০৪:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪

আগামী বছরের মধ্যেই বে-টার্মিনালের নির্মাণ কাজ শুরু

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৫৯:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২১
  • / ১৫০৫ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

উর্দ্ধমুখী আমদানী রপ্তানী বাণিজ্যের চাপ সামলাতে আগামী বছরের মধ্যেই বে-টার্মিনালের নির্মাণ কাজ শুরু হবে। একই সাথে প্রকল্প এলাকায় ভূমি উন্নয়নসহ টার্মিনাল নির্মাণের যে কাজ চলছে তাও বে টার্মিনালকে টার্গেট করেই করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান। তবে বন্দর ব্যবহারকারীদের দাবি, অনেকদিন ধরে বে টার্মিনালের মুলা ঝুলালেও তা বাস্তবায়নের রূপরেখা এখনো দেখছেন না তারা। বড় এই কর্মযোগ্য বাস্তবায়ন করতে হলে আলাদা ভাবে প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে সরকারকে।

বছরে ২৬ লাখ টিউস কন্টেইনার হ্যান্ডেল করার সক্ষমতা সম্পন্ন চট্টগ্রাম বন্দরে গেল বছর কন্টেইনার ওঠা-নামা করেছে ৩১ লাখ টিউসের কাছাকাছি। প্রবৃদ্বির হিসেবে যা ৭ শতাংশের বেশি।গত ৫ বছরের পরিসংখ্যন বলছে আমদানী রপ্তানী বাণিজ্য সচল থাকলে বছরে স্বাভাবিক প্রবৃদ্ধি হয় ১২ শতাংশের কাছাকাছি। কিন্তু বর্তমান অবকাঠামোতে এরচেয়ে বেশী কন্টেইনার হ্যান্ডেল করার সক্ষমতা নেই বন্দরের।

তাই ক’বছর আগেই বন্দর থেকে ৬ কিলোমিটার দুরে কাট্টলীর সাগরপাড়ে বে-টার্মিনাল নামের নতুন বন্দর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বন্দর ব্যবহারকারীদের অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার পাওয়া প্রকল্পটির অগ্রগতি যত দ্রুত হওয়া উচিত ছিল তা হয়নি এখনো।

তবে বন্দরের চেয়ারম্যানের দাবি, দাফতরিক জটিলতার পাশাপাশি আনুসাঙ্গিক সব কাজই চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। আগামী বছরই শুরু হবে অবকাঠামো নির্মানের আনুষ্ঠানিকতা।

আর ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, বন্দরের হাজারো কাজের ভিড়ে বে-টার্মিনাল নির্মাণ কাজটিও সংযুক্ত থাকায় দীর্ঘায়িত হচ্ছে প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ। তাই নির্ধারিত সময়ে নতুন এই বন্দরকে অপারেশনে আনতে হলে আলাদা প্রকল্প গ্রহণের বিকল্প নেই।

মাতারবাড়িতে কাজ শুরুর আগে থেকেই বে-টার্মিনাল নির্মানের কথা আলোচনা হচ্ছে। এক বছর আগেই মাতারবাড়িতে জাহাজ ভিড়লেও কাট্টলীতে এগোইনি কিছুই। তাই গুরুত্বপুর্ণ এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সরকারকে উদ্যোগী হওয়ার আহবান সংশ্লিষ্টদের।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

আগামী বছরের মধ্যেই বে-টার্মিনালের নির্মাণ কাজ শুরু

আপডেট সময় : ০১:৫৯:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২১

উর্দ্ধমুখী আমদানী রপ্তানী বাণিজ্যের চাপ সামলাতে আগামী বছরের মধ্যেই বে-টার্মিনালের নির্মাণ কাজ শুরু হবে। একই সাথে প্রকল্প এলাকায় ভূমি উন্নয়নসহ টার্মিনাল নির্মাণের যে কাজ চলছে তাও বে টার্মিনালকে টার্গেট করেই করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান। তবে বন্দর ব্যবহারকারীদের দাবি, অনেকদিন ধরে বে টার্মিনালের মুলা ঝুলালেও তা বাস্তবায়নের রূপরেখা এখনো দেখছেন না তারা। বড় এই কর্মযোগ্য বাস্তবায়ন করতে হলে আলাদা ভাবে প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে সরকারকে।

বছরে ২৬ লাখ টিউস কন্টেইনার হ্যান্ডেল করার সক্ষমতা সম্পন্ন চট্টগ্রাম বন্দরে গেল বছর কন্টেইনার ওঠা-নামা করেছে ৩১ লাখ টিউসের কাছাকাছি। প্রবৃদ্বির হিসেবে যা ৭ শতাংশের বেশি।গত ৫ বছরের পরিসংখ্যন বলছে আমদানী রপ্তানী বাণিজ্য সচল থাকলে বছরে স্বাভাবিক প্রবৃদ্ধি হয় ১২ শতাংশের কাছাকাছি। কিন্তু বর্তমান অবকাঠামোতে এরচেয়ে বেশী কন্টেইনার হ্যান্ডেল করার সক্ষমতা নেই বন্দরের।

তাই ক’বছর আগেই বন্দর থেকে ৬ কিলোমিটার দুরে কাট্টলীর সাগরপাড়ে বে-টার্মিনাল নামের নতুন বন্দর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বন্দর ব্যবহারকারীদের অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার পাওয়া প্রকল্পটির অগ্রগতি যত দ্রুত হওয়া উচিত ছিল তা হয়নি এখনো।

তবে বন্দরের চেয়ারম্যানের দাবি, দাফতরিক জটিলতার পাশাপাশি আনুসাঙ্গিক সব কাজই চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। আগামী বছরই শুরু হবে অবকাঠামো নির্মানের আনুষ্ঠানিকতা।

আর ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, বন্দরের হাজারো কাজের ভিড়ে বে-টার্মিনাল নির্মাণ কাজটিও সংযুক্ত থাকায় দীর্ঘায়িত হচ্ছে প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ। তাই নির্ধারিত সময়ে নতুন এই বন্দরকে অপারেশনে আনতে হলে আলাদা প্রকল্প গ্রহণের বিকল্প নেই।

মাতারবাড়িতে কাজ শুরুর আগে থেকেই বে-টার্মিনাল নির্মানের কথা আলোচনা হচ্ছে। এক বছর আগেই মাতারবাড়িতে জাহাজ ভিড়লেও কাট্টলীতে এগোইনি কিছুই। তাই গুরুত্বপুর্ণ এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সরকারকে উদ্যোগী হওয়ার আহবান সংশ্লিষ্টদের।