০৭:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

ইউরো ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের পর্দা উঠছে আজ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:১৮:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুন ২০২১
  • / ১৫০৯ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

করোনাকে সঙ্গি করেই ।কে হবে চ্যাম্পিয়ন, পুরনো কারো হাতে উঠবে ট্রফি নাকি নতুন কোন দেশ করবে বাজিমাত? সেই প্রশ্নের উত্তর মিলবে ১১ জুলাই। উদ্বোধনী আসরে শিরোপা জিতেছিলো সোভিয়েত ইউনিয়ন। শেষটায় পর্তুগাল। মাঝে স্পেন, জার্মানি, ফ্রান্সের রাজত্বের ভিড়ে সাফল্যে কখনো কখনো ভাগ বসিয়েছে ইতালি, নেদারল্যান্ডস, ডেনমার্ক, গ্রিস, চেক প্রজাতন্ত্র। এখন পর্যন্ত ইউরোর ১৫ আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে দশ দেশ।

শুরুটা ১৯৬০ সালে। দীর্ঘ এই ৬১ বছরের পথচলায় বদলেছে ফরম্যাট, বদলেছে ট্রফি। ফন বাস্তেন,জিদান, ইনিয়েস্তা কিংবা আজকের রোনালদোদের হাত ধরে, কালের পরিক্রমায় মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে, যার আবেদন ছড়িয়েছে বিশ্ব মানচিত্রে। ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের জৌলুস হয়েছে উজ্জল থেকে উজ্জলতর।

টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ৩ বার করে শিরোপা জিতেছে স্পেন ও জার্মানি। ৬৪ তে ইউরো দিয়ে আন্তর্জাতিক শিরোপার স্বাদ নেয় স্পেন। দ্বিতীয়টির জন্য অপেক্ষা ৪৪ বছরের। সাথে ইতিহাসও। ইউরোর একমাত্র দল হিসেবে ২০০৮ ও ১২ তে টানা দুই শিরোপা জিতে বিশ্বকে তাক লিগায়ে দেয় স্পেন।

কম যায়নি জার্মানিও। তবে বার্লিন দেয়াল ভাঙ্গার পর মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্ব মাত্র একবারই পেয়েছে ডিমেনশেফটরা। সেটাও ২৫ বছর আগে, ৯৬তে।

ট্রফির সংখ্যায় পরের অবস্থানেই ফ্রান্স। যদিও প্রথম ইউরো জিততে ফরাসিদের অপেক্ষা করতে হয়েছিলো ২৪ বছর। ঘরের মাঠে দ্বিতীয়বারের চেষ্টায় স্বাগতিকদের আঞ্চলিক সেরার মুকুট এনে দেন মিশেল প্লাতিনি। ফরাসীদের হয়ে দ্বিতীয় ইউরোর নায়ক হন জিনেদিন জিদান।

তবে ইউরো যেন এক ধাঁধার নাম ইতালিয়ানদের। চারবারের বিশ্বকাপ জয়ীদের হাতে মাত্র একবারই উঠেছে ইউরোপ শ্রেষ্ঠত্ব। ৬৮র দ্বিতীয় আসরের পর গেলো ৫৩ বছরেও ইউরোর দু:খ ঘোচেনি সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।

ইউরো ট্রফির সাথে জড়িয়ে আছে রোনালদোর পর্তুগালের নামও। যা পারেননি পূর্বসূরি ইউসেবিও, লুইস ফিগোদের মতো কিংবদন্তীরা। সবশেষ আসরেই সেই মিশন ইম্পোসিবলকে সত্যি করেছেন সিআরসেভেন।

এ যদি হয় ইউরো সফলতা তাহলের ব্যর্থও আছে। কালের পরিক্রমায় যেমন ওঠে এসেছে ডেনমার্ক, গ্রিসের মত দলগুলো ঠিক তেমনি আবার হারিয়ে গেছে অনেক সফলতা। এই যেমন টুর্নামেন্টের প্রথম চ্যাম্পিয়ন সোভিয়েত ইউনিয়ন। ১৯৬০ সালে প্রথম আসরের চ্যাম্পিয়নরা এখন শুধুই ইতিহাস। পরের তিন আসরে দুইবার ফাইনাল খেললেও আর ছুঁয়ে দেখা হয়নি রূপালি ট্রফি।

একবার করে শিরোপা জিতেছে চেক প্রজাতন্ত্র, নেদারল্যান্ডস, ডেনমার্ক ও গ্রিস। এবার দেখায় অপেক্ষায় পুরনো কেউ নাকি নতুন কোন দেশ করবে ইউরো বাজিমাত।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ইউরো ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের পর্দা উঠছে আজ

আপডেট সময় : ০৭:১৮:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুন ২০২১

করোনাকে সঙ্গি করেই ।কে হবে চ্যাম্পিয়ন, পুরনো কারো হাতে উঠবে ট্রফি নাকি নতুন কোন দেশ করবে বাজিমাত? সেই প্রশ্নের উত্তর মিলবে ১১ জুলাই। উদ্বোধনী আসরে শিরোপা জিতেছিলো সোভিয়েত ইউনিয়ন। শেষটায় পর্তুগাল। মাঝে স্পেন, জার্মানি, ফ্রান্সের রাজত্বের ভিড়ে সাফল্যে কখনো কখনো ভাগ বসিয়েছে ইতালি, নেদারল্যান্ডস, ডেনমার্ক, গ্রিস, চেক প্রজাতন্ত্র। এখন পর্যন্ত ইউরোর ১৫ আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে দশ দেশ।

শুরুটা ১৯৬০ সালে। দীর্ঘ এই ৬১ বছরের পথচলায় বদলেছে ফরম্যাট, বদলেছে ট্রফি। ফন বাস্তেন,জিদান, ইনিয়েস্তা কিংবা আজকের রোনালদোদের হাত ধরে, কালের পরিক্রমায় মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে, যার আবেদন ছড়িয়েছে বিশ্ব মানচিত্রে। ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের জৌলুস হয়েছে উজ্জল থেকে উজ্জলতর।

টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ৩ বার করে শিরোপা জিতেছে স্পেন ও জার্মানি। ৬৪ তে ইউরো দিয়ে আন্তর্জাতিক শিরোপার স্বাদ নেয় স্পেন। দ্বিতীয়টির জন্য অপেক্ষা ৪৪ বছরের। সাথে ইতিহাসও। ইউরোর একমাত্র দল হিসেবে ২০০৮ ও ১২ তে টানা দুই শিরোপা জিতে বিশ্বকে তাক লিগায়ে দেয় স্পেন।

কম যায়নি জার্মানিও। তবে বার্লিন দেয়াল ভাঙ্গার পর মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্ব মাত্র একবারই পেয়েছে ডিমেনশেফটরা। সেটাও ২৫ বছর আগে, ৯৬তে।

ট্রফির সংখ্যায় পরের অবস্থানেই ফ্রান্স। যদিও প্রথম ইউরো জিততে ফরাসিদের অপেক্ষা করতে হয়েছিলো ২৪ বছর। ঘরের মাঠে দ্বিতীয়বারের চেষ্টায় স্বাগতিকদের আঞ্চলিক সেরার মুকুট এনে দেন মিশেল প্লাতিনি। ফরাসীদের হয়ে দ্বিতীয় ইউরোর নায়ক হন জিনেদিন জিদান।

তবে ইউরো যেন এক ধাঁধার নাম ইতালিয়ানদের। চারবারের বিশ্বকাপ জয়ীদের হাতে মাত্র একবারই উঠেছে ইউরোপ শ্রেষ্ঠত্ব। ৬৮র দ্বিতীয় আসরের পর গেলো ৫৩ বছরেও ইউরোর দু:খ ঘোচেনি সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।

ইউরো ট্রফির সাথে জড়িয়ে আছে রোনালদোর পর্তুগালের নামও। যা পারেননি পূর্বসূরি ইউসেবিও, লুইস ফিগোদের মতো কিংবদন্তীরা। সবশেষ আসরেই সেই মিশন ইম্পোসিবলকে সত্যি করেছেন সিআরসেভেন।

এ যদি হয় ইউরো সফলতা তাহলের ব্যর্থও আছে। কালের পরিক্রমায় যেমন ওঠে এসেছে ডেনমার্ক, গ্রিসের মত দলগুলো ঠিক তেমনি আবার হারিয়ে গেছে অনেক সফলতা। এই যেমন টুর্নামেন্টের প্রথম চ্যাম্পিয়ন সোভিয়েত ইউনিয়ন। ১৯৬০ সালে প্রথম আসরের চ্যাম্পিয়নরা এখন শুধুই ইতিহাস। পরের তিন আসরে দুইবার ফাইনাল খেললেও আর ছুঁয়ে দেখা হয়নি রূপালি ট্রফি।

একবার করে শিরোপা জিতেছে চেক প্রজাতন্ত্র, নেদারল্যান্ডস, ডেনমার্ক ও গ্রিস। এবার দেখায় অপেক্ষায় পুরনো কেউ নাকি নতুন কোন দেশ করবে ইউরো বাজিমাত।