০৬:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

আগামী ৫ আগস্ট শেষ হবে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান পরিষদের মেয়াদ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৩০:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জুলাই ২০২০
  • / ১৫৩১ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আগামী ৫ আগস্ট শেষ হবে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান পরিষদের মেয়াদ। তাই এ সময়ের মধ্যে নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এখন ইসির সিদ্ধান্ত পেলে যে কোন দিন নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে জেলা নির্বাচন অফিস। যদিও নির্বাচন নিয়ে এখনো বিপরীতমুখী অবস্থানে রয়েছে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা। আর বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনা পরিস্থিতির মধ্যে নির্বাচন দিলে আরেকটি ভোটারশুন্য নির্বাচনের নজির সৃষ্টি হবে চট্টগ্রাম সিটিতে।

স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিধান মতে চলমান পরিষদের নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ১৮০ দিনের মধ্যে নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠান বাধ্যতামুলক। সে অনুযায়ী গেল ২৯ মার্চ ভোট গ্রহণের তারিখ রেখে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তফসীলও ঘোষণা করেছিলো নির্বাচন কমিশন। সব প্রক্রিয়া চুড়ান্ত করে ভোটের মাঠেও নেমে পড়েছিলেন প্রার্থীরা।

নির্বাচনের এই ডামাডোলের মধ্যে মহামারি করোনা হানা দেয় বাংলাদেশে। এতে স্থগীত হয়ে যায় ভোটগ্রহণ। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলেও সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রক্ষায় ঝুঁকি নিয়ে হলেও নির্বাচন অনুষ্ঠানে নিজেদের প্রস্তুতির কথা জানান এই কর্মকর্তা।

করোনা পরিস্থিতি দীর্ঘমেয়াদী হওয়ার আশংকা জানিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই নতুন নির্বাচন দাবি করলেন আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী। আর জনগনকে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রেখে এই মুহুর্তে নির্বাচনে যেতে চান না বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাৎ হোসেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, সম্প্রতি সময়ের নির্বাচন গুলোতে ভোটারদের উপস্থিতি কমেছে আশংকাজনক হারে। তাই অংশগ্রহণ ও উৎসবমুখর ভোট করতে হলে অপেক্ষা করতে হবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত। প্রয়োজনে শংশোধন করতে হবে নির্বাচনী নীতিমালা। ৫ আগষ্টের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলে প্রশাসক নিয়োগ করতে হবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে। নিয়মানুযায়ী ১৮০ দিনের বেশি কোন প্রশাসকও চালাতে পারবেন না সিটি কর্পোরেশন।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

আগামী ৫ আগস্ট শেষ হবে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান পরিষদের মেয়াদ

আপডেট সময় : ০১:৩০:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জুলাই ২০২০

আগামী ৫ আগস্ট শেষ হবে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান পরিষদের মেয়াদ। তাই এ সময়ের মধ্যে নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এখন ইসির সিদ্ধান্ত পেলে যে কোন দিন নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে জেলা নির্বাচন অফিস। যদিও নির্বাচন নিয়ে এখনো বিপরীতমুখী অবস্থানে রয়েছে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা। আর বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনা পরিস্থিতির মধ্যে নির্বাচন দিলে আরেকটি ভোটারশুন্য নির্বাচনের নজির সৃষ্টি হবে চট্টগ্রাম সিটিতে।

স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিধান মতে চলমান পরিষদের নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ১৮০ দিনের মধ্যে নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠান বাধ্যতামুলক। সে অনুযায়ী গেল ২৯ মার্চ ভোট গ্রহণের তারিখ রেখে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তফসীলও ঘোষণা করেছিলো নির্বাচন কমিশন। সব প্রক্রিয়া চুড়ান্ত করে ভোটের মাঠেও নেমে পড়েছিলেন প্রার্থীরা।

নির্বাচনের এই ডামাডোলের মধ্যে মহামারি করোনা হানা দেয় বাংলাদেশে। এতে স্থগীত হয়ে যায় ভোটগ্রহণ। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলেও সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রক্ষায় ঝুঁকি নিয়ে হলেও নির্বাচন অনুষ্ঠানে নিজেদের প্রস্তুতির কথা জানান এই কর্মকর্তা।

করোনা পরিস্থিতি দীর্ঘমেয়াদী হওয়ার আশংকা জানিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই নতুন নির্বাচন দাবি করলেন আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী। আর জনগনকে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রেখে এই মুহুর্তে নির্বাচনে যেতে চান না বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাৎ হোসেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, সম্প্রতি সময়ের নির্বাচন গুলোতে ভোটারদের উপস্থিতি কমেছে আশংকাজনক হারে। তাই অংশগ্রহণ ও উৎসবমুখর ভোট করতে হলে অপেক্ষা করতে হবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত। প্রয়োজনে শংশোধন করতে হবে নির্বাচনী নীতিমালা। ৫ আগষ্টের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলে প্রশাসক নিয়োগ করতে হবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে। নিয়মানুযায়ী ১৮০ দিনের বেশি কোন প্রশাসকও চালাতে পারবেন না সিটি কর্পোরেশন।