০৬:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

বন্ধ থাকায় প্রায় ১১ কোটি ২৯ লক্ষ টাকা ঘাটতির মুখে পড়তে পারে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৮:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জুলাই ২০২০
  • / ১৫১৪ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

করোনা ভাইরাসের কারনে দীর্ঘ ৭৯দিন বন্দরের কার্যেক্রম বন্ধ থাকায় প্রায় ১১ কোটি ২৯ লক্ষ টাকা ঘাটতির মুখে পড়তে পারে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর। দেশের একমাত্র চতুরদেশীয় স্থলবন্দর দিয়ে পুনরায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ২৬ মার্চ থেকে বন্দরের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় কর্মহীন হয়ে পড়ে ব্যবসায়ী, সিএন্ডএফ এজেন্টসহ বন্দর সংশ্লিষ্ট কয়েক হাজার শ্রমিক।

গত ১৩ জুন বন্দরের স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে আমদানি-রপ্তানী কার্যক্রম শুরুর পর থেকে বন্দরে ফিরেছে প্রাণচাঞ্চল্য। ঘুরছে পাথর ক্র্যাশিং মেশিনের চাকা। শুরু হয়েছে রাজস্ব আয়। দীর্ঘ ৭৯দিন বন্দরের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় সরকারের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবেনা বলে জানিয়েছেন বন্দর কর্তৃপক্ষ। বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের শুল্ক বিভাগের রাজস্ব কর্মকর্তা তুষার কান্তি রায় জানান, চলতি অর্থ বছরে এই স্থল বন্দরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছিলো ৯৫ কোটি ৩৯ লক্ষ টাকা। মে মাস পর্যন্ত আদায় হয়েছে ৭৯ কোটি ১০ লক্ষ টাকা। করোনা ভাইরাসের কারনে দীঘ দিন বন্ধ থাকায় প্রায় ১১ কোটি ২৯ লক্ষ টাকা ঘাটতির মুখে পড়তে পারে এই স্থলবন্দর।

স্থলবন্দরের আমাদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েসনের সভাপতি মেহেদী হাসান খান বাবলা বলছেন, করোনার প্রভাবে একদিকে সরকারি রাজস্ব ঘাটতির মুখে পড়েছে অন্যদিকে ব্যবসায়ীরাও ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। বন্দর চালু থাকলে এই কদিনের ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। এই স্থলবন্দরকে কেন্দ্র করে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অপার সম্ভাবনার কথা জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এই বন্দর দিয়ে ভারত নেপাল ভুটানের সংগে সড়কপথে চলে আসছে আমদানী-রপ্তানী কার্যক্রাম।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বন্ধ থাকায় প্রায় ১১ কোটি ২৯ লক্ষ টাকা ঘাটতির মুখে পড়তে পারে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর

আপডেট সময় : ০৭:৩৮:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জুলাই ২০২০

করোনা ভাইরাসের কারনে দীর্ঘ ৭৯দিন বন্দরের কার্যেক্রম বন্ধ থাকায় প্রায় ১১ কোটি ২৯ লক্ষ টাকা ঘাটতির মুখে পড়তে পারে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর। দেশের একমাত্র চতুরদেশীয় স্থলবন্দর দিয়ে পুনরায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ২৬ মার্চ থেকে বন্দরের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় কর্মহীন হয়ে পড়ে ব্যবসায়ী, সিএন্ডএফ এজেন্টসহ বন্দর সংশ্লিষ্ট কয়েক হাজার শ্রমিক।

গত ১৩ জুন বন্দরের স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে আমদানি-রপ্তানী কার্যক্রম শুরুর পর থেকে বন্দরে ফিরেছে প্রাণচাঞ্চল্য। ঘুরছে পাথর ক্র্যাশিং মেশিনের চাকা। শুরু হয়েছে রাজস্ব আয়। দীর্ঘ ৭৯দিন বন্দরের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় সরকারের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবেনা বলে জানিয়েছেন বন্দর কর্তৃপক্ষ। বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের শুল্ক বিভাগের রাজস্ব কর্মকর্তা তুষার কান্তি রায় জানান, চলতি অর্থ বছরে এই স্থল বন্দরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছিলো ৯৫ কোটি ৩৯ লক্ষ টাকা। মে মাস পর্যন্ত আদায় হয়েছে ৭৯ কোটি ১০ লক্ষ টাকা। করোনা ভাইরাসের কারনে দীঘ দিন বন্ধ থাকায় প্রায় ১১ কোটি ২৯ লক্ষ টাকা ঘাটতির মুখে পড়তে পারে এই স্থলবন্দর।

স্থলবন্দরের আমাদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েসনের সভাপতি মেহেদী হাসান খান বাবলা বলছেন, করোনার প্রভাবে একদিকে সরকারি রাজস্ব ঘাটতির মুখে পড়েছে অন্যদিকে ব্যবসায়ীরাও ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। বন্দর চালু থাকলে এই কদিনের ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। এই স্থলবন্দরকে কেন্দ্র করে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অপার সম্ভাবনার কথা জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এই বন্দর দিয়ে ভারত নেপাল ভুটানের সংগে সড়কপথে চলে আসছে আমদানী-রপ্তানী কার্যক্রাম।