০১:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

খুলনায় মেয়র প্রার্থীদের হলফনামায় আয় বেশি জাপা প্রার্থীর : সম্পদ বেশি খালেকের

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৫:২৭:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ মে ২০২৩
  • / ১৫৭০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

খুলনা সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থীদের হলফনামার তথ্য অনুযায়ী আয় বেশি জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধু’র। আর সম্পদ বেশি রয়েছে আওয়ামী লীগ প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেকের। তবে বার্ষিক আয় ও সম্পদে পিছিয়ে আছেন ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী আব্দুল আউয়াল।

আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক, জাতীয় পার্টির শফিকুল ইসলাম মধু ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুল আউয়ালসহ খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের মেয়র প্রার্থী তিনজন। হলফনামায় দেখা গেছে সম্পদের দিক থেকে এগিয়ে আছেন তালুকদার আব্দুল খালেক।

তালুকদার খালেক এবং তার স্ত্রী পরিবেশ ও বন উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহারের বছরে আয় ৫৯ লাখ টাকা এবং সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১৫ কোটি টাকা। খালেকের দাবী তিনি ও তার স্ত্রী যে বেতন ও ভাতা পান সেই হিসাবই দেখিয়েছেন তিনি।

বার্ষিক আয়ে এগিয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধু। ঠিকাদারী পেশা ও বাড়ি ভাড়া থেকে বছরে আয় ৮৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। সম্পদ আছে সাড়ে সাত কোটি টাকার, রয়েছে ১৪ ভরি স্বর্ণ। ব্যাংক ঋণেও শীর্ষে তিনি। ৮ কোটি ৪১ লাখ টাকার সম্পদ থাকলেও ব্যাংক ঋণ আছে ৫২ কোটি টাকা। মধু বলেন, হলফনামায় কোনো তথ্য গোপন করেননি তিনি।

আয় ও সম্পদে পিছিয়ে ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী আব্দুল আউয়াল। বার্ষিক আয় ৩ লাখ ৩১ হাজার টাকা। সম্পদ আছে ১৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা মূল্যের ৩ দশমিক ৫৭ শতক জমি। তিনি বলেন, তার নির্বাচনী ব্যয় বহন করছে দল ও দলীয় নেতাকর্মী।

মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে তালুকদার খালেকের বিরুদ্ধে ৯টি মামলা ছিল। এর মধ্যে ৪টিতে অব্যাহতি ও ৫ মামলায় খালাস পান তিনি। অন্য ২ প্রার্থীর কারও বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই বলে হলফনামায় জানানো হয়েছে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

খুলনায় মেয়র প্রার্থীদের হলফনামায় আয় বেশি জাপা প্রার্থীর : সম্পদ বেশি খালেকের

আপডেট সময় : ০৫:২৭:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ মে ২০২৩

খুলনা সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থীদের হলফনামার তথ্য অনুযায়ী আয় বেশি জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধু’র। আর সম্পদ বেশি রয়েছে আওয়ামী লীগ প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেকের। তবে বার্ষিক আয় ও সম্পদে পিছিয়ে আছেন ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী আব্দুল আউয়াল।

আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক, জাতীয় পার্টির শফিকুল ইসলাম মধু ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুল আউয়ালসহ খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের মেয়র প্রার্থী তিনজন। হলফনামায় দেখা গেছে সম্পদের দিক থেকে এগিয়ে আছেন তালুকদার আব্দুল খালেক।

তালুকদার খালেক এবং তার স্ত্রী পরিবেশ ও বন উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহারের বছরে আয় ৫৯ লাখ টাকা এবং সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১৫ কোটি টাকা। খালেকের দাবী তিনি ও তার স্ত্রী যে বেতন ও ভাতা পান সেই হিসাবই দেখিয়েছেন তিনি।

বার্ষিক আয়ে এগিয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধু। ঠিকাদারী পেশা ও বাড়ি ভাড়া থেকে বছরে আয় ৮৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। সম্পদ আছে সাড়ে সাত কোটি টাকার, রয়েছে ১৪ ভরি স্বর্ণ। ব্যাংক ঋণেও শীর্ষে তিনি। ৮ কোটি ৪১ লাখ টাকার সম্পদ থাকলেও ব্যাংক ঋণ আছে ৫২ কোটি টাকা। মধু বলেন, হলফনামায় কোনো তথ্য গোপন করেননি তিনি।

আয় ও সম্পদে পিছিয়ে ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী আব্দুল আউয়াল। বার্ষিক আয় ৩ লাখ ৩১ হাজার টাকা। সম্পদ আছে ১৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা মূল্যের ৩ দশমিক ৫৭ শতক জমি। তিনি বলেন, তার নির্বাচনী ব্যয় বহন করছে দল ও দলীয় নেতাকর্মী।

মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে তালুকদার খালেকের বিরুদ্ধে ৯টি মামলা ছিল। এর মধ্যে ৪টিতে অব্যাহতি ও ৫ মামলায় খালাস পান তিনি। অন্য ২ প্রার্থীর কারও বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই বলে হলফনামায় জানানো হয়েছে।