১০:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর চেয়ে বিএনপির প্রার্থী আয় ও সম্পদ অন্তত ৫ গুণ বেশি

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১০:৫৯:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • / ১৫০৬ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর চেয়ে বিএনপির প্রার্থী আয় ও সম্পদ অন্তত ৫ গুণ বেশি। শাসক দলের প্রার্থীর নামে থানায় কোন মামলা বা অভিযোগ না থাকলেও ৪৮ টি মামলার দায় কাঁধে নিয়ে নির্বাচনে নেমেছেন বিএনপির প্রার্থী। রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দেয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেছের এই দুই হেভিওয়েট প্রার্থী। যদিও হলফ নামার তথ্য যাচাই-বাছাই করাসহ নির্বাচনী ব্যায়ের বিষয়টি মনিটরিং করার দাবি জানিয়েছেন নাগরিক প্রতিনিধিরা।

নির্বাচন কমিশনের নিয়মানুযায়ী মনোনয়নপত্রের সঙ্গে নিজের ও পরিবারের যাবতীয় তথ্য সংবলিত হলফনামা জমা দিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নেয়া প্রার্থীরা। তবে সবার চোখ প্রধান দুই দলের প্রার্থীদের দিকে। হলফনামার তথ্য অনুযায়ী আওয়ামী লীগ প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরীর শিক্ষাগত যোগ্যতা বিএ পাশ। বাড়িভাড়া ও ব্যবসা থেকে তার বার্ষিক আয় ৪ লাখ টাকা। আর পরিবারের সদস্যদের আয় আরো সাড়ে ৩ লাখ।নিজের কাছে ১ লাখ টাকা থাকলেও স্ত্রীর হাতে আছে সাড়ে ৩ লাখের কিছু বেশী। সম্পদের মধ্যে পৈত্রিক সুত্রে পাওয়া একটা বাড়ি, ৪ লাখ টাকা দামের একটি গাড়ির মালিক শাসক দলের এই প্রার্থীর নির্বাচনী ব্যয় ২০ লাখ টাকা জোগাড় করবেন স্বজনদের কাছ থেকে ধার করে। গ্রাফিক্স ছবির ফুটেজের ওপর লেখা।

এমবিবিএস পাশ ডা. শাহাদাৎ হোসেন নির্বাচন করছেন বিএনপি’র টিকিটে। হলফনামার বড় অংশ জুড়েই রয়েছে তার মামলার বিবরণ। প্রায় অর্ধশত মামলার বোঝা কাধে নিয়ে নির্বাচনে নামা এই প্রার্থীর সম্পদও বেশী। বছরে ২০ লাখ টাকা আয়ের মধ্যে ১৭ লাখ টাকা আয় করেন চিকিৎসা সেবা দিয়ে বাকি টাকা আসে বাড়ি আর দোকান ভাড়া থেকে। ৭৫ হাজার টাকার স্বর্ণালঙ্কারসহ টিভি, ফ্রিজ, সোফা সবই আছে তার। একটি ৮ তলা ভবনের একাংশ, এপার্টমেন্টসহ স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ মিলিয়ে সোয়া ৪ কোটি টাকার মালিক তিনি। গ্রাফিক্স ছবির ফুটেজের ওপর লেখা

তবে এসব তথ্য যাচায় বাছায়সহ নির্বাচনী ব্যায় মনিটরিংয়ের দাবি নাগরিক প্রতিনিধিদের। আর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বললেন হলফনামার তথ্য যাচাই বাছাই করা শুরু করেছেন তারা। কোন তথ্য মিথ্যা প্রমাণিত হলে প্রার্থীতা বাতিলসহ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে ৯ জনসহ কাউন্সিলর পদে ২৭৮ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। ফুটেজ-১

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর চেয়ে বিএনপির প্রার্থী আয় ও সম্পদ অন্তত ৫ গুণ বেশি

আপডেট সময় : ১০:৫৯:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২০

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর চেয়ে বিএনপির প্রার্থী আয় ও সম্পদ অন্তত ৫ গুণ বেশি। শাসক দলের প্রার্থীর নামে থানায় কোন মামলা বা অভিযোগ না থাকলেও ৪৮ টি মামলার দায় কাঁধে নিয়ে নির্বাচনে নেমেছেন বিএনপির প্রার্থী। রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দেয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেছের এই দুই হেভিওয়েট প্রার্থী। যদিও হলফ নামার তথ্য যাচাই-বাছাই করাসহ নির্বাচনী ব্যায়ের বিষয়টি মনিটরিং করার দাবি জানিয়েছেন নাগরিক প্রতিনিধিরা।

নির্বাচন কমিশনের নিয়মানুযায়ী মনোনয়নপত্রের সঙ্গে নিজের ও পরিবারের যাবতীয় তথ্য সংবলিত হলফনামা জমা দিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নেয়া প্রার্থীরা। তবে সবার চোখ প্রধান দুই দলের প্রার্থীদের দিকে। হলফনামার তথ্য অনুযায়ী আওয়ামী লীগ প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরীর শিক্ষাগত যোগ্যতা বিএ পাশ। বাড়িভাড়া ও ব্যবসা থেকে তার বার্ষিক আয় ৪ লাখ টাকা। আর পরিবারের সদস্যদের আয় আরো সাড়ে ৩ লাখ।নিজের কাছে ১ লাখ টাকা থাকলেও স্ত্রীর হাতে আছে সাড়ে ৩ লাখের কিছু বেশী। সম্পদের মধ্যে পৈত্রিক সুত্রে পাওয়া একটা বাড়ি, ৪ লাখ টাকা দামের একটি গাড়ির মালিক শাসক দলের এই প্রার্থীর নির্বাচনী ব্যয় ২০ লাখ টাকা জোগাড় করবেন স্বজনদের কাছ থেকে ধার করে। গ্রাফিক্স ছবির ফুটেজের ওপর লেখা।

এমবিবিএস পাশ ডা. শাহাদাৎ হোসেন নির্বাচন করছেন বিএনপি’র টিকিটে। হলফনামার বড় অংশ জুড়েই রয়েছে তার মামলার বিবরণ। প্রায় অর্ধশত মামলার বোঝা কাধে নিয়ে নির্বাচনে নামা এই প্রার্থীর সম্পদও বেশী। বছরে ২০ লাখ টাকা আয়ের মধ্যে ১৭ লাখ টাকা আয় করেন চিকিৎসা সেবা দিয়ে বাকি টাকা আসে বাড়ি আর দোকান ভাড়া থেকে। ৭৫ হাজার টাকার স্বর্ণালঙ্কারসহ টিভি, ফ্রিজ, সোফা সবই আছে তার। একটি ৮ তলা ভবনের একাংশ, এপার্টমেন্টসহ স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ মিলিয়ে সোয়া ৪ কোটি টাকার মালিক তিনি। গ্রাফিক্স ছবির ফুটেজের ওপর লেখা

তবে এসব তথ্য যাচায় বাছায়সহ নির্বাচনী ব্যায় মনিটরিংয়ের দাবি নাগরিক প্রতিনিধিদের। আর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বললেন হলফনামার তথ্য যাচাই বাছাই করা শুরু করেছেন তারা। কোন তথ্য মিথ্যা প্রমাণিত হলে প্রার্থীতা বাতিলসহ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে ৯ জনসহ কাউন্সিলর পদে ২৭৮ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। ফুটেজ-১