০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪

ঝিনাইদহে ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ-হামলা-ভাংচুর

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৪:৪১:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২১
  • / ১৫১৪ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঝিনাইদহে চতুর্থ ও পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চলছে সংঘর্ষ, হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট। নির্বাচনী সহিংসতার ঘটনায় আহত হয়েছে অন্তত ২ শতাধিক মানুষ। গ্রেফতার করা হয়েছে কমপক্ষে ৫০ জনকে। দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটনায় পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে পুলিশ। সচেতন মহল বলছেন, ক্ষমতাসীন দলের অভ্যন্তরীন দ্বন্দ্বের কারণেই এ সহিংসতা। আর পুলিশ বলছে,ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে এজন্য নেওয়া হয়েছে সকল প্রকার ব্যবস্থা।

আগামী ২৬ ডিসেম্বর ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ১৫ টি ও ৫ জানুয়ারি শৈলকুপা ও হরিনাকুন্ডু উপজেলার ১৭ টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলার এই ৩ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে চলছে সংর্ঘষ, হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট।
গত ১৫ ডিসেম্বর রাতে সদর উপজেলার ফুরসন্দি ইউনিয়নে সতন্ত্র ও নৌকা প্রতিকের সমর্থকদের মাঝে হামলা পাল্টা হামলার ঘটনায় এক ইউপি সদস্য প্রার্থীর মৃত্যু হয়। ভাংচুর করা হয় নির্বাচনী কার্যালয়। সে ঘটনায় আহত হয় এক পুলিশ কর্মকর্তা।

ঘটনার একদিন পর ১৭ ডিসেম্বর শৈলকুপা উপজেলার সারুটিয়া ইউনিয়নে নৌকা ও সতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মাঝে ঘটে হামলা পাল্টা হামলা। পুড়িয়ে দেওয়া হয় ৭ টি মোটর সাইকেল, ভাংচুর ও লুটপাট করা হয় প্রায় ৪৫ টি বাড়িঘর। এ ঘটনায় পুলিশ আটক করে ৪০ জনকে।

হামলা পাল্টা হামলার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা পরস্পরকে দায়ী করছে।

স্থানীয় বলছেন, ক্ষমতাসীনদলের অভ্যন্তরীন কোন্দলের কারণেই এ সহিংসতা। নির্বাচনী এই সহিংসতা বন্ধ উদ্যোগ নিতে হবে সরকারকেই।

পুলিশ বলছে, নির্বাচনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে সকল প্রকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

আসন্ন ইউপি নির্বাচনে সুষ্টু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহনের দাবি জানিয়েছে ভোটাররা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ঝিনাইদহে ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ-হামলা-ভাংচুর

আপডেট সময় : ০৪:৪১:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২১

ঝিনাইদহে চতুর্থ ও পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চলছে সংঘর্ষ, হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট। নির্বাচনী সহিংসতার ঘটনায় আহত হয়েছে অন্তত ২ শতাধিক মানুষ। গ্রেফতার করা হয়েছে কমপক্ষে ৫০ জনকে। দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটনায় পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে পুলিশ। সচেতন মহল বলছেন, ক্ষমতাসীন দলের অভ্যন্তরীন দ্বন্দ্বের কারণেই এ সহিংসতা। আর পুলিশ বলছে,ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে এজন্য নেওয়া হয়েছে সকল প্রকার ব্যবস্থা।

আগামী ২৬ ডিসেম্বর ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ১৫ টি ও ৫ জানুয়ারি শৈলকুপা ও হরিনাকুন্ডু উপজেলার ১৭ টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলার এই ৩ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে চলছে সংর্ঘষ, হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট।
গত ১৫ ডিসেম্বর রাতে সদর উপজেলার ফুরসন্দি ইউনিয়নে সতন্ত্র ও নৌকা প্রতিকের সমর্থকদের মাঝে হামলা পাল্টা হামলার ঘটনায় এক ইউপি সদস্য প্রার্থীর মৃত্যু হয়। ভাংচুর করা হয় নির্বাচনী কার্যালয়। সে ঘটনায় আহত হয় এক পুলিশ কর্মকর্তা।

ঘটনার একদিন পর ১৭ ডিসেম্বর শৈলকুপা উপজেলার সারুটিয়া ইউনিয়নে নৌকা ও সতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মাঝে ঘটে হামলা পাল্টা হামলা। পুড়িয়ে দেওয়া হয় ৭ টি মোটর সাইকেল, ভাংচুর ও লুটপাট করা হয় প্রায় ৪৫ টি বাড়িঘর। এ ঘটনায় পুলিশ আটক করে ৪০ জনকে।

হামলা পাল্টা হামলার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা পরস্পরকে দায়ী করছে।

স্থানীয় বলছেন, ক্ষমতাসীনদলের অভ্যন্তরীন কোন্দলের কারণেই এ সহিংসতা। নির্বাচনী এই সহিংসতা বন্ধ উদ্যোগ নিতে হবে সরকারকেই।

পুলিশ বলছে, নির্বাচনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে সকল প্রকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

আসন্ন ইউপি নির্বাচনে সুষ্টু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহনের দাবি জানিয়েছে ভোটাররা।