০২:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচনটি টেস্ট কেস হিসেবে নিয়েছিলো বড় দুই রাজনৈতিক দল

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৩:২১:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২০
  • / ১৫০৪ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঢাকার দুটি আর চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের আগে চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচনটি টেস্ট কেস হিসেবে নিয়েছিলো বড় দুই রাজনৈতিক দল। নির্বাচন নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে নানান বক্তব্য থাকলেও বাস্তবতা হলো এই নির্বাচনে ভোট পড়েছে মাত্র ২২ শতাংশ। আর এতে হতাশা জানিয়ে আগামী নির্বাচনগুলোতে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে এখন থেকেই পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলছে আওয়ামীলীগ। আর বিএনপি বলছে, নির্বাচনের বাস্তবচিত্র তুলে ধরে এই সরকারের অধিনে সব ধরনের নির্বাচন থেকে সরে আসতে কেন্দ্রকে অনুরোধ জানাবে চট্টগ্রাম বিএনপি। আর দুই পক্ষের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরীতে সুশিল সমাজকে সক্রিয় হবার আহবান জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা।

প্রচারণা শুরুর পর থেকে প্রায় একমাস জুড়ে এমন সরগরম প্রচারণায় প্রধান দুই প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পেয়েছিলেন ভোটাররা। কিন্তু ভোটের মাঠের চিত্র সম্পুর্ণ আলাদা। প্রতিটি কেন্দ্রেই ছিলো আওয়ামীলীগ সমর্থকদের একছত্র আধিপত্য। বিএনপি এজেন্ট ও ভোটারদের কেন্দ্রে ঢুকতে না দেয়ার পাশাপাশি ভোটকেন্দ্রে প্রার্থীকে অবরুদ্ধ করে রাখান অভিযোগ তুলে এই সরকার আর নির্বাচন কমিশনের অধিনে ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনসহ সব নির্বাচন থেকে সরে আশার কথা জানালেন এই বিএনপি নেতা।

কেন্দ্রের বাইরে জমজমাট থাকলেও ভেতরটা ছিলো অনেকটাই ফাঁকা। প্রায় পৌনে ৫ লাখ ভোটারের মধ্যে ভোট দিতে এসেছিলেন লাখ খানেক ভোটার। শতাংশের হিসেবে যা মাত্র ২২ শতাংশ। এতে হতাশ শাসকদল আওয়ামীলীগও। ভোটার উপস্থিতি কমার কারণ অনুসন্ধানের পাশাপাশি এ ব্যপারে পদক্ষেপ নেয়ারও ঘোষণা দিলেন নগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক।

আর বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচন ব্যবস্থার ওপর ভোটারদের আস্থা উঠে যাওয়ায় এই অবস্থার তৈরী হয়েছে। এর থেকে উত্তরণে দুই পক্ষের গণতন্ত্রমনা নেতাদের সঙ্গে সুশিল সমাজের প্রতিনিধিদেরও সক্রিয় করা জরুরী।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচনটি টেস্ট কেস হিসেবে নিয়েছিলো বড় দুই রাজনৈতিক দল

আপডেট সময় : ০৩:২১:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২০

ঢাকার দুটি আর চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের আগে চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচনটি টেস্ট কেস হিসেবে নিয়েছিলো বড় দুই রাজনৈতিক দল। নির্বাচন নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে নানান বক্তব্য থাকলেও বাস্তবতা হলো এই নির্বাচনে ভোট পড়েছে মাত্র ২২ শতাংশ। আর এতে হতাশা জানিয়ে আগামী নির্বাচনগুলোতে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে এখন থেকেই পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলছে আওয়ামীলীগ। আর বিএনপি বলছে, নির্বাচনের বাস্তবচিত্র তুলে ধরে এই সরকারের অধিনে সব ধরনের নির্বাচন থেকে সরে আসতে কেন্দ্রকে অনুরোধ জানাবে চট্টগ্রাম বিএনপি। আর দুই পক্ষের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরীতে সুশিল সমাজকে সক্রিয় হবার আহবান জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা।

প্রচারণা শুরুর পর থেকে প্রায় একমাস জুড়ে এমন সরগরম প্রচারণায় প্রধান দুই প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পেয়েছিলেন ভোটাররা। কিন্তু ভোটের মাঠের চিত্র সম্পুর্ণ আলাদা। প্রতিটি কেন্দ্রেই ছিলো আওয়ামীলীগ সমর্থকদের একছত্র আধিপত্য। বিএনপি এজেন্ট ও ভোটারদের কেন্দ্রে ঢুকতে না দেয়ার পাশাপাশি ভোটকেন্দ্রে প্রার্থীকে অবরুদ্ধ করে রাখান অভিযোগ তুলে এই সরকার আর নির্বাচন কমিশনের অধিনে ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনসহ সব নির্বাচন থেকে সরে আশার কথা জানালেন এই বিএনপি নেতা।

কেন্দ্রের বাইরে জমজমাট থাকলেও ভেতরটা ছিলো অনেকটাই ফাঁকা। প্রায় পৌনে ৫ লাখ ভোটারের মধ্যে ভোট দিতে এসেছিলেন লাখ খানেক ভোটার। শতাংশের হিসেবে যা মাত্র ২২ শতাংশ। এতে হতাশ শাসকদল আওয়ামীলীগও। ভোটার উপস্থিতি কমার কারণ অনুসন্ধানের পাশাপাশি এ ব্যপারে পদক্ষেপ নেয়ারও ঘোষণা দিলেন নগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক।

আর বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচন ব্যবস্থার ওপর ভোটারদের আস্থা উঠে যাওয়ায় এই অবস্থার তৈরী হয়েছে। এর থেকে উত্তরণে দুই পক্ষের গণতন্ত্রমনা নেতাদের সঙ্গে সুশিল সমাজের প্রতিনিধিদেরও সক্রিয় করা জরুরী।