০৪:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

দেশিয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ধরে রেখেই উন্নয়ন করতে চায় সরকার

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৫৩:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২১
  • / ১৫১৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আন্তর্জাতিক পর্যায়েও যাতে ভাল গ্রহনযোগ্যতা পায়, দেশীয় চলচ্চিত্রকে ঠিক সেই মানের উপযুক্ত করে নির্মাণের আহ্বান জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া চলচ্চিত্র নির্মাণে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের কথা জানিয়ে, তিনি বলেন, দেশিয় চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে সরকার প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশিয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ধরে রেখেই উন্নয়ন করতে চায় সরকার। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৯’র অনুষ্ঠানে, এসব কথা বলেন, তিনি। এসময় উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত সিনেমা হল গঠনে, এক হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠনের কথাও জানান, সরকার প্রধান।

দেশীয় চলচ্চিত্র শিল্পে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে, ১৯৭৫ সাল থেকে দেয়া হচ্ছে, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। ২০১৯ সালের চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ এ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার দেয়া হলো, ২৫ ক্যাটাগরির মোট ৩১ জন শিল্পী ও কলাকুশলীর হাতে। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দেশের চলচ্চিত্র অঙ্গনের একমাত্র রাষ্ট্রীয় এ সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’ প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। এবারে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পায়, যৌথভাবে তানিম রহমান অংশু পরিচালিত, ন ডরাই ও তৌকির আহমেদের, ফাগুন হাওয়ায়। আর শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চিত্রের স্বীকৃতি পায়, যা ছিল অন্ধকারে। পরে, পুরস্কারপ্রাপ্ত শিল্পীদের অভিনন্দন জানিয়ে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দেশীয় চলচ্চিত্রকে জনপ্রিয় করে মূল ধারায় ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে সরকার।

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাসভিত্তিক ও শিশুতোষ চলচ্চিত্র নির্মাণের তাগিদও ছিলো প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে। পরামর্শ ছিলো, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর। সরকার প্রধান বলেন, বাংলার হাজার বছরের ঐতিহ্য, সাহিত্য ও সংস্কৃতি ধারণ করেই বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ এখন এক সমীহের নাম। সারা বিশ্বে এই ঐতিহ্যকে তুলে ধরতে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ গড়তে, চলচ্চিত্র শিল্প সংশ্লিষ্ট কলাকুশলীদের প্রতি আহ্বান জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

দেশিয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ধরে রেখেই উন্নয়ন করতে চায় সরকার

আপডেট সময় : ০১:৫৩:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২১

আন্তর্জাতিক পর্যায়েও যাতে ভাল গ্রহনযোগ্যতা পায়, দেশীয় চলচ্চিত্রকে ঠিক সেই মানের উপযুক্ত করে নির্মাণের আহ্বান জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া চলচ্চিত্র নির্মাণে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের কথা জানিয়ে, তিনি বলেন, দেশিয় চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে সরকার প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশিয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ধরে রেখেই উন্নয়ন করতে চায় সরকার। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৯’র অনুষ্ঠানে, এসব কথা বলেন, তিনি। এসময় উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত সিনেমা হল গঠনে, এক হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠনের কথাও জানান, সরকার প্রধান।

দেশীয় চলচ্চিত্র শিল্পে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে, ১৯৭৫ সাল থেকে দেয়া হচ্ছে, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। ২০১৯ সালের চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ এ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার দেয়া হলো, ২৫ ক্যাটাগরির মোট ৩১ জন শিল্পী ও কলাকুশলীর হাতে। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দেশের চলচ্চিত্র অঙ্গনের একমাত্র রাষ্ট্রীয় এ সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’ প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। এবারে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পায়, যৌথভাবে তানিম রহমান অংশু পরিচালিত, ন ডরাই ও তৌকির আহমেদের, ফাগুন হাওয়ায়। আর শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চিত্রের স্বীকৃতি পায়, যা ছিল অন্ধকারে। পরে, পুরস্কারপ্রাপ্ত শিল্পীদের অভিনন্দন জানিয়ে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দেশীয় চলচ্চিত্রকে জনপ্রিয় করে মূল ধারায় ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে সরকার।

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাসভিত্তিক ও শিশুতোষ চলচ্চিত্র নির্মাণের তাগিদও ছিলো প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে। পরামর্শ ছিলো, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর। সরকার প্রধান বলেন, বাংলার হাজার বছরের ঐতিহ্য, সাহিত্য ও সংস্কৃতি ধারণ করেই বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ এখন এক সমীহের নাম। সারা বিশ্বে এই ঐতিহ্যকে তুলে ধরতে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ গড়তে, চলচ্চিত্র শিল্প সংশ্লিষ্ট কলাকুশলীদের প্রতি আহ্বান জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।