষের প্রক্রিয়াজাত মাংস বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৩শ’ থেকে ৪শ’ টাকা কেজি দরে। বিপরীতে দেশে উৎপাদিত মাংসের দাম সাড়ে ৫শ’ থেকে ৬শ’ টাকা কেজি। ফুটেজ-২

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

দেশে কমছে ভারত থেকে প্রক্রিয়াজাত মাংস আমদানি

আপডেট সময় : ০২:২৬:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১

দেশে কমছে ভারত থেকে প্রক্রিয়াজাত মাংস আমদানি। এ বছর জুনের আগে শুধু চট্টগ্রাম বন্দর দিয়েই প্রতিমাসে ৬৫ থেকে ৭০ কন্টেইনার মাংস আসতো। এখন তা নেমে এসেছে মাত্র ৮ কন্টেইনারে। আমদানিকারকরা বলছেন, চলতি অর্থবছরের বাজেটে শুল্ক বাড়ায় আমদানি কমে গেছে। আর স্থানীয় খামার মালিকরা বলছেন, দেশীয় উদ্যোক্তাদের সুরক্ষা, নিরাপদ ও হালাল খাদ্যের নিশ্চয়তা দিতেই এমন উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। আরেকটু সহায়তা পেলে বাংলাদেশে উৎপাদিত হালাল মাংস রপ্তানি করা যাবে।

২০১৪ সালে সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপের মাধ্যমে ভারতীয় গরু আনার প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয় মোদী সরকার। আর এর পর হতেই ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত বা হিমায়িত মাংস রপ্তানির সূচনা করে দিল্লী। প্রথম বছরে যার পরিমাণ ছিলো ১৮ টন। ৬ বছরের ব্যবধানে এর বার্ষিক পরিমাণ ছাড়ায় ১০ হাজার টন। এতে বিপাকে পড়ে দেশের গো-খামারীরা। ফলে চলতি অর্থবছরের বাজেটে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পাশাপাশি আণ্ডার ইনভয়েসিং এড়াতে আমদানী মূল্যও নির্ধারণ করে দেয় সরকার। এরপর থেকেই কমে গেছে হিমায়িত ভারতীয় মাংসের আমদানী।

আমদানীকারকরা বলছেন, দেশে উৎপাদিত গো-মাংসের চেয়ে আমদানী করা ভারতীয় মাংস দামে কম হওয়ায় রেস্টুরেন্টগুলোতে এর চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে শুল্ক আরোপে হুমকির মুখে পড়েছে মাংস আমদানী। ফুটেজ-২
তবে দেশের গো-খামার মালিকরা আমদানীকারকদের বক্তব্য মানতে নারাজ। সেটাফ

ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানী করা হিমায়িত মাংস প্রক্রিয়াজাত করে আবার রপ্তানীর সুযোগ আছে। কিন্তু বেঁধে দেয়া নানা শর্তে- সেই সম্ভাবনায় ভাটা পড়েছে। তবে স্থানীয় খামারীদের দাবি, সরকার আরেকটু সহায়তা করলে দেশে উৎপাদিত হালাল মাংসই রপ্তানী করা সম্ভব। যাতে বাড়বে বৈদেশিক মুদ্রা ও কর্মসংস্থান।

দেশের বাজারে আমদানী করা ভারতীয় গরু ও মহিষের প্রক্রিয়াজাত মাংস বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৩শ’ থেকে ৪শ’ টাকা কেজি দরে। বিপরীতে দেশে উৎপাদিত মাংসের দাম সাড়ে ৫শ’ থেকে ৬শ’ টাকা কেজি। ফুটেজ-২